Civil Disobedience by Henry David Thoreau Bangla - English Summary and Critical Review - PDF

Mofizur Rahman
0

Civil Disobedience by Henry David Thoreau Bangla - English Summary and Critical Review - PDF

M.A Final Year
Department of English
Course Name: Prose
Enclouded Life and Literary Work
TopicsCivil Disobedience by Henry David Thoreau
Bangla & English Summary And Critical Review also Characters
Civil Disobedience by Henry David Thoreau Bangla - English Summary and Critical Review - PDF M.A Final Year Department of English Course Name: Prose Enclouded Life and Literary Work Topics: Civil Disobedience by Henry David Thoreau Bangla & English Summary And Critical Review also Characters

(toc)

Civil Disobedience by Henry David Thoreau

জীবন ও কর্ম (Life and Work of Henry David Thoreau)


জন্ম: Henry David Thoreau ১২ই জুলাই ১৮১৭ সালে আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস এর কনকর্ডে জন্মগ্রহণ করেন।

শিক্ষা: তিনি Concord Academy, Harvard College, Harvard University-তে লেখাপড় করেন।

ব্যক্তিজীবন: হেনরি ডেভিড থোরিউ ছিলেন একজন আমেরিকান প্রাবন্ধিক, কবি এবং দার্শনিক, একজন শীর্ষস্থানীয় ট্রান্সডেন্টালালিস্ট। থোরিও তার ওয়াল্ডেন বইয়ের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি প্রাকৃতিক পরিবেশে সাধারণ জীবনযাপনের প্রতিরোধ এবং তার রচনা 'সিভিল ডিসঅবেডিয়েন্স অন্যায় রাষ্ট্রের অবাধ্যতার পক্ষে যুক্তিযুক্ত।

Literary Work of Henry David Thoreau

Henry David Thoreau এর লেখা কিছু বই
  1. ওয়াল্ডেন
  2. নাগরিক অবাধ্যতা
  3. হাঁটা
  4. কনকর্ড এবং মেরিমাক রিভেনস অন এক সপ্তাহ
  5. কেপ সিওডি

মৃত্যু: কবি ৬ মে ১৮৬২ সালে আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস এর কনকর্ডে মৃত্যুবরণ করেন।

শিরোনাম সম্পর্কে (About The Title Civil Disobedience


Thoreau's এর এই রচনাটির জন্য আগের শিরোনাম ছিল “Resistance to Civil Government"। রচনাটি প্রকাশিত হওয়ার পূর্বে এটা একটি বক্তৃতা হিসাবে প্রদান করা হয়েছিল। তার মৃত্যুর পর বক্তৃতাটি পুনরায় “On the Duty of Civil Disobedience" নামে মুদ্রিত হয়। পরবর্তীতে তা 'Civil Disobedience' নামে সংক্ষেপ করা হয় যা আগে কখনো রচনাতে ব্যবহার করা হয়নি। তারপর এর অর্থ দাঁড়ায় সরকারের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম অনুসরণ না করা যা কিনা একটি প্রতিবাদমূলক কাজে পরিণত হয়। “Civil Disobedience' এ যিনি একজন ইংরেজি যাজক যার নাম উইলিয়াম পেলেই, তার রচিত "The Duty of submission to civil Government' উভয়ের সাড়া দেওয়া হিসেবে লিখেন।

পাঠ্যের প্রসঙ্গ (About The Lesson)


হেনরী ডেভিড যিনি অতি ইন্দ্রিয়বাদের একজন সদস্য ছিলেন যা কিনা সাহিত্য এবং আধ্যাত্মিকতা বাদকে জীবনের একটি দর্শনে রূপান্তর করে। নিউ ইংল্যান্ডে একেশ্বরবাদী চার্চের বৃদ্ধির সাড়া হিসেবে এই আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলনে যার নাম সবচেয়ে বেশি জড়িত তিনি। আর কেউ নন এমারসন যিনি কিনা ঘরোর পরামর্শদাতা।

অতি ইন্দ্রিয়বাদ মূলত সাধারণ জীবনের ঊর্ধ্বে ওঠাকে গুরুত্ব দেয়। এটা ভাববাদকে বস্তুবাদের উপরে এবং অন্তর্দৃষ্টিকে ঐতিহ্যের উপরে স্থান দেয়। তাদের মতে আধ্যাত্মিক কর্তৃত্ব ব্যক্তির ভিতর হতে আসে, বাহ্যিক কোন জৈবিক উৎস হতে আসে না। প্রত্যেকের তার ভিতরের সত্যকে খুঁজে বের করা উচিত। ধরো মনে করেন ব্যক্তি স্বাতন্ত্রকে কেবল শক্তিই দেয়া হয়নি বরং তাদের নিজেদের নৈতিক আইন অনুযায়ী কাজ করার জন্য বাধ্য করা হয়েছে।

যদিও সকল অতি ইন্দ্ৰিয়বাদীরা এইসব নীতির ভিত্তিতে চলার চেষ্টা করেছেন কিন্তু থরো তা সর্বোচ্চ মাত্রায় নিয়ে গেছেন। প্রায় দুই বছর আত্মতুষ্টির সাথে তিনি তার কেবল যা ওয়ালডেন পন্ডে অবস্থিত সেখানে বিখ্যাতভাবে বসবাস করেন। কারণ তারা মনে করেন যে, প্রকৃতি মানুষের সর্বোত্তম শিক্ষক । থরো যত পাবেন প্রকৃতি হতে জানতে চেয়েছেন। যেহেতু তারা বিশ্বাস করেন যে নির্দেশনা ভিতর হতে আসে, থরো গভীরভাবে নিঃসঙ্গতাকে মূল্যায়ন করেন। তিনি নির্বাসিতদের সাথে বন্ধুত্ব করেন এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডকে অবজ্ঞা করেন।

বাংলা সামারি বা সারাংশ (Bangla Summary)

Civil Disobedience (1849 ) ঘরোর একটি রচনা যেখানে দায়িত্ব বিশেষত গণতান্ত্রিক নাগরিকদের নৈতিক দায়িত্ব সম্পর্কে থরো পর্যবেক্ষণ করেন। এই রচনায় থরো তার কর না দেয়ার জন্য জেলবন্দি হওয়াকে সম্পৃক্ত করেন। তার এই কর না দেওয়ার সিদ্ধান্ত এমন ছিল না যে তিনি নির্দিষ্ট তারিখ অতিক্রম করেছেন। কিংবা তিনি তা দেওয়ার মত সামর্থ্য রাখেন না বরং তিনি সরকারের বিরুদ্ধে একটি নৈতিক আপত্তি আনেন। এবং সরকার সমর্থন করাকে অস্বীকার করেন যাকে তারা নাগরিক দায়িত্ব হিসেবে দেখেন।

যেহেতু করই হচ্ছে প্রধান উপায় যার মাধ্যমে নাগরিক তাদের সরকারকে সমর্থন জ্ঞাপন করে, তিনি তা প্রদান করতে অস্বীকার করেন। থরো সরকারের প্রকৃত কাজ কী এই নিয়ে হুমকি দেওয়ার মাধ্যমে তার বক্তব্য শুরু করেন। তিনি মনে করেন, যে সরকার প্রকৃত পক্ষে কোন প্রকার শাসন করে না তাই সর্বোত্তম সরকার। তিনি মনে করেন সরকার সমাজ এবং ব্যক্তির জন্য একটি বাঁধা স্বরূপ কারণ এর প্রধান চিন্তাই হচ্ছে ব্যবসা- বাণিজ্য এবং রাজনীতি যা কিনা কাউকে সাহায্য করে না বরং তা সামাজিক কার্যক্রমে প্রবেশ করে। যদিও তিনি সরকারের সমালোচনা করেন তবুও তিনি নৈরাজ্যকে এর বিকল্প হিসেবে প্রস্তাব করেননি।

তিনি তার রচনায় বলেন যে, তিনি সরকার হতে মুক্ত হতে চাননা বরং তিনি সরকারকে ভালো করতে চান। তিনি এমন একটা সরকার চান যে সরকার সর্বোচ্চ ন্যায়বিচারের জন্য সচেতন, সতর্ক থাকবে। এই দৃষ্টিকোণ হতে থরো ন্যায়বিচার কী তার উপর তার ধারণা দেন এবং কেন তা সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য হবে তার ব্যাখ্যা দেন। থরোর কাছে, গণতন্ত্র, প্রকৃত গণতন্ত্র একটি গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রই বোঝায় না যার অর্থ হয় সর্বোচ্চরা শাসন করবে। লোকজন তাদের দাবি জানাবে এবং এর মাধ্যমে সরকার তার কাজ নির্ধারণ করবে এবং আইন তৈরি করবে।

প্রকৃত গণতন্ত্র ক্ষমতাশূন্য, যার জন্য প্রতিটি সরকারই গণতান্ত্রিক হবার দাবি করে যার মানে হচ্ছে লোকজন তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করে তাদের পক্ষে সিদ্ধান্ত দেয়ার জন্য, এখনো ঐসব অনেক সিদ্ধান্তই তাদের প্রতিনিধিদের মাধ্যমে তৈরি করা। ন্যায় বিচার ধরোর মতে ক্ষমতাবানদের কাছে নির্ভর করে থাকা উচিত নয়। এর কারণ নির্দিষ্টভাবে আমেরিকায় আমেরিকার সরকার বিবেকের জন্য কোন জায়গার মালিক রাখে না। উদাহরণস্বরূপ সে যন্ত্রের মতো সেনাবাহিনীর কথা বলে যারা কিনা তাদের কাজ সঠিক কিনা তা বিচার বিশ্লেষণ না করেই সরকারের ইচ্ছায় কাজ করে।

থরোর রচনায় দাসত্ব হচ্ছে আগুন জ্বালানোর জ্বালানী যা তিনি আশা করেন খুব শীঘ্রই রহিত করা হবে। তিনি তার নিজ দায়িত্বে দাস মালিকদের কাছ হতে তাদের কিছুকে নিয়ে যারা দাসপ্রথা পছন্দ করে না তাদের কাছে রাখেন কিন্তু তিনি রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপারে খুব সতর্ক যা কিনা একটি অন্যায্য কাজ। তিনি খুঁজে বের করেন যে, আমেরিকা সরকার দাসপ্রথা এবং দাসদের শাসন করছে এবং একজন ব্যক্তি যে কিনা সকল কিছুর উপরে ন্যায় বিচারকে প্রাধান্য দেয় সে কখনো এইসব এর অনুশীলনকে সন্তুষ্টির সাথে চলমান থাকতে দিতে চায় না। কিভাবে একজন এমন ব্যক্তি ন্যায়ের পক্ষে কাজ করেন থরো জানতে চান? তার অর্থনৈতিক সমর্থন প্রত্যাহার করেন।

কর প্রদানে অনীহা প্রকাশ করার মাধ্যমে সে এটা করতে পারে। ধরো যা প্রচার করেন তা অনুশীলনে যে বিশ্বাসী এবং সে কিভাবে কর প্রদান করাকে প্রত্যাহার করে তা লিখে এবং বেসামরিক অবাধ্যতার জন্য তাকে এক রাত্রি শহরের জেলখানায় অতিক্রম করতে হয়। জেলে থাকার সময় অপ্রত্যাশিত কোন কিছুই তার বলার ছিল না। তার জেল কক্ষ এবং সেলমেটরা তার কথামত খুব বন্ধুত্বপূর্ণ এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ছিল। অধিকন্তু তিনি বলেন যে, যখন রাষ্ট্র কিংবা সরকারের তার কর দেওয়ার ব্যর্থতার জন্য তাকে জেলে দেওয়ার অধিকার রাখে, এটা তার মনকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। এটা তার নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ যা বলতে গেলে তার ন্যায় বিচারের অনুভূতিকে বোঝায়।

থরোর মতে, একটি জনগণের সরকারের তাদের সম্মতি নেয়ার প্রয়োজন আছে কর্তৃপক্ষকে ব্যবহার করার জন্য। তিনি লিখেন যে, জনগণের শুধুমাত্র সরকারকে কর প্রদানে কিংবা অর্থনৈতিক সমর্থনে অসম্মতি জানানোর মাধ্যমে তাদের সম্মতির অধিকারকে প্রত্যাহার কিংবা ধরে রাখার কেবল অধিকারই নয় বরং সমাজের একজন সক্রিয় সদস্য হিসেবে তা করা তাদের দায়িত্ব। তার মতে যতক্ষণ না পর্যন্ত সরকার তার প্রাথমিক দৃষ্টিভঙ্গি ন্যায়বিচারের দিকে দিবে ততক্ষণ পর্যন্ত সরকারের প্রতি করের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমর্থন দিতে অসম্মতি জানানো ঠিক, একমাত্র তখনই কেবল বলা যাবে বেসামরিক অবাধ্যতা।

থরোর রচনা একে অধিকার নীতি পরিবর্তনে প্রভাবকের কাজ করেছে। যখনই তিনি সরকারকে কর প্রদানের অসম্মতি জানানোর মাধ্যমে কোন অর্থনৈতিক সমর্থন দিতে নারাজ হয়েছেন তখনি তার এই প্রতিবাদ কোন প্রকার সংঘাতময় পরিস্থিতি ছাড়া প্রতিবাদের ভাষায় রূপান্তরিত হয়। এই ধরনের প্রতিবাদকে আমেরিকার নাগরিকদের তাদের অধিকার হিসেবে দেয়া হয়েছে মূলত সংগঠন, বাক এবং সমাবেশের অধিকারের ভিত্তিতে। এই অধিকারগুলো আইন পরিবর্তনে কিংবা দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য অনেকবার ব্যবহৃত হয়েছে।

নারীদের ভোটাধিকার আন্দোলন এবং নাগরিক অধিকার আন্দোলন তাদের অন্যতম দুটি উদাহরণ কিন্তু ইতিহাস শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে পরিপূর্ণ যেখানে তারা বেসামরিক অবাধ্যতাকে সরকারের প্রতি অসম্মতি জানানোর জন্য ব্যবহার করেছে। ১৮৪৯ সাল হতে যখন এই রচনা প্রকাশিত হয় তখন হতেই এই রচনা অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিত্বদের প্রভাবিত করে যাদের মধ্যে মহাত্মা গান্ধী, মার্টিন লুথার কিং লিও টলস্টয়, জন, এফ. কেনেডি, উইলিয়াম, ড. ডগলাস এবং আরো অনেকে উল্লেখযোগ্য।

English Summary (ইংরেজি সামারি)

Thoreau opens his essay with the motto "That government is best which governs least." His distrust of government stems from the tendency of the latter to be "perverted and abused" before the people can actually express their will through it. A case in point is the Mexican war (1846-1848, which extended slavery into new US territories), orchestrated by a small élite of individuals who have manipulated government to their advantage against popular will. Government inherently lends itself to oppressive and corrupt uses since it enables a few men to impose their moral will on the majority and to profit economically from their own position of authority. Thoreau views government as a fundamental hindrance to the creative enterprise of the people it purports to represent. He cites as a prime example the regulation of trade and commerce, and its negative effect on the forces of the free market.

A man has an obligation to act according to the dictates of his conscience, even if the latter goes against majority opinion, the presiding leadership, or the laws of society. In cases where the government supports unjust or immoral laws, Thoreau's notion of service to one's country paradoxically takes the form of resistance against it. Resistance is the highest form of patriotism because it demonstrates a desire not to subvert government but to build a better one in the long term. Along these lines, Thoreau does not advocate a wholesale rejection of government, but resistance to those specific features deemed to be unjust or immoral.

In the American tradition, men have a recognized and cherished right of revolution, from which Thoreau derives the concept of civil disobedience. A man disgraces himself by associating with a government that treats even some of its citizens unjustly, even if he is not the direct victim of its injustice. Thoreau takes issue with William Paley, an English theologian and philosopher, who argues that any movement of resistance to government must balance the enormity of the grievance to be redressed and the "probability and expense" of redressing it. It may not be convenient to resist, and the personal costs may be greater than the injustice to be remedied; however, Thoreau firmly asserts the primacy of individual conscience over collective pragmatism.

Thoreau turns to the issue of effecting change through democratic means. The position of the majority, however legitimate in the context of a democracy, is not tantamount to a moral position. Thoreau believes that the real obstacle to reform lies with those who disapprove of the measures of government while tacitly lending it their practical allegiance. At the very least, if an unjust government is not to be directly resisted, a man of true conviction should cease to lend it his indirect support in the form of taxes. Thoreau acknowledges that it is realistically impossible to deprive the government of tax dollars for the specific policies that one wishes to oppose. Still, complete payment of his taxes would be tantamount to expressing complete allegiance to the State. Thoreau calls on his fellow citizens to withdraw their support from the government of Massachusetts and risk being thrown in prison for their resistance. Forced to keep all men in prison or abolish slavery, the State would quickly exhaust its resources and choose the latter course of action. For Thoreau, out of these acts of conscience flow "a man's real manhood and immortality."

Money is a generally corrupting force because it binds men to the institutions and the government responsible for unjust practices and policies, such as the enslavement of black Americans and the pursuit of war with Mexico. Thoreau sees a paradoxically inverse relationship between money and freedom. The poor man has the greatest liberty to resist because he depends the least on the government for his own welfare and protection.

After refusing to pay the poll tax for six years, Thoreau is thrown into jail for one night. While in prison, Thoreau realizes that the only advantage of the State is "superior physical strength." Otherwise, it is completely devoid of moral or intellectual authority, and even with its brute force, cannot compel him to think a certain way.

Why submit other people to one's own moral standard? Thoreau meditates at length on this question. While seeing his neighbors as essentially well- intentioned and in some respects undeserving of any moral contempt for their apparent indifference to the State's injustice, Thoreau nonetheless concludes that he has a human relation to his neighbors, and through them, millions of other men. He does not expect his neighbors to conform to his own beliefs, nor does he endeavor to change the nature of men. On the other hand, he refuses to tolerate the status quo.

Despite his stance of civil disobedience on the questions of slavery and the Mexican war, Thoreau claims to have great respect and admiration for the ideals of American government and its institutions. Thoreau goes so far as to state that his first instinct has always been conformity. Statesmen, legislators, politicians-in short, any part of the machinery of state bureaucracy--are unable to scrutinize the government that lends them their authority. Thoreau values their contributions to society, their pragmatism and their diplomacy, but feels that only someone outside of government can speak the Truth about it.

The purest sources of truth are, in Thoreau's view, the Constitution and the Bible. Not surprisingly, Thoreau holds in low esteem the entire political class, which he considers incapable of devising the most basic forms of legislation. In his last paragraph, Thoreau comes full circle to discussing the authority and reach of government, which derives from the "sanction and consent of the governed." Democracy is not the last step in the evolution of government, as there is still greater room for the State to recognize the freedom and rights of the individual. Thoreau concludes on an utopic note, saying such a State is one he has imagined "but not yet anywhere seen."

Themes

The right to resistance

Thoreau affirms the absolute right of individuals to withdraw their support from a government whose policies are immoral or unjust. He takes issue with the brand of moral philosophy that weighs the possible consequences of civil disobedience against the seriousness of the injustice. The methods of resistance Thoreau condones in his essay are pacifist and rely principally on economic pressure; for example, withholding taxes in order to drain the State of its resources and hence its ability to continue its unjust policies. The ultimate goal of civil disobedience is not to undermine democracy but to reinforce its core values of liberty and respect for the individual.

Individual conscience and morality

Only an individual can have and exercise a conscience. By definition, both the State and corporations are impersonal, amoral entities that are nonetheless composed of individuals. "It has been truly said, that a corporation has no conscience; but a corporation of conscientious men is a corporation with a conscience." An individual has a right and an obligation to "do at any time" what he deems right, to exercise his own conscience by refusing involvement or complicity in a government that enforces unjust policies. Civil disobedience is a necessary expression of individual conscience and morality, an attempt to reconfigure the relationship between the individual and the State by making the latter more equitable and less burdensome in its treatment of the former. While supportive of democratic principles, Thoreau does not believe in settling questions of fundamental moral importance by majority opinion.

Limited government

The most ideal form of government is one which exercises the least power and control over its citizens. Thoreau believes that government is an inherently intrusive force that stifles the creative enterprise of the people. His avowed faith in ordinary citizens stands in contrast to the entrenchment of an elite political class that Thoreau perceives as incompetent and ineffectual. His libertarian leanings are, however, tempered with limited support for some government initiatives, such as public education and highway maintenance. Democracy is not the last stage in the evolution of the State, as there is still greater room to recognize the freedom and rights of the individual. Thoreau pushes this line of thinking to its logical limit by envisioning a society in which government is eliminated altogether because men have the capacity to be self-regulating and independent.

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!