Bangla Summary of The Caretaker by Harold Pinter
The Caretaker by Harold Pinter
Character list
Aston
Aston is the older brother of Mick. He appears shy, reserved, and slow. He reveals to Davies that when in his younger years, he was a subject of hallucinations, and then, against his will, was put into a mental facility and given electroshock treatment. He is also very compassionate, offering Davies a place to stay and a job. He has also a good relationship with his younger brother Mick, although they do not speak to each other.
Mick
The younger brother of Aston, Mick is rather mysterious and complex. He is intelligent and ambitious, and talks frequently about his projects and desires to expand. He lives outside the room but resents Davies's entrance into it.
Davies
Davies is an itinerant(ভবঘুরে). After a fight at his cafe job, he is brought by Aston to the room where he is offered the caretaker position by both Aston and Mick. Davies is loud, confident, arrogant, and full of himself. His identity is questionable, as his papers have been at Sidcup for a long time.
The Mother
The woman is Mick and Aston’s mother. She doesn’t appear in the present day, only mentioned a few times in passing by Mick and Aston. She gave the doctors permission to perform electroshock therapy on Aston. It means the distance between family members.
Bangla or Bengali Summary (বাংলা সামারী বা সারমর্ম)
সময় টা ১৯৫০ সালের শীতকাল। কাহিনীর সেটিং লন্ডন শহরকে কেন্দ্র করেই। অ্যাস্টন ও মিক দুই ভাইয়ের নিজেদের একটা অগোছালো অ্যাপার্টমেন্ট। নাটকের শুরু এই অ্যাপার্টমেন্টের একটা রুম থেকে। মিক তার রুমে শুয়ে আছে। এমন সময়ে তার বড় ভাই এস্টন বাসায় আসে। অ্যাস্টনের সাথে আসে ডেভিস নামের একটা লোক। অ্যাস্টন একটা ক্যাফে থেকে ডেভিসকে নিয়ে এসেছে, যেখানে ডেভিস একজনের সাথে মারামারি করছিলো।
অ্যাস্টন ডেভিসকে প্রয়োজনীয় জিনিস আর থাকার জায়গা দেয়। এখানে দেখা যায়, ডেভিস উচ্চস্বরে কথা বলে এবং অন্য জাতের মানুষদের ব্যাপারে অভিযোগ করে, সিগারেট ফুঁকে ইত্যাদি। অন্যদিকে অ্যাস্টন অনেক কম কথা বলে এবং সে থেমে থেমে কথা বলে। যাইহোক, সহানুভূতিশীল হয়ে অ্যাস্টন ডেভিসকে রাতে থাকতে বলে এবং ডেভিসও তার প্রস্তাব গ্রহন করে। ডেভিস জানায় সে সিডকাপে (একটা জায়গার নাম) যাবে তার পরিচয় পত্র আনতে।
পরের দিন সকালে অ্যাস্টন ডেভিসকে বলে যে ডেভিস রাতে ঘুমের মধ্যে অনেক শব্দ করে নাক ডেকেছল। কিন্তু ডেভিস তা অস্বীকার করে এবং বলে সে কখনোই ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে না। তারপর অ্যাস্টন কাজের জন্য বাইরে চলে যায় এবং ডেভিসকে বলে যায় সে চাইলে আজও থাকতে পারে এখানে।
অ্যাস্টন বাইরে যাবার পর, ডেভিস অ্যাস্টনের রুমের জিনিসপত্র খোজাখুজি করে। এমন সময়, অ্যাস্টনের ছোটোভাই মিক রুমে প্রবেশ করে আর ডেভিসকে দেখে ফেলে। ডেভিস রুমে কি খুঁজতেছিল, তার পরিকল্পনা কি আর কেনই বা এই বাসায় এসেছে , মিক এসব জানতে চাওয়ায় এই নিয়ে মিক আর ডেভিসের মধ্যে প্রথমে ধস্তাধস্তি এবং পরে ছোটখাটো মারামারি হয়।
এরপর মিক ডেভিসকে বিভিন্ন প্রশ্ন করা শুরু করে। তার নাম কি, বাসা কোথায়, কি কি কাজ পারে-- এরকম আরো অনেক প্রশ্ন। শেষে মিক ডেভিসকে প্রস্তাব দেয় যে সে চাইলে এই রুমটা ভাড়া নিতে পারে। কিছুক্ষণ পরে অ্যাস্টন বাসায় ফিরে আসে।
অ্যাস্টন আর মিকের অ্যাপার্টমেন্টটা জীর্ণ-শীর্ণ ও অগোছালো। মিকের ইচ্ছে ছিলো, তাদের এই অ্যাপার্টমেন্টটাকে অনেক সুন্দর করে সাজাবে। ভাইয়ের ইচ্ছে পূরণ করার জন্য, অ্যাস্টন ডেভিসকে তার বাসায় কেয়ারটেকার হওয়ার জন্য প্রস্তাব দেয় যাতে সে তার বাসা টাকে সাজিয়ে গুছিয়ে দিতে পারে। ডেভিস প্রথমে একটু চিন্তিত হলো এই ভেবে যে, সে কাজটা নিবে কি না, কারন তার কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই কেয়ারটেকার পেশা সম্পর্কে। নিজের থাকার জায়গা না থাকায়, ডেভিস কাজটা নিতে রাজি হয়।
মিক কাউকে ভয় দেখাতে মজা পায়। সেদিন রাতে অন্ধকারে মিক ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে ডেভিস কে ভয় দেখায়। পরেরদিন মিকও ডেভিসকে প্রস্তাব দেয় এই বাসার কেয়ারটেকার হওয়ার কারণ মিক জানতো না তার বড়ভাই অ্যাস্টন ইতোমধ্যে ডেভিসকে কেয়ারটেকারের দায়িত্ব দিয়েছে। এবার ডেভিস মিক কে প্রশ্ন করে, এই বাসার প্রকৃত মালিক কে। এটা শুনে মিক কিছুটা রেগে যায়। মিক ডেভিসকে বলে, যে তো সিডকাপে যেতে চেয়েছিলো পরিচয় পত্র আনতে, এখনো কেনো যায় নি। ডেভিস উত্তর দেয় সে পরের দিন যাবে। কিন্তু পরেরদিন ও ডেভিস গড়িমসি করে সিডকাপে যাওয়ার জন্য।
আবহাওয়া ভালো না, এই অজুহাতে সে সিডকাপে না যাওয়ায় কথা বলে। এরপর অ্যাস্টন আসে, সে ডেভিসকে বলে, তার একটা সময়ে হ্যালুসিনেসন হতো। তাই তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো এবং চিকিৎসার জন্য তাকে ইলেকট্রিক শক দেয়া হয়েছিলো। তারপর থেকে সে অনেকটা একাকী, সমাজ থেকে কিছুটা বিচ্ছিন্ন গিয়েছে।
এরপর দুই সপ্তাহ কেটে যায়, ডেভিস মিকের কাছে অ্যাস্টনের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ করেছে এরমধ্যে। ডেভিস বলে যে অ্যাস্টন তাকে কাজ করার সব জিনিসপত্র দিচ্ছে না। ডেভিস আরো বলে যে, এস্টন তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বলে নাক না ডাকতে। ডেভিস এজন্য অ্যাস্টন কে পাগল বলে উপহাস করতে থাকে। তাই অ্যাস্টন ডেভিসকে কেয়ারটেকারের কাজ থেকে বরখাস্ত করে দেয়।
বরখাস্ত করার জন্য ডেভিস অ্যাস্টনকে অভিশাপ দেয় এবং মিকের সাথে এই ব্যাপারে কথা বলতে আসে। মিক ডেভিসের কথা গুলো শোনার পর ডেভিসকে বলে, তুমি তো এ কদিন কিছুই করোনি , অ্যাপার্টমেন্টটাও সাজাওনি। তুমি তো কেয়ারটেকার এর কাজ পারো না। তোমার এ কাজ থেকে চলে যাওয়াই ভালো। তারপর মিক ডেভিসকে কিছু টাকা দেয় এই ক'দিন কেয়ারটেকার এর দ্বায়িত্ব পালন করার জন্য।
ডেভিস এবার এস্টনের কাছে ক্ষমা চায়, অনুরোধ করে তাকে কাজ থেকে বের করে না দিতে। ডেভিস প্রমিজ করে, সে আর শব্দ করে নাক ডাকবে না ঘুমের মধ্যে, ভালো ভাবে সব কাজ করবে। কিন্তু এস্টন তার অনুরোধ রাখে না। শেষে দুই ভাই একসাথে মিলিত হয়ে বলে ডেভিসকে সেখান থেকে চলে যেতে। আর এখানেই নাটকের পরিসমাপ্তি হয়।
এই নাটকের মধ্যে দুই ভাইয়ের মধ্যে তেমন কোনো কথোপকথন দেখা যায় না। তাই একাকিত্বকে ও তাদের মধ্যে যোগাযোগের অভাবকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে এখানে। তবে দুই ভাইয়ের মধ্যে ব্যবধান থাকলেও তারা সবসময় একে অপরের ভালো চাইতো। তৃতীয় ব্যক্তি ডেভিস চেয়েছিলো তাদের দুই ভাইয়ের মধ্যে আরো দুরত্ব সৃষ্টি করতে।
তাই সে এক ভাইয়ের দোষ অন্য ভাইয়ের কাছে বলতো। এটাই ছিল ডেভিসের বড় ভুল। আর কেয়ারটেকারের চরিত্রের মাধ্যমে এটাই দেখানো হয়েছে।
English Summary (ইংরেজি সামারি বা সারমর্ম)
"The Caretaker" is a classic tragicomedy play by Harold Pinter. It was first performed in 1960 and became Pinter’s first commercially successful production. The play is a study of how power, allegiance (আনুগত্য) and corrupted innocence affect a lonely tramp and two brothers who he meets.
It’s a typical three-act play and is Pinter’s sixth work. Pinter’s renowned for the psychological depth and focus of his plays which translates well into the theatre. For his contributions to screenwriting, playwriting, and poetry, he received the 2005 Nobel Prize for Literature. He’s one of the most influential playwrights of modern times.
There are three main characters Aston, who lives in a house owned by his brother, Mick, and Davies, an older man who lives as a tramp. The play takes place in one room of a house in West London during the 1950s. It is winter. When the play opens, Aston invites Davies home. He’s saved Davies from a bar brawl and wants to look after him. When Davies gets to the flat, the first thing he does is complain about how messy and neglected it is.
It’s so untidy that Aston struggles to find any clothes to give Davies. Finding it, Aston offers Davies clothes, shoes, and a place to stay the night. Davies is loud and opinionated, complaining about the "blacks" and people of other races. Davies accepts Aston's offer, and says he will have to go down to Sidcup to get his papers, which will confirm who he is.
The next morning Aston tells Davies that he was being loud in his sleep, a statement that Davies strenuously rejects. Aston prepares to go out, and tells Davies he can stay there. The tramp says he will try to find a job. After Aston is gone, Davies looks through Aston’s belongings for anything valuable, but he doesn’t steal anything because Mick walks in. Mick mistakes him for a home invader and a fight ensues.
Mick asks Davies strange questions and discourses on random topics, discombobulating (বিব্রতকর অবস্থায় ফেলা) the older man. He finally says that Davies can rent the room if he wants. Aston returns with a bag of Davies's belongings. Mick leaves. The bag turns out not to be Davies', and he is annoyed.
Aston asks Davies if he wants to be the caretaker of the place; he, in turn, is supposed to be decorating the landing and turning it into a real flat for his brother. Davies is wary at first because the job might entail real work, but he agrees.
Later Davies is in the room and Mick uses the vacuum cleaner in the dark to frighten Davies. Adopting a more casual manner, he asks Davies if he wants to be caretaker. Davies asks who really is in charge of the place, and Mick deceives him. He asks Davies for references, and Davies promises to go to Sidcup to get them.
Mick explains they’ll need references at some point, but Davies can start working in the meantime. Everyone’s aware by now that Davies will never bother going to Sidcup and his place in the flat seems guaranteed.
The next morning Davies prolongs his decision to go out, blaming bad weather. Aston tells him about how he used to hallucinate and was placed in a mental facility and given electroshock treatment against his will. His thoughts are slower now, and he wishes he could find the man who put the pincers to his head. All he wants to do, though, is build the shed in the garden.
Two weeks later, Davies is full of complaints about Aston, delivering them to Mick. One night Aston wakes Davies to make him stop making noise in his sleep, and Davies explodes, mocking him for his shock treatment. Aston quietly says he is not working out and ought to leave. Davies curses him and says he will talk to Mick about it.
Davies speaks with Mick and argues that Aston should be evicted(উচ্ছন্নে যাওয়া). Mick pretends to agree with him for a bit, and then starts to ask Davies about his claim that he is an expert interior decorator. Befuddled(হতবুদ্ধি হওয়া) at this claim he did not make, Davies tries to correct Mick. At one point he calls Aston nutty, which causes Mick to order him to leave. He gives Davies money to pay him out for his services.
Davies protests and begs Aston for forgiveness, but Aston won’t listen. Aston enters, and both brothers are faintly smiling. Mick leaves, and Davies tries to plead with Aston again. He grows more and more desperate, wheedling and promising to be better. All Aston says is that Davies makes too much noise. The curtain descends on Davies' protestations.
Themes
- Loneliness and Isolation.
- Lack of Communication.
- The Absurdity of Modern Society.
- Violence and Menace.
- Racial Bondage.
- Family (Motherly love).
- Power and Deception.