The Grass is Singing Bangla Summary & Character by Doris Lessing
The Grass is Singing
Character Explanations
Mary Turner
Mary is the protagonist of the play. The novel begins with Mary Turner’s death, and the plot largely revolves around her character. Mary is the daughter of white South African-born parents, Mary’s childhood is blighted by her father’s alcoholism and her mother’s endless misery. She falls for Dick Turner and leaves with him to his farm. On the far, she is oppressed both by the isolation and by her husband's lack of success. She eventually loses her mind and is murdered by him.
Dick Turner
Dick Turner is Mary’s husband. Born in the suburbs (প্রান্তে) of Johannesburg Johannesburg. Dick Turner worked several jobs before giving up plans to study to become a veterinarian and traveling to Southern Rhodesia to live independently on a farm of his own. He feels intensely lonely and takes Mary as a wife to assuage these feelings.
Moses
Moses is a native man educated in a missionary school. He has a large, muscular physique and is employed by Dick as a farm worker. At the end of the novel, he approaches Mary on the veranda and stabs her to death.
Charlie Slatter
Charlie Slatter is a neighbor of the Turners, and thinks of himself as Dick’s “mentor.” A working-class Englishman who previously worked as a grocer in London, he made a fortune through tobacco farming in London. However, he is also self-interested and strategic, and much of his support for Dick is secretly rooted in the fact that he wants to take over Dick’s farm to increase his own profits.
Tony Marston
Tony Marston is a young, well-educated Englishman who has recently moved to Southern Rhodesia after being inspired by his cousin’s success in tobacco farming.
Mrs. Slatter
Mrs. Slatter is Charlie’s wife. She appears to be a kind and compassionate person, inviting Mary to social gatherings and tries to make a humble relationship with Mary.
Samson
Samson is the house servant employed by Dick at the point that Dick and Mary get married. He and Dick are on reasonably friendly terms, but when Mary arrives on the farm she treats him so badly that he quits.
Sergeant Denham
Sergeant Denham is the local police sergeant in the Turners’ farming district. He is in charge of investigating Mary’s death.
The Servant
The unnamed servant is the third native person Dick and Mary employ to work in the house.
Major Themes of the novel
"The Grass is Singing" takes place in Zimbabwe (formerly known as Southern Rhodesia) during the time of British colonial rule. There are a plenty of themes in this novel like as
- colonialism
- Liberty
- Isolation
- Femininity
- Sexuality
- Conflict within marriage
- Race relations
- Harshness of agricultural life etc.
বাংলা সামারী বা সারমর্ম (Bangla- Bengali Summary)
উপন্যাসটির সেটিং আফ্রিকার দক্ষিণাঞ্চলের দেশ রোডেসিয়াতে যা বর্তমানে জিম্বাবুয়ে নামে পরিচিত। জিম্বাবুয়ে একসময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। ব্রিটিশরা সেখানে তাদের উপনিবেশবাদ শুরু করেছিলো তাই উপন্যাসটির মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ ও শেতাঙ্গদের জাতপ্রথা, বর্ণপ্রথার কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে।
আসলে উপন্যাসের শুরুতেই দেখানো হয়েছে শেষদিকের ঘটনাবলী। উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র মেরি। তার মৃত্যু খবর প্রকাশিত হয়েছে এমন একটা ঘটনার মাধ্যমে উপন্যাসটি শুরু হয়েছে। যাকে খুন করেছে তার বাড়িরই কৃষ্ণাঙ্গ চাকর মোজেজ।
এই খবরটা আশেপাশের সকল শেতাঙ্গ পরিবারের মধ্যে একটা আলোড়ন সৃষ্টি করে। কারণ প্রথমত কৃষাঙ্গরা, শেতাঙ্গদের দ্বারা সবসময় নির্যাতিত হতো তাই একজন কৃষ্ণাঙ্গ আরেকজন শেতাঙ্গকে হত্যা করেছে এটা ছিলো পুরো অপরিকল্পনীয়! এরপর মেরির শৈশব জীবনের বর্ণনা দিয়ে উপন্যাস শুরু; মেরির ছোটোবেলার কথা, ডিকের সাথে পরিচয়ের কথা এবং মৃত্যুর কারণসমূহ। মেরির শৈশব এদকমই ভালো ছিলো না। শেতাঙ্গ হলেও ছোটোবেলা থেকেই সে দেখে আসছে তার(মেরির) বাবা তার মাকে সর্বদা নির্যাতন করতো, মাতাল হয়ে বাসায় ফিরতো।
এছাড়াও মেরির ছোটো একটা ভাই এবং একটা বোন ছিল যারা কিনা শৈশবেই মারা গিয়েছিলো এবং এই ঘটনা পরিবারটিকে আরো'ও দুঃখ ভারাক্রান্ত করে তোলে। এরপর মেরিকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠানো হয় পড়াশোনার জন্য। কিছুদিন তার ভালোই কাটে সেখানে কারণ বাড়িতে থাকলে সবসময় তাকে তার বাবার খারাপ আচরণের সম্মুখীন হতে হয় তারচেয়ে স্কুলের জীবনই ভালো ছিলো তার কাছে। কিন্তু ১৬ বছর বয়সের সময় সে স্কুল ত্যাগ করে এবং শহরে একটা চাকরি পায়।
মেরির বয়স যখন ২০ এ পৌঁছায়, তখন সে মোটামুটি ভালো একটা চাকরির ব্যবস্থা করে ফেলেছে। এর কিছুদিন পর মেরির মা মারা যায় যার ফলে বাবার সাথে মেরির যোগাযোগ একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়। একা একা মেরি'র দিনকাল ভালোই কাটতেছিলো। যখন ম্যারির বয়স ২৫ এ পৌঁছায় তখন তার বাবাও মারা যায় এবং ম্যারি একেবারে একা হয়ে পড়ে। আগে যা'ও একটু আশ্রয়স্থল ছিলো এবার তাও চিরতরে শেষ হয়ে যায় মেরির। কিন্তু যেহেতু মেরির বয়স অল্প ছিলো তাই সে এসবের কিছুই গভীর ভাবে অনুভব করতে পারেনি। সে স্বাভাবিকভাবেই তার জীবন চালিয়ে যেতে থাকে। তার বয়স ৩০ হওয়া পর্যন্ত এভাবেই চলতে থাকে সবকিছু নিয়মমাফিক। সকালে অফিস, সন্ধায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়া এবং রাতে ভালো একটা ঘুম।
আসলে মা-বাবার দাম্পত্য জীবনের কলহপূর্ণ অবস্থা দেখতে দেখতে মেরির কখনও বিয়ের ব্যাপারে কোনোপ্রকার চিন্তাভাবনা করেনি। এভাবেই বেশ আরাম-আয়েশে কেটে যাচ্ছিল মেরির দিনগুলো বন্ধুবান্ধবীদের সাথে। কিন্তু একদিন মেরির জীবন বদলে গেলো যখন সে শুনলো তার বান্ধবীরা তার ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে সমালোচনা করছে। তারা বলাবলি করছিলো যে মেরি বাচ্চাদের মতো পোশাক পরে যেটা মোটেও উচিত না এবং মেরির খুব শীঘ্রই কাউকে বিয়ে করা উচিত। নিজের ব্যাপারে সমালোচনা শুনে মেরির কল্পনার জগৎ ভেঙে গেলো এবং সে ধীরে ধীরে বাস্তবতায় আসতে শুরু করলো। এবার সে বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজতে শুরু করলো। অবশেষে মেরি এমন একজনকে বিয়ে করলো যে ম্যারির থেকে ২০ বছর বয়সে বড়।
কিন্তু বয়সের পার্থক্যের কারণে দু'জনার মতামতেরও পার্থক্য ছিলো তাই শেষপর্যন্ত বিয়েটা টিকে নি। মেরি একদিন তার স্বামীর সাথে সম্পর্ক শেষ করে চলে আসে। তারপর থিয়েটারে একদিন মেরির দেখা হয় ডিক টার্নারের সাথে। ডিককে দেখে মেরির প্রথমে মনে হয়েছিলো ডিক একজন প্রতিভাবান কৃষক যার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। তাদের মধ্যে একটা বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। তবে ডিক ও মেরির মধ্যে যা তৈরি হলো সেটায় কোনো ভালোবাসা ছিল না, এটা দুজনেই জানতো। কিন্তু জীবনে বেচে থাকার জন্য একজন সঙ্গীর দরকার, তাই তারা দুজনে একত্রিত হলো এবং বিয়ে করলো।
এরপর মেরি তার চাকরি ছেড়ে দিয়ে ডিকের সাথে তার ফার্মে চলে গেলো। তবে ডিকের বাড়িতে গিয়ে মেরি বুঝতে পারলো এখানে তার নতুন জীবন মোটেও সহজ হবে না কারণ ডিকের কাছে তার বাড়ি মেরামত করার মতোও টাকা ছিলো না; সে প্রচন্ড আর্থিক সংকটে ছিলো এবং ভেবেছিলো বিয়ে করলে হয়তো তার এই সংকট দূর হতে পারে বলেই সে(ডিক) বিয়েটা করেছিলো।
সুতরাং মেরি অন্য কোনো উপায় না পেয়ে নিজেই ডিকের বাড়িটি পরিষ্কার ও মেরামত করতে শুরু করলো। মেরির জমানো যত টাকা ছিলো সব খরচ করে বাড়িটাকে মোটামুটি থাকার মতো করে তুললো। কিন্তু যেহেতু মেরি ছিলো শেতাঙ্গ তাই বাড়ির চাকর কৃষ্ণাঙ্গ হওয়াটা মেরির একদমই পছন্দ হলো না কেননা তখন আফ্রিকায় প্রচলিত ছিলো ঘোর বর্ণপ্রথা।
মেরি native দের ঘৃনা করতো এবং তাদের সাথে সবসময় খারাপ আচরণ করতো। কোনো native servant মেরির কাছে বেশিদিন টিকতে পারত না। ছোট ছোট ভুলের জন্য মেরি তাদের শাস্তি দিতো। মেরি তার কাজে আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিলো কিন্তু ফার্মে প্রতিদিন একইরকমের কাজ করতে করতে তার একঘেয়েমি চলে আসতো এবং বিরক্তিকর মনে হতো এবং সে সবসময় একা থাকার কারণে একাকিত্ব বোধ করতো তাই সে একটা বাচ্চা নেওয়ার কথা ভাবতে থাকলো কিন্তু পরে ভীত হয়ে পড়লো।
ডিকও অনুভব করল যে তার স্ত্রী তাকে ভালোবাসে না এবং ভাবলো যে একটা বাচ্চা নিলে হয়তো পরিস্থিতি বদলাতে পারে কিন্তু তাদের আর্থিক অবস্থা এতটাই শোচনীয় ছিলো যে তা সম্ভব হলো না। এরপর থেকে ডিক তার ফার্মের ব্যবসায়ে বারবার লস খেতে থাকলো এবং একটা কাজ বাদ দিয়ে আরেকটা কাজ শুরু করেও কোনো ফল হলো না তাতে। একের পর এক ক্ষতিই হতে লাগলো তার।
এছাড়াও ডিকের প্রতিবেশী চার্লি স্লাটার ছিলো একজন বদ লোক। সে সবসময় সুযোগ খুঁজতো কখন ডিক তার সমস্ত জমিজমা তার(চার্লি) কাছে বিক্রি করে দিবে। অবশ্য এর কিছু কারণও ছিলো। ডিকের ফার্মে কিছু জমি ছিলো যেখানে প্রচুর ঘাস জন্মাতো এবং চার্লির গরুগুলোকে ওই ঘাস খাওয়ানোর জন্যই সে ডিকের ফার্মটি এত তোড়জোড় করে কিনতে চাচ্ছিলো। যেহেতু ডিকের এখন শুধু লসই হচ্ছিলো তাই তার কাছে মাত্র দুটো পথ খোলা ছিলো। হয় ক্ষতি হতে হতে সর্বস্ব হারানো আর নাহলে চার্লির কাছে সবকিছু বিক্রি করে দেয়া।
আর ওদিকে মেরি সুন্দর একটা জীবনের জন্য অনেক আশাবাদী ছিল কিন্তু সে একসময় বুঝতে পারলো যে ডিকের কাছে সেটা সে(মেরি) পাবে না। মেরি তার সর্বস্ব দিয়ে ডিকের পাশে থাকার চেষ্টা করলো। কিন্তু মেরি ভাবতেছিলো শহরে ফিরে গিয়ে আবার আগেরমতো নতুন করে সবকিছু শুরু করতে। তাই একদিন মেরি খবরের কাগজে তার অনেক আগে ছেড়ে আসা চাকরির ঐ একই পোস্টে লোক নিয়োগের বিজ্ঞাপন দেখতে পেয়ে চাকরিটা পাওয়ার জন্য শহরে যায়। কিন্তু গিয়ে তাকে হতাশ হতে হয় কারণ চাকরিটা অন্য একজনের হয়ে গিয়েছিলো। তাছাড়া মেরির বয়স বেশী হাওয়াতে তারা মেরিকে আর নিতেও চাচ্ছিলো না। এরপর ডিক মেরিকে আবার ফার্মে ফেরত নিয়ে আসে।
এরপর আবার ডিক ম্যালেরিয়া জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পড়ে সুতরাং মেরিকে জমিজমা দেখাশোনার দায়িত্ব নিতে হয়। আর এই কাজটা মেরির একদমই সহ্য হচ্ছিলো না কারণ জমিজমার কাজের জন্য কৃষ্ণাঙ্গদের উপর নির্ভর করতে হতো যাদের মেরি প্রচণ্ড ঘৃণা করতো। ম্যারি স্পষ্টত বর্ণবাদী, সে বিশ্বাস করতো যে শেতাঙ্গদের উচিত দেশীয় কৃষ্ণাঙ্গদের উপর কর্তৃত্ব করা। তবে ডিক এরকম ছিলো না।
মেরি যখন ফার্ম শ্রমিকদের তদারকি করতো, তখন সে তাদের দিয়ে কঠোর পরিশ্রম করাতো, বিরতির সময় হ্রাস করতো এবং নির্বিচারে তাদের বেতন থেকে অর্থ গ্রহণ করে নিতো। একদিন শ্রমিকদের তদারকি করার সময়, মেরি লক্ষ্য করলো একজন শ্রমিক ঠিকমতো কাজ করছে না, ম্যারি তাকে ঠিকমতো কাজ করার আদেশ করলো, কিন্তু ঐ শ্রমিক মেরির আদেশ অমান্য করেছিলো। তাই মেরি শ্রমিকটিকে আঘাত করে যার ফলে তার মুখ থেকে রক্ত ঝরতে থাকে। শ্রমিকটির নাম ছিলো মোজেজ।
পরবর্তীতে মেরি এই ঘটনাটি প্রায় ভুলেই গিয়েছিলো। ঘটনাটি ঘটার প্রায় দুই বছর পর, একদিন ডিক মোজেজকে ঘর-গৃহস্থালির কাজ করার জন্য বাড়িতে নিয়ে আসে কর্মচারী হিসেবে। আর তখন ফার্মে শ্রমিক পাওয়াও অনেক কঠিন হয়ে পড়েছিলো এবং মেরির খারাপ আচরণের কারণে অনেক শ্রমিকই যারা ডিকের বাড়িতে মেরিকে সাহায্য করার কাজ করতো তারা ডিকের ফার্ম ছেড়ে চলে গিয়েছিলো তাই এই কারণে ডিকও মেরির উপর অনেক রাগ করে।
ডিক মেরিকে সাবধান করে এই বলে যে মোজেজকে আর বদলানো হবে না, সে স্থায়ী ভাবে বাড়িতে কাজ করবে এবং বাড়িতেই থাকবে এবং মেরিকে এটা মেনে নিতে হবে। আসলে মেরি যে এই মোজেসকে একদিন মেরেছিলো এটা ডিক জানতো না আর মেরিও বলেনি। তাই প্রথমবার মেরি মোজেজকে দেখেই চমকে গিয়েছিলো কিন্তু কিছুই করার ছিলোনা। আস্তে আস্তে মেরির মধ্যে অনুশোচনাবোধ কাজ করে।
সে বুঝতে পারে মোজেজকে মেরে সে অপরাধ করেছে। এ ব্যাপারটা নিয়ে মেরি প্রচন্ড মানসিক চাপের মধ্যে থাকে এবং অসুস্থ হয়ে পড়ে। আর একসাথে থাকতে থাকতে মেরিও মোজেজ এর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়ে। একদিন চার্লি স্লাটার ডিকের বাড়িতে ডিনারে আসে। সে মোজেজর সাথে মেরির আচরণ দেখে অবাক হয়ে যায়। সে ভেবে পায় না একজন শেতাঙ্গ কী করে একজন কৃষ্ণাঙ্গের সাথে এরকম ফ্রি-মিক্সিং করতে পারে।
এবারও চার্লি, ডিককে অনুরোধ করে তার কাছে ফার্মটি বিক্রি করার জন্য। উপায়ান্তর না পেয়ে ডিকও তার ফার্ম বিক্রি করে দেয় চার্লির কাছে। সেইসাথে চার্লি ডিককে একটা অফারও করে যে কিছুদিন তারা ছুটি কাটিয়ে এসে ডিক'ই তার ফার্মের দেখাশোনা করবে তার (চার্লির) অধীনে। ডিকের অনুপস্থিতিতে ফার্ম দেখাশোনা করার জন্য চার্লি ফার্মে টনি মারস্টন (Tony Marston) নামের একজনকে নিযুক্ত করে।
টনি একদিন দেখতে পায় যে মোজেজ মেরিকে তার কাপড় পরিয়ে দিচ্ছে। সে বুঝে ফেলে মেরি ও মোজেজের মধ্যে কোনো অনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে। এদিকে মেরিও হতাশায় ভুগতে শুরু করে এ আগের থেকে আরও অসুস্থ হয়ে পড়ে। মোজেজ তখনও মেরিদের সাথেই ছিলো। মেরি আর ডিক ছুটিতে যাওয়ার আগের রাতে মোজেজ তার উপর হওয়া অবিচারের প্রতিশোধ নেবার সিদ্ধান্ত নেয়।
ফার্মে থাকাকালে একদিন মেরি মোজেজকে মেরে রক্তাক্ত করেছিল, সেটা মোজেজ ভুলেনি। তার মনের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে লালিত ছিলো প্রতিশোধের আগুন। সেদিন রাতেই মেরিকে হত্যা করে মোজেজ। এরপরের ঘটনাবলী উপন্যাসের শুরুতেই বলা হয়েছে।
English Summary (ইংরেজি সামারি বা সারমর্ম)
The novel, "The Grass is Singing" is written almost entirely in the form of an extended flashback, details the mental, spiritual, financial and marital disintegrations (বিভেদ) of the lives of Dick and Mary Turner, white farmers struggling to make a living off a sun- baked farm in South Africa.
Set in the days of apartheid (বৈষম্য), the novel explores themes relating to the effect of apartheid on the day-to-day lives of individuals both black and white, as well as the slow simmering (কষ্টকর জীবনযাপন) nature of revenge and an individual's need for self-delusion to avoid facing uncomfortable truths.
The novel begins with the murder of Mary Turner at her farm. Charlie Slatter, a neighboring farmer, arrives at the Turner farm shortly after the murder with the police sergeant; they find that Moses, the native houseboy, has confessed as the murderer. Dick Turner, Mary's husband, has lost his sanity; and Tony Marston, a young man hired to take over Dick's farm for a few months, senses some unspoken terror among the Southern Rhodesian white men.
Then the stories turns into a flashback about Mary"s early life. Mary Turner grows up in an impoverished family in Southern Rhodesia. She moves to the town and works well but is not able to associate well with other people, nor to marry. When her parents are all died, she becomes lonely and feels for craving to marry someone and to lead a secured life. She decides to marry Dick Turner, a farmer, and leave the town to move to his farm.
Mary tries to adapt herself with the rough life on the farm. She and Dick try making love, but Mary is put off by the experience. Dick feels guilty about this. Mary notices that Dick speaks Kitchen Kaffir with the native house-servants and field workers. She tries to study the language herself so that she too may command the natives.
With too much time on her hands at home while Dick is working in the fields, Mary embroiders and tries to do the most she can with the house. However, she finds herself in constant tension with the native houseboys, whom she berates and treats so poorly that they keep quitting. Dick gets the idea to try bee-keeping to make more money, but this fails.
More ideas similarly fail, much to Mary's exasperation. She escapes from the farm back to the town but is unable to take back her old job. Dick arrives and takes her back to the farm. Dick contracts malaria and becomes bedridden for a time, during which Mary has to take over supervision of the field-work. She is harsh to the workers and even goes so far as to whip one in the face.
Mary convinces Dick to grow a larger tobacco crop to try to make a lot of money within a short time, but a drought ruins their hopes. Dick brings in Moses, the worker whom Mary whipped, to work as the houseboy, much to Mary's distress. Having lost faith in the farm, Mary becomes lethargic and finds herself falling under the power of Moses, who looks after her when she is in a weakened state.
Charlie Slatter, a neighboring farmer, pays the Turners a visit to try to convince Dick to see him his farm. Though his original motivation was to make more money, upon noticing the strange relationship Mary has with Moses, he practically compels Dick to leave his farm for a time. Charlie sets up Tony Marston, a young man fresh from Britain, to watch over the farm.
Knowing little about life outside of farming, Dick loses his will to live as the time for departure nears. Tony, who has started living on the farm, stumbles upon Moses dressing Mary and demands that Moses leave. Moses leaves but then returns and kills Mary, who has, in a dream-like state, wandered out of the house at night to meet him. And it was the story which had been spoken at the beginning part of the novel.