Arms and The Man by G. B Shaw - Bengali Summary & Themes

Mofizur Rahman
0

Arms and The Man by G. B Shaw Bengali Summary & Themes

Honours 2nd Year
Subject: Introduction to Drama
Arms and The Man Written by by George Bernard Shaw
Bangla summary & and English Summary
Themes & Character Discussions
Summary, Characters and Themes of Arms and The Man by George Bernard Shaw, Bangla Summary, Disillusionment of war, Class distinctions, Romanticism

(toc)

Arms and The Man

Character lists:

Raina:

Raina is the protagonist and heroine of the play. She is a young woman living in the provinces in Bulgaria, and born into the wealthy Petkoff family. Through Raina's character, the author shatters romantic notion about love and romance.

Bluntschli:

Bluntschli is the hero of the book. Raina calls him “the chocolate cream soldier.” He is skilled in warfare and emotionally sophisticated. Bluntschli hides in Raina’s room in order to save his life from the Bulgarian soldiers. At the end of the plah, he engages to Raina and leads ultimately a happy life.  

Major Sergius Saranoff:

Raina’s betrothed and the hero of the Battle of Slivnitza. Sergius, by his own and many others’ admission, has no military skill. Sergius flirts with the Petkoffs’ servant Louka, and the play ends in their engagement. 

Catherine Petkoff:

Raina’s mother, and matriarch of the Petkoff household. Catherine wants to marry off her daughter to as wealthy and prominent a man as possible. When Sergius appears to be this man, Catherine approves of the union. Catherine is focused on making sure the Petkoffs’ are up-to-date in their home furnishings and technology.

Louka:

The Petkoffs’ female servant. Louka is engaged to Nicola, the head male servant. She has a flirtatious relationship with Sergius, who engaged to Raina. Louka wants to better her social life by marrying a nobleman, and so she criticizes Nicola for having no aspirations over those of a common servant.

Major Paul Petkoff:

Head of the Petkoff family, and Raina’s father. He is always concerned mostly with maintaining his family’s social position in the rural parts of Bulgaria. He and Catherine are willing to accept Bluntschli as Raina’s suitor. 

Nicola:

Head male servant of the Petkoff estate. Nicola initially reprimands Louka for her willingness to leverage information she’s heard as gossip against the Petkoffs. Louka feels that Nicola is not ambitious enough because he is content to be a servant for the rest of his life. Nicola ends the play by breaking his engagement amicably with Louka, allowing her to be engaged to Sergius.

Theme:

  • Disillusionment of war.
  • The complexity of romantic love.
  • Romanticism vs. Realism.
  • Class distinctions.


বাংলা সামারী বা সারাংশ  (Bengali Summary)

রায়না নামে এক বুলগেরিয়ান তরুণী অপ্রত্যাশিতভাবে এক সার্বিয়ান সৈন্যকে তার গৃহে আশ্রয় দেয়। সে সার্বিয়ান সৈন্যদেরকে কাপুরুষ বলে ঘৃণা করত। কিন্তু ক্যাপ্টেন ব্লান্টসলির অবাককরা এবং মনোমুগ্ধকর আচার- আচরণে রায়না প্রেমে পড়ে যান। অপরদিকে রায়নার আগের প্রেমিক সার্জিয়াস যাকে বীর ভাবত সে ঈর্ষান্বিত হতে থাকে । কিন্তু ততদিনে রায়না সার্জিয়াসের মুখোশ ধরে ফেলতে পারে এবং সে ব্লান্টসলির প্রস্তাব গ্রহণ করেন।


আর্মস এন্ড দি ম্যান নাটকের নামের অর্থ হচ্ছে - অস্ত্র এবং মানুষ । এই নাটকটি তিনি ১৮৯৪ সালে রচনা করেছিলেন । তবে বার্নার্ড ’শ এর নাটকের আজ আর তেমন কোনো জৌলুস নেই । কিন্তু একটা সময় ছিল যখন তার প্রতিটা নাটকই চমক জাগাতো।


আর্মস অ্যান্ড দ্যা ম্যান (Arms and the Man) নাটকটি সংঘটনের সময় ১৮৮৫ সালে বুলগেরিয়া ও সার্বিয়ার যুদ্ধের শেষ সময়ে।


নাটকের প্রথম দৃশ্যে নায়িকা রাইনা পেটকফ (Raina Petkoff) বারান্দায় দাঁড়িয়ে চন্দ্রালোকিত রাত ও বরফ ঢাকা বলকান পর্বতমালার সৌন্দর্য উপভোগ করছিল। এ অসময় তাঁর মা ক্যাথেরিন পেটকফের (Catherine Petkoff) আগমনে তাঁর কাজের ব্যঘাত ঘটে। তাঁর মা তাকে একটি খুশির সংবাদ জানাতেই এসেছিল। তাঁর কাছ থেকেই আমরা জানতে পারি বুলগেরিয়ান সেনাবাহিনীর একটি ঘোড়সওয়ার দল সার্বিয়ান সেনাদের বিরুদ্ধে স্লিভনিজাতে(Slivnitza) বিজয় লাভ করেছে। আর এই ঘোড়সওয়ার বাহিনীর নেতৃত্বে ছিল রাইনার বাগদত্ত মেজর সার্জিয়াস (Sergius)।


এসময় লৌকা (পরিচারিকা) এসে খবর দেয় যে সার্বিয়ান সেনাবাহিনীর লোকেরা বুলগেরিয়ানদের ভয়ে পালিয়েছে এবং অনেকেই তাদের শহরেও ঢুকেছে। বুলগেরিয়ান সেনাবাহিনী তাদেরকে হত্যার উদ্দেশ্যে তাদের পিছু নিয়েছে। যে কোন সময় তাদের শহরে গোলাগুলি হতে পারে। সে জন্যে দরজা জানালা বন্ধ করে তাদের সাবধানে থাকা উচিত। রাইনা এতে শঙ্কিত ছিল না বরং সে তাঁর ঘরের জানালা খোলা রেখে দিল। রাতে একজন লোক এই খোলা জানালা দিয়ে প্রবেশ করল আর রাইনাকে বলল, যদি সে শব্দ করে তবে সে তাকে গুলি করে হত্যা করবে।


পরে তাঁর সাথে কথা বলে রাইনা জানতে পারে সে আসলে জাতিতে একজন সুইস নাগরিক এবং বেতনভোগী পলাতক সার্বিয়ান সৈন্য। তাঁর নাম ব্লানশলি (Bluntschli)। লোকটি তাকে জানালো সে খুবই ক্লান্ত ও ক্ষুধার্ত। রাইনা সবচেয়ে বিস্মিত হল যখন দেখল সে যুদ্ধ নিয়ে তাঁর মাঝে কোন গর্ব নেই বরং সে বুলগেরিয়ান বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের হাত থেকে পালিয়ে বেচে এসেছে বলে আনন্দিত। এসময় রাইনার মা ক্যাথেরিন, তাদের ভৃত্য লৌকা ও একজন বুলগেরিয়ান অফিসার আসে। রাইনা তখন তাড়াহুড়ো করে তাকে জানালার কার্টেইন এর পিছনে লুকাতে সাহায্য করে। তারা ঘরে ঢুকলে বুলগেরিয়ান অফিসারটি তাকে জানায় যে এখানে একজন পলাতক সার্বিয়ান সৈন্যকে খুজতে এসেছে।


সৈন্যটি এই বাসার আসেপাশেই কোথাও লুকিয়েছে। রাইনা জানায় তাঁর ঘরে কেউ লুকিয়ে নেই। তারা রাইনার কথা বিশ্বাস করে ও চলে যায়। ক্যাপ্টেন ব্লানশলি তখন রাইনার কাছে খাবার চাইলে রাইনা তাকে চকলেট ক্রিম খেতে দেয়। রাইনার জন্যে আরো বিস্ময় অপেক্ষা করছিল। ব্লানশলি আসলে তাঁর পকেটে অ্যামুনিশনের প্যাকেটের ভিতরে চকলেট রাখত। তারপর সার্জিয়াস সম্পর্কে বলতে গিয়ে ব্লানশলি জানায় এই লোকটা আস্ত একটা নির্বোধ। সে তাঁর কপালজোরে যুদ্ধে জিতেছে। কারণ সেদিন সার্বিয়ান সেনাবাহিনীতে একটা দূর্ঘটনা ঘটেছিল।


ভুলক্রমে সেদিন তাদের মেশিনগানের গুলির বদলে অন্য অস্ত্রের গুলি সরবরাহ করা হয়েছিল। এ দুর্ঘটনাটি না ঘটলে, সার্জিয়াস ও তাঁর সেনাবাহিনীকে গুলি করে ঝাজরা করে দেয়া হত। এর পরও রাইনা তাকে (সার্জিয়াসকে) সাহসী বলে আখ্যায়িত করে।


উত্তরে ব্লানশলি তাকে জানায় সার্জিয়াস একটা নির্বোধ, অপেশাদার ও লোক দেখানো কাজে বিশ্বাসী। রাইনার বাগদত্ত্ব সার্জিয়াসকে তিরস্কার করা সত্ত্বেও, সে ব্লানশলিকে রাতেরবেলা পালাতে সাহায্য করতে রাজী হয়। ব্লানশলিটি ঘুমিয়ে গেলে রাইনা তাঁর মায়ের কাছে সাহায্যের জন্যে যায়। তারা দুজন তাঁর ঘুমে আর ব্যঘাত ঘটায় না কারণ সে কয়েকদিন ভালোভাবে ঘুমাতে পারেনি।


নাটকের ২য় পর্বটি শুরু হয় ১৮৮৬ সালের শুরুতে একই বাড়ির বাগানের একটি দৃশ্যে, যদিও সে সময় বসন্তকাল শেষ হয়ে গিয়েছিল। এসময় লৌকা বাড়ির আর এক পুরুষ পরিচারক নিকোলার সাথে সম্পর্ক করে। লৌকা তাকে জানায় যে, নিকোলা যতই কাজ করুক না কেনো সে কোন দিন পরিচারকের উপরে কিছু হতে পারবে না। লৌকার এর চেয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষা রয়েছে। লৌকা আরো জানায় জনাব পেটকফের বাড়ির অনেক গোপন খবর তাঁর কাছে আছে। জবাবে নিকোলাও জানায় সেও এই বাড়ির অনেক গোপন খবর জানে, কিন্তু সে কখনোই তাঁর মালিককে এই ব্যপারে বিপদে ফেলে সুযোগ নিবে না।


সেসময় বাড়ির মালিক জনাব মেজর পেটকফ (Major Petkoff) যুদ্ধ শেষে বাড়ি ফিরেছেন এবং বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। মেজর পেটকফ তাঁর স্ত্রীকে জানায় সেনাবাহিনীতে সার্জিয়াস এর কখনোই পদোন্নতি হবে না। কারণ সামরিক কৌশলের ব্যাপারে তাঁর আসলে কোন জ্ঞানই নেই। এর পরের দৃশ্যে আমরা দেখতে পাই, সার্জিয়াস মেজর পেটকফের বাড়িতে আসে। রাইনা তাকে সাদরেই গ্রহন করে নেয় কারণ সে এখনো তার অন্তরে একজন বীরের আসনে আসীন ছিল। সার্জিয়াস তাকে জানায়, সার্জিয়াস আর কখনোই সামরিক বাহিনীতে পদোন্নতি পাবে না। রাগের বশে তাই সে তাঁর পদ ত্যাগ করেছে। এসময় সার্জিয়াস আর মেজর পেটকফ যুদ্ধ পরবর্তী একটি ঘটনা নিয়ে আলাপ করে।


ঘটনাটি ছিল যুদ্ধ শেষে একজন সুইস সেনাকে নাকি দু’জন বুলগেরিয়ান মহিলা দেশ ছেড়ে পালাতে সাহায্য করেছে। রাইনা তাদের কথিত ঘটনা শুনে বুঝতে পারল, এই দুই মহিলা, সে আর তাঁর মা ক্যাথেরিন ছাড়া কেউ নয়। তবে সে এ ব্যপারে চুপ করে থাকল।


এক সুযোগে সার্জিয়াস লৌকার সাথে গোপনে কথা বলে। সে তাঁর সাথে ছিনালী করা শুরু করলে লৌকা তাকে জানায় রাইনা হয়তো তাঁর প্রতি এখন আর বিশ্বস্ত নেই। শুনে সার্জিয়াস অবাক হয়ে যায়। তারা মঞ্চ ত্যাগ করে। এর পরের দৃশ্যে মঞ্চে মানে মেজর পেটকফের বাড়িতে আমরা ব্লানশলিকে আসতে দেখতে পাই। সে যেই মুহূর্তে বাড়িতে প্রবেশ করে, তখন মেজর পেটকফ আর সার্জিয়াস বাড়ির লাইব্রেরিতে বসে যুদ্ধের কোউশল নিয়ে আলোচনা করছিল। লৌকা তাঁর কাছে মিসেস ক্যাথেরিনকে নিয়ে আসে। মিসেস ক্যাথেরিন তাকে দেখে চিনতে পারে কিন্তু একটা বিষয়ে ভয় পায়, তাঁর স্বামী আর সার্জিয়াস যদি তাকে দেখে আটকে দেয় বা কোন সমস্যা সৃষ্টি করে। ব্লানশলি তাকে জানায় সে মেজর পেটকফের কোটটি তাদেরকে ফেরত দিতে এসেছিল। এ সময় রাইনা তাকে দেখে খুবই খুশি হয় এবং আনন্দের আতিশয্যে তাকে “চকলেট ক্রিম সোলজার” বলে চিৎকার করে ওঠে।


নিজের ঘরে প্রবেশ করার সময় তাঁর পিতা ও সার্জিয়াসের সাথে দেখা হয় এবং চিৎকার করার কারণ হিসেবে বলে সে আসলে একটি চকলেট দিয়ে একজন সৈন্যের আকৃতি তৈরী করেছিল যেটা অসাবধানে নিকোলা ভেঙ্গে ফেলেছিল। মেজর পেটকফ ও সার্জিয়াসের সাথে ব্লানশলির দেখা হলে তারা তাকে চিনতে পারে কারণ যুদ্ধের ময়দানে ও শান্তি চুক্তির সময় তাকে তারা দেখেছিল। মেজর পেটকফ তাকে তাঁর বাড়িতে থাকতে বলেন।


শেষ অঙ্কে,বিভিন্ন ধরনের উত্তেজনার প্রকাশ ও সেগুলো প্রশমন আমরা দেখতে পাই। মেজর পেটকফ তাঁর পুরনো কোটটি তাদের ক্লজেটের মাঝে খুঁজে না পেয়ে তাঁর স্ত্রীর কাছে সেটা সম্পর্কে জানতে চাইলে তাঁর স্ত্রী তাকে বলে সেটাতো সেখানেই (নীল ক্লজেটে) আছে। তখন সে তাঁর স্ত্রীর সাথে একটি গহনা দিবেন বলে বাজি ধরেন। তাঁর স্ত্রী তখন নিকোলাকে দিয়ে নীল ক্লজেট থেকে কোটটি আনায়। এতে মেজর পেটকফ কিছুটা হতবুদ্ধি হয় কারণ তিনি একটু আগেই সেখানে সেটা খুঁজে পাননি।


নাটকের ২য় পর্ব এর শুরুতেই দেখা যায় সেনাবাহিনীর কিছু পরিকল্পনা তৈরী ও অন্যান্য লেখালেখির কাজে মেজর পেটকফকে ব্লানশলি সাহায্য করে। এর মাধ্যমে সে ব্লানশলির সেনাবাহিনী ও যুদ্ধ সম্পর্কে দক্ষতা, যোগ্যতা ও গভীর জ্ঞানের পরিচয় লাভ করেন। মেজর পেটকফ ও সার্জিয়াস চলে গেলে (ব্লানশলি ফিরে আসার পর) এই প্রথমবারের মত আলাদাভাবে রাইনা ও সে কথা বলার সুযোগ পায়। রাইনা তাঁর সাথে ভান করা শুরু করে। তাকে বলে যে, তাঁর জন্যে তাকে দুই দুই বার মিথ্যা বলতে হয়েছে, যা তাকে নৈতিকভাবে আহত করেছে।


ক্যাপ্টেন ব্লানশলি তাঁর অভিনয় দেখে আর তাকে বলে যে সেই প্রথম ব্যাক্তি যে তাঁর এই এই অভিনয় দেখেছে। ব্লানশলি তাকে ঘৃণা করে কিনা এটা ভেবে, রাইনা তখন নাটকীয় আচরণ শুরু করে। অন্যদিকে তাঁর এই ভনিতাপূর্ণ আচরণ দেখে ব্লানশলি মুগ্ধ হয় কিন্তু এটাকে  তেমন গুরুত্ব দেয় না। রাইনা তাঁর কাছে তাঁর নিজের ছবি, যেটাতে “To my chocolate cream soldier” লিখে সে তাঁর পিতার কোটের পকেটে ভরে দিয়ে দিয়েছিল, সেটা সম্পর্কে জানতে চায়। ব্লানশলি তাকে জানায় যে, যুদ্ধের সময় সে তাঁর পিতার কোট এক ব্যবসায়ীর কাছে বন্ধক রেখেছিল। সেখানে হয়তো কোনভাবে সেটা হারিয়ে গিয়েছিল। ব্লানশলির কাজে রাইনা কিছুটা মনঃক্ষুণ্ণ হল। এই সময় ব্লানশলির কাছে টেলিগ্রামে খবর আসে যে তাঁর পিতা মৃত্যুবরন করেছে ও সে তাঁর বাবার সম্পত্তি ও ৬টি হোটেলের উত্তরাধিকারী হয়েছে।


Arms and the man মঞ্চ থেকে তারা চলে গেলে লৌকা ও সার্জিয়াস মঞ্চে প্রবেশ করে। লৌকা ও সার্জিয়াসের অভিসার চলতে থাকে। লৌকা তাকে জানায় রাইনা আসলে সার্জিয়াসকে ভালোবাসে না বরং সে ব্লানশলিকে ভালোবাসে। এটা শুনে সার্জিয়াসের মাঝে পৌরুষত্ত্ব জেগে ওঠে এবং সে ব্লানশলিকে দ্বন্দযুদ্ধের আহবান করে। রাইনা তার সাথে তর্ক করে ও বলে যে সে লৌকাকে জড়িয়ে ধরতে দেখেছে। ব্লানশলি তাকে জানায় সে তাকে সেদিন অস্ত্রের মুখেই ঘরে প্রবেশ করতে দিয়েছিল। তখন সার্জিয়াস তাঁর দ্বন্দযুদ্ধের ইচ্ছা ত্যাগ করে। রাইনা জানায় যেদিন তাকে প্রথম দেখেছিল, সেদিন থেকেই সে ব্লানশলিকে ভালোবাসে। এটা জেনে মেজর পেটকফ কিছুটা বিরক্ত হল।


এদিকে সার্জিয়াসও তাঁর লৌকার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করে দেয়। তাঁর হাত ধরে তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। লৌকাও খুশি হয়ে তাতে রাজী হয়ে যায়। নিকোলা তখন তাঁর লৌকার সাথে তার বাগদান (Engagement) ত্যাগ করে। ব্লানশলি নিকোলাকে তাঁর হোটেলে চাকরি দেবেন বলে ওয়াদা দেয়। ক্যাপ্টেন ব্লানশলি রাইনাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। মেজর পেটকফ যখন জানতে পারেন ব্লানশলি তাঁর পিতার কাছ থেকে বিশাল সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হয়েছে, তখন তিনিও আর দেরি না করে রাজী হয়ে যান। ব্লানশলি সবকিছু গুছিয়ে নেয়ার জন্যে দুই সপ্তাহের সময় নিয়ে নিজের বাড়ি ফিরে আসে।



English Summary (ইংরেজি সামারি বা সারমর্ম)

The play is set in Bulgaria and set during the brief Bulgarian-Serbian war in the 1885s. It opens with the young romantic Raina Petkoff and her mother Catherine talking excitedly about a successful cavalry charge led by the handsome and heroic Sergius, to whom Raina is betrothed. They are thrilled at his success. A few moment later, their defiant young servant, Louka comes in and tells them that there will be fighting in the streets soon, and that they should lock all of their windows. Raina is not worried, and chooses to keep her window unlocked. And shortly after the gunshots start that night, she hears a man climb onto her balcony and into her room.


He is a Swiss professional soldier fighting for Servia. He says Raina that he will kill her if she makes a noise. The man is Swiss and an escaped soldier, fighting as a mercenary for the Serbians. Raina is shocked to see that the man is tired and hungry, that he does not glorify battle, and that he is merely happy to have escaped the carnage alive. Raina helps him hide behind a curtain just as Catherine, Louka, and a Bulgarian officer enter to search the room for any Serbs who might be hiding in the area. Raina convinces them that no one is in her room, and they leave. Louka is the only one who sees through the deception, but she only smirks and leaves in silence.


Once safe, the soldier comes out from hiding and explains he is a Swiss mercenary for the Serbian army. He admits to Raina that he does not carry cartridges for his gun, only chocolates, as these are more practical for a starving soldier. Thinking him childish, Raina offers the soldier some chocolate creams, which he devours hungrily. The man argues that Sergius’s cavalry charge against the Serbs was foolish, and succeeded only by sheer luck. The Serbs had machine guns but were given the wrong ammunition by accident, and therefore could not mow down Sergius and his men.


Raina indignantly says that that commander is her betrothed, and the man apologizes, holding back laughter. Raina nevertheless agrees to keep the man safe, saying that her family is one of the most powerful and wealthy in Bulgaria, and that his safety will be ensured as their guest. She goes to get her mother and when they return he has fallen asleep on Raina’s bed. They allow the man to rest since he has not slept for days.


The second act begins in the garden of the same house, though it is now spring of 1886. Louka is engaged to the house’s head male servant, Nicola. Louka tells Nicola that he will never be more than a servant, and that she has higher aspirations. Louka tells him she knows many secrets about the Petkoff family, and Nicola says that he does, too, but would never blackmail his masters. Major Petkoff, the head of the family, returns from the war. He announces that the war has ended with a peace treaty, upsetting his wife Catherine who believes Bulgaria should have annexed Serbia.


He also reports to Catherine that Sergius will never receive the military promotion Sergius craves, because Sergius has no command of military strategy. Sergius enters and is greeted warmly by the family, and especially by Raina, who still considers him a hero. The once idealistic man has grown cynical, resigning from the military and complaining about the lack of honor and bravery among professional soldiers. He recounts an anecdote about a fleeing Swiss mercenary escaping into the bedroom of a fascinated Bulgarian woman, alarming Raina and Catherine.


Once alone, Raina and Sergius speak of their love for each other in reverential and somewhat ridiculous tones. As soon as Raina leaves to get her hat, Sergius embraces Louka and complains about how exhausting his relationship with his fiancée is. Louka claims not to understand the hypocrisy of the upper class, saying that both Sergius and Raina pretend to love each other while flirting with other people. They part just as Raina returns. Louka reveals to Sergius that Raina might not remain faithful to Sergius, and Sergius is taken aback.


They exit. As Raina exits, Louka enters and announces that a Swiss officer is at the door. Captain Bluntschli, the chocolate cream soldier, has come to return the coat that was used to smuggle him out of the house. Catherine realizes that he is the man that hid in Raina’s room, the same man that she and Raina helped escape. Catherine worries that Sergius and Petkoff, who are conferring over military plans in the library, might encounter the soldier.


Sergius and Petkoff have no idea that the story they heard about a soldier being helped by two Bulgarian women involves the Petkoffs. Bluntschli has come to return Major Petkoff’s coat that Catherine and Raina lent him to escape. Raina is so happy to see him that she blurts out, “the chocolate cream soldier!”. Petkoff and Sergius, who have in fact already met Bluntschli during the war, ask Bluntschli to stay and pass the time.


In the final act, the various tensions of the play thus far are exposed. Louka tells Sergius that the man with whom Raina is in love is Bluntschli. Sergius challenges Bluntschli to a duel because of this, but Bluntschli explains his way out of it. A picture of herself that Raina placed in her father’s cloak for Bluntschli to find is exposed, proving that Raina has not been entirely truthful to Sergius.


Raina admits that she has had feelings for Bluntschli since they first met. Major Petkoff is aghast. When Bluntschli acknowledges that he has loved Raina, Sergius and Louka reveal that they have been having a secret affair at Sergius’ instigation, and Nicola releases Louka from their engagement. Bluntschli, whose father has just died, has come into a great deal of money, so Raina’s parents are glad to marry her off to him and his handsome fortune.


Raina is revealed to be twenty-three rather than seventeen, enabling Bluntschli in good conscience to ask for her hand in marriage. Bluntschli promises to hire Nicola, whom he admires, to run the hotels he has just received as part of his inheritance. Sergius accepts Louka has his lover in public, thus satisfying Louka’s desire to move up in the social ranks. The play ends with Sergius exclaiming, of Bluntschli, “What a man!” and engaging of the two couples.


There is no option to read main text. If you want to understand well in less time, you need to know about the character of the drama and you will see the summary inshallah.



arms and the man, arms and the man, arms and the man, arms and the man, arms and the man, arms and the man, arms and the man, arms and the man, arms and the man, arms and the man

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!
close