Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF
M.A Final YearDepartment of EnglishCourse Name: Modern NovelLife & Work of Jean-Paul SartreTopics: Nausea By Jean-Paul Sartre
(toc)
M.A Final Year
Department of English
Course Name: Modern Novel
Life & Work of Jean-Paul Sartre
Topics: Nausea By Jean-Paul Sartre
Jean-Paul Sartre (1905-1980)
জঁ- পল সার্ত্র এর জীবনী ও কর্ম
জঁ-পল সার্ত্র (২১শে জুন, ১৯০৫-১৫ই এপ্রিল ১৯৮০) ফরাসি অস্তিত্ববাদী দার্শনিক, নাট্যকার, সাহিত্যিক এবং সমালোচক। তিনি ছিলেন অস্তিত্ববাদ ও প্রপচবিজ্ঞানের দর্শনে একজন পথিকৃৎ ও বিংশ শতকের ফরাসি দর্শন ও মার্ক্সিজমের অন্যতম প্রভাবশালী দার্শনিক।
জঁ-পল সার্ত্র তার কাজের মাধ্যমে সমাজবিজ্ঞান, সাহিত্যতত্ত্ব, উত্তর উপনিবেশবাদি ভ সাহিত্য গবেষণায় ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছিলে। ফরাসী লেখিকা সিমোন দ্য বোভোয়ারের সাথে সার্ত্রর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল; তারা পরস্পর বন্ধনহীন প্রেমে আবদ্ধ ছিলেন।
যে লেখাগুলি সার্ত্রেকে বিশ্বজোড়া খ্যাতি এনে দেয় তার মধ্যে রয়েছে ১৯৩৮ সালে প্রকাশিত হওয়া সার্কের প্রথম উপন্যাস 'পা নাজি', 'দ্য মুর', 'ব্যারিওনা' (প্রথম নাটক), দা ফ্লাইজ', 'নো এক্সিট', 'দ্য এজ অব রিজন', 'দ্য রেসপেক্টফুল প্রস্টিটিউট', 'দ্য ভিক্টরস', 'দ্য চিপস আর ডাউন', 'ইন দ্য ম্যাস', 'ডার্টি হ্যান্ডস', 'ট্রাবলড পি', 'দ্য ডেভিল অ্যান্ড দ্য গুড লর্ড', 'কিন', 'দ্য কনডেমড অব আলটোনা', দ্য ট্রোজান ওম্যান', 'দ্য ফ্রড সিনারিও' প্রভৃতি। মূলত উল্লিখিত এ সবগুলোই ছিল সারো'র লেখা উপন্যাস, নাটক ও ছোটগল্পের তালিকা।
আর এসবের বাইরে দার্শনিক যেসব প্রবন্ধ ও সমালোচনা দিয়ে সার্ত্রে নজর কাড়েন তার মধ্যে রয়েছে ইমেজিনেশন: এ সাইকোলজিক্যাল ক্রিটিক', 'দা ট্রানসেন্ডেন্স অব দ্য ইগো', 'স্কেচ ফর এ থিওরি অব দ্য ইমোশন্স', 'দ্য ইমেজিনারি', 'বিয়িং 'অ্যান্ড নাথিংনেস', 'এক্সিসটেনসিয়ালিজম ইজ এ হিউম্যানিজম', 'সার্চ ফর এ মেথড', 'ক্রিটিক অব ভাষালেকটিক্যাল রিজন', 'এন্টি সেমাইট অ্যান্ড জিউ', 'বদলেয়ার, সিচুয়েশন সিরিজ (ওয়ান টু টেন), 'ব্ল্যাক অরফিউজ', 'দ্য হেনরি মার্টিন অ্যাফেয়ার প্রভৃতি। এছাড়া সার্কের লেখা আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে 'সার্ক্সে বাই হিমসেন্স', 'দ্য ওয়ার্ডস', 'উইটনেস টু মাই লাইফ কোয়াইট মোমেন্টস ইন এ ওয়ার' এবং 'ওয়ার ডায়েরিস'। সার্ত্রে ও বোভেয়া'র মিলে 'লেস ভেজপস মোদারনেস' নামক মাসিক পত্রিকা বের করতেন। এ পত্রিকাটি সে সময় দারুণ জনপ্রিয়তা লাভ করে।
তাঁর বহুমুখী সাহিত্য প্রতিভার জন্য ১৯৬৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি পুরস্কার গ্রহণ করেন নি। এই পুরস্কার গ্রহণে তিনি অস্বীকৃতি জানান; কারণ তার মতে একজন লেখককে কখনই নিজেকে একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতে দেওয়া উচিত নয় ফুসফুস সংক্রান্ত জটিলতা এবং শারীরিক নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে ১৯৮০ সালের ১৫ এপ্রিল ৭৪ বছর বয়সে প্যারিসে মারা যান সাহিত্যিক, দার্শনিক ও চিন্তানায়ক জাঁ পল সার্ত্র।
Life and Work of Jean-Paul Sartre
Jean-Paul Charles Aymard Sartre (21 June 1905 15 April 1980) was a French philosopher, playwright, novelist, political activist, biographer, and literary critic. He was one of the key figures in the philosophy of existentialism and phenomenology, and one of the leading figures in 20th- century French philosophy and Marxism. His work has also influenced sociology, critical theory, post-colonial theory, and literary studies, and continues to influence these disciplines.
Sartre was also noted for his open relationship with prominent feminist and fellow existentialist philosopher and writer Simone de Beauvoir. Together, Sartre and de Beauvoir challenged the cultural and social assumptions and expectations of their upbringings, which they considered bourgeois, in both lifestyle and thought. The conflict between oppressive, spiritually destructive conformity (mauvaise foi, literally, "bad faith") and an "authentic" way of "being" became the dominant theme of Sartre's early work, a theme embodied in his principal philosophical work Being and Nothingness (L'Être et le Néant, 1943).[9] Sartre's introduction to his philosophy is his work Existentialism Is a Humanism (L'existentialisme est un humanisme, 1946), originally presented as a lecture.
He was awarded the 1964 Nobel Prize in Literature despite attempting to refuse it, saying that he always declined official honours and that "a writer should not allow himself to be turned into an institution" Sartre died on 15 April 1980 in Paris from edema of the lung.
Nausea By Jean-Paul Sartre
Character List (চরিত্রায়ণ)
Protagonist and Antagonist
এই গল্পের নায়ক অ্যান্তনি এবং তার বিরক্তিবোধ, তার ভিতরের জগৎ হচ্ছে এই গল্পের খল চরিত্র।
Antoine Roquentin
অ্যান্ডোয়াইন হচ্ছে তার দিনলিপির বর্ণনাকারী এবং নায়ক। তার বর্ণনার মধ্য দিয়ে তার দিনলিপি একটি তার বিরক্তির সূচিতে পরিণত হয় যা পূর্বে শান্তনাদানকারী এবং সুপরিচিত ছিল এখন তা অদ্ভুত এবং অনিশ্চিত। অন্যান্য চরিত্রদের সাথে সাক্ষাৎ এর বর্ণনাও রয়েছে। আফ্রিকা এবং দূরপ্রাচ্য ভ্রমনের পর সে বৌভাইল এ ফিরে আসে মারকোইস ডি রোলেবনের উপর তার ঐতিহাসিক গবেষণা শেষ করার জন্য। তথাপি, সে কেবল তার গবেষনার উপরই তার আগ্রহ হারায়নি বরং সে নিজেকে এবং বহিঃর্বিশ্বকে যেভাবে দেখে তা তাকে চিন্তিত করতে শুরু করে। হউক এটা একটি পাথরকে ধরে রাখা অথবা একটি গ্লাসের চেয়ে থাকার দিয়ে; সে বস্তুর শূন্য অস্তিত্বের সম্মুখিন হয়। ফলাফল সে যাকে বিরক্তি বলে। সে অনুধাবন করে যে, বিরক্তি মূলত স্বত্তা হতে আসে।
Marquis De Rollebon
যদিও মার্কোইস এই উপন্যাসের কোন চরিত্র নয়, সে অ্যান্ডোয়াইনের গবেষণার বিষয়বস্তু। সে ছিল একজন রহস্যময়ী ফ্রেঞ্চ যে পরবর্তী সময় রাজনীতি নিয়ে মাথায় ঘামায়। প্রথমে অ্যান্তোয়ান ভাবে সে তার সম্পর্কে জানতে পারে, কিন্তু পরবর্তীতে সে অনুধাবন করে যে, সে শুধুই চিন্তা করছে মার্কোইস প্রকৃতপক্ষে কে ছিল। সাথে সাথে সে মার্কোইসকে তার অস্তিত্ব যাচাইয়ের জন্যও ব্যবহার করছে।
Anny
সে অ্যান্ডোয়াইনের পুরনো প্রেমিকা এবং প্যারিসে বাস করে। যদিও সে বিঘোয়ান চাইনকে অনুরোধ করে তাকে দেখতে আসত, সে অন্যান্য মানুষের প্রতি বেশি আকৃষ্ট যাদের সাথে সে অভ্যস্থ। সে স্পষ্টত অতীতে বসবাস করে, তার জীবনের বিশুদ্ধ মুহূর্তগুলোকে স্মরণ করে একই ইতিহাস বই বারবার পড়ার মধ্য দিয়ে। সে রিক্যোয়াল্টনের সাথে তার সম্পর্ক পুনরায় আরম্ভ করতে অস্বীকৃতি জানায় কেননা, সে ইতিমধ্যে আরো অনেক পুরুষের বিবি যারা কিনা তার ভবনে যাওয়া- আসা করে।
Self-Taught man
একজন নিঃসঙ্গ ব্যক্তি যার সাথে রিকোয়াইন্টাইন কইভহিল পাঠাগারে দেখা করে। সে তাকে বিদ্রোপ করে কেননা, সেল্ফ টাটম্যান মনে করে বর্ণানুক্রমিকভাবে সে কারাগারে গিয়ে সব গিলে ফেলবে। সে মানবতার একজন রক্ষক যে কিনা বিশ্বাস করে যে, সকল নারী-পুরুষ ভালবাসার সাধারণ বন্ধন দ্বারা আবদ্ধ। পরবর্তীতে একটি ছোট ছেলেকে প্রেমপাত্র করায় তাকে শহর হতে বের করে দেয়া হয়।
About Nausea
Roquentin Experiences the Neusea জানুয়ারিতে অ্যান্ডোয়াইন এর অনেকগুলো বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা রয়েছে। সে একটি পাথর তুলে নেয় যার ভেজা উপরিভাগ তাকে 'আমধুর অসুস্থতার অনুভব প্রদান করে । সে এক টুকরো কাগজ তোলার জন্য নিচের দিকে বাঁকার চেষ্টা করে কিন্তু সে পারে না। সে সিদ্ধান্ত নেয় যে সে এই অনুভূতিগুলো আরো ভালো বুঝার জন্য তার সাথে দিনলিপি রাখবে। কিছুক্ষণ পর একটি ক্যাফেতে সে বমি বমি ভাবের বিরক্তির কাছে পরাস্থ হয়। সে বুঝতে পারে এই অনুভূতিটা দুনিয়ার মধ্যেই, শুধুমাত্র তার মধ্যেই নয়। তার সাবেক প্রেমিকা অ্যানি তাকে দেখতে প্যারিস যাবার জন্য অ্যান্তোয়ানকে পত্র লিখে। সে চিন্তা করে খুব শীঘ্রই অ্যানিকে দেখতে যাবে। সে তার বই Rollebon এর উপর তার সময়কে গ্রন্থাগারে কাটায়। সে আবার তার জানাশোনা একজনের সাথে কথা বলে যার নাম Self-Taught Man যে গ্রন্থাগারে বর্ণানুক্রমিকভাবে সবকিছু পড়ছে। তার অবশ্য আরো একজনের সাথে অনিয়মিত একটা সম্পর্ক ছিল যার নাম ফ্রাংকইস, বড়ভিল্লাতে একটি ক্যাফের ম্যানেজার।
বাংলা সামারি বা সারাংশ (Bangla Summary)
একদিন অ্যান্তোয়ান অনুধাবন করে যে, ‘Rollebon' এর উপর তার বই অর্থহীন। অতীত মারা গেছে এবং জিনিসপত্র অর্থহীন। তার এই বই লিখার পেছনে প্রকৃত উদ্দেশ্য ছিল অস্তিত্ব হতে নিজেকে পৃথক রাখা। সে দুনিয়াতে একা ছিল অর্থহীনভাবে এই বোধকে অবজ্ঞা করার জন্য সে তার এই বই লিখে। এখন তার চোখের সামনের পর্দা পড়ে গেছে আর তাই বইয়ের প্রজেক্ট এখন অর্থহীন। অবশেষে সে অবসর নেয়।
Roquentin Rejects Humanism : দুপুরের খাবার শেষ করে Self-Taught Man অ্যান্তোয়াইনকে জানায় যে সে সমাজতন্ত্র এবং মানবধর্মে বিশ্বাস করে। মানব ধর্ম এমন একটা চিন্তাব্যবস্থা যেখানে মানুষ, তাদের মূল্য এবং আগ্রহ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সমাজতন্ত্র একটি অর্থনৈতিক মতবাদ যা সমাজ গঠনকে অন্তর্ভুক্ত করে যাতে পণ্য সামগ্রী, উৎপাদনের উপায়, সম্পদ ভাগাভাগি করা হয় এবং সমাজ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। সেল্ফ টাট ম্যান অ্যান্তোয়াইনকে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করে যে, এগুলো তারই ধারণা। অ্যান্ডোয়াইন তার ধারণাকে অস্পষ্ট প্রত্যাহরণ হিসেবে দেখে।
তারা কেবলমাত্র সেল্ফ টট ম্যানকে প্রতারিত করে তার অস্তিত্বে অর্থহীনতাকে অবজ্ঞা করানোর মাধ্যমে। সেল্ফ টট ম্যান 'Is Life Worth Living' নামের একটি বইয়ের কথা উল্লেখ করে। এই বইয়ের লেখকের মতে জীবনকে আমরা যে অর্থ প্রদান করি কেবল সেই অর্থই আছে জীবনের। সেল্ফ টট ম্যান মনে করে লেখকের ধারণাগুলো অ্যান্ডোয়ানের ধারণার মতই যেখানে আন্তোয়াইন মনে করে তার ধারণা হতে অনেক দূরের এমনকি এগুলোকে ব্যাখ্যা করার ও কোন মূল্য নেই বলে মনে করে সে।
খাবারের পর অ্যান্ডোয়াইন একটি ট্রামগাড়ি নেয়, তার যা আছে তা যেন ঠিক দীপনের মত। সে বুঝতে পারে তার অস্তিত্ব আছে। ঐ রাতে সে সিদ্ধান্ত নেয় সে প্যারিসে যাবে। অ্যানিকে ভ্রমনের পর আরেকবারের জন্য সে বউভিল্লীতে আসবে তার সম্পর্ককে স্থায়ী করতে। তারপর স্থায়ীভাবে সে প্যারিসে চলে যাবে। Requentin Visits Anny : অনেক দিন পর রিকোয়েনটিন অ্যানিকে তার প্যারিসের হোটেল রুমে ভ্রমণ করে। সে মনে করে অ্যানি বয়স্ক হয়ে গেছে, মোটা হয়ে গেছে। সে স্টেজ নাটকে অভিনয় করতে অভ্যস্থ যাকে সে মনে করে সঠিক মুহুর্ত। এখন সে সঠিক মুহূর্ত খোঁজা ছেড়ে দিয়েছে। সে রিকোয়েন্টাইনকে জানায় যে, সে এখন 'পালিত' নারী যে কিনা তার প্রেমিকের জন্য বাঁচে। সে আরো জানায় যে, সে তার নিজের মধ্য দিয়ে বাঁচে। পরবর্তী দিন অ্যানি তার নতুন প্রেমিকের সাথে লন্ডন চলে যায়। পরবর্তীতে রিকোয়েন্টাইন বউভিল্লাতে চলে আসে।
রিকোয়েন্টাইনের বউভিন্ন এর শেষ দিনগুলোতে সেল্ফ টট ম্যান একটি কলংকে জড়িত হয়। গ্রন্থাগারের দারোয়ান কর্সিকান তাকে একটি ছোট বাচ্চার মাথায় সূক্ষ্ম রেখা টানতে দেখে। দারোয়ান তাকে ধাক্কা দেয় এবং গ্রন্থাগার হতে নিষিদ্ধ করে দেয়। যদিও রোকেয়ন্টাইন সেল্ফ টট ম্যানকে খুব পছন্দ করত না তবুও তার পক্ষ হয়ে সে রাগান্বিত হয়ে যায়। পরবর্তী দিন রোকেয়ন্টাইন তার পুরনো এক আস্তানায় যায় যা ‘Railway men's Rendezvow' নামে পরিচিত ফ্রানকইসকে বিদায় জানাতে। তারা কখনো বিশেষ কেউ ছিল না একে অপরের কাছে আর তাই তাদের বিদায় আবেগপ্রবণ হয়নি। একজন খাদ্য পরিবেশিকা রোকোয়েন্টাইনকে তার প্রিয় রেকর্ড খেলার জন্য প্রস্তাব দেয়। রেকর্ডটি ছেরা এবং সে অনুধাবন করতে পারে যে গান তার বস্তুগত রেকর্ডিং এর বাহিরেও অবস্থান করে। সে অবাক হয় যদি সে এমন গানের মত কিছু সৃষ্টি করতে পারত। কিন্তু তা অন্য কোন মাধ্যমে। সে তার গবেষণাকারীকে ত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেয় যার বিপরীতে সে উপন্যাস লিখবে বলে মনস্থির করে।
English Summary (ইংরেজি সামারি বা সারাংশ)
The story is written in the form of a diary. Its narrator and the main character is Antoine Roquentin. There are no distinct course of events here, because the author actually writes about his feelings and thoughts, and events themselves almost don't play a significant role in his story. The reader sees some kind of sequence, development of the plot in the author's marks of time of a day, or day of week, when the part of his diary is being written.
The author starts writing his diary in order to "see clearly". He can say nothing definite about the time before he has started writing, there were no cases which he would call events. But recently he started to be afraid, and if he knew what is the reason of this feeling he would make a great "step forward". He makes the conclusion that it's not about him to be insane: the changes concern the outer world, but not him. At least, he would like to think so. But some time later he still decides that it is him, who changes all the time.
He reminisces the time, when after long travelling around the world he finally was going back to France: he would like to see the truth clearly before it is too late for him. He lets the reader know that he's working on the book. It's a biography of The Marquis de Rollebon. Once he is sitting in the Café Mably: people are lively talking there, the host is darting among them. Antoine likes this atmosphere, but he admits that he is lonely, entirely lonely: The Self-Taught Man doesn't account. He comes to one woman from time to time, but they don't actually speak.
Once he wants to throw a pebble in the sea, but something stops him, he can't do it, and runs out from there. The next time he sees the sheet of paper on the street, he wants to pick it up, but again this feeling doesn't let him perform an action. It's unpleasant feeling, and he names it Nausea. And in those times it was in his hands. He goes on writing his biographical work. But suddenly he realizes, that while recently he loved the Marquis, the main character of the work, now this man irritates him more and more.
He often goes to the library with The Self-Taught-Man. His name is Ogier. Antoine notices that his fellow reads the library's books in alphabetical order. Antoine makes the conclusion that Ogier wants to read all the books there. He admires this man in some way. Once when Antoine is working on his writing here, and Ogier is reading his next book, in front of them there are two young boys. Antoine suddenly notices that Ogier is caressing one boy's leg. A woman who is sitting hear them also notices it and Ogier is casted out from the library.
Antoine's Nausea comes to him from time to time in absolutely different places and circumstances, and as suddenly it comes, as suddenly it goes away.
Antoine often writes about Anne, but not much. Some events, things recall him about her and he writes some words, not more. But when the reader connects these words together, he makes the conclusion that this woman could be Antoine's love. And it's true: once Antoine receives a letter from her, where she offers him to meet. He is looking forward to this meeting. When they meet the man notices that she isn't that woman whom he knew anymore. But he understands that he still loves her. But their meeting is not long: she asks him to go, because she waits for another man.
Antoine has lived in Bouville for all this time. And now he decides to go to Paris. Waiting for his train, he goes to his favorite café, asks to put his favorite record and enjoys the music. He is saved from his Nausea with this song: he feels much better, he decides to write a "true" book.
Themes of the Novel
The deepness of a man's mind
The story is absorbed with a man's essence: the reader doesn't actually notice the events, he prefers to observe the protagonist's feelings, their expression into the thoughts. And the deepness of this feelings opens wider and wider during the story: the reader "dives" in this inner world: he sees all the changes which take place in the hero's mind, the dynamics of his self- perception, perception of the outer world.
Loneliness
This feeling is everywhere in the story, and the author interprets it in different ways in different characters: he associates it with insanity (in case with Antoine's teacher, whom all the pupils were afraid of); with Nausea in case with the narrator, with "diving" into the work (in case with The Self- Taught-Man it's reading).
Nausea
This theme is not directly opened in the story, but the reader understands what the author means: under this name the narrator hides all his depression, inadequacy, and even uncontrollability. Sometimes he is calm, nothing makes him worried, but sometimes he can't pick up the stone from the ground or to say anything - this Nausea comes to him. Only in the end he gets rid of it-music helps him to "treat" himself.
Others Important things of the Novel
About the Title
১৯৩৮ সালে প্রকাশিত Nausea জ্যাঁ পল সাত্রের প্রথম উপন্যাস যেখানে তিনি অস্তিত্ববাদকে একটি সাহিত্যিক গঠন দেওয়ার জন্য প্রথম প্রচেষ্টা নেন। পরবর্তী চতুঃশতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে সাহিত্যে তাকে পুরস্কৃত করা হয় এবং তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন কেননা, এটা তার সামগ্রিক দার্শনিক ভিত্তির পুরোপুরি বিপরীত। এই অভিজ্ঞতার দৃশ্যায়নই তার “The Nausea"।
Tone and Mood
গল্পটা বলার ধরন অনেকটা ক্লান্তিকর। কথক প্রত্যেকটি ঘটনাকে ভাসাভাসাভাবে বর্ণনা করেছেন। বিনিময়ে তিনি তার আবেগ-অনুভূতিকে নির্ভুলভাবে বর্ণনা করেছেন। কিন্তু এইসব বর্ণনা প্রাণবন্ত নয় এমনকি তেমন উজ্জ্বল ও নয়। তার চরিত্র-বিষণ্ণ, ধূসর এই অনুযায়ী-ই লিখিত।
The Deepness of a man's mind:
গল্পটি ব্যক্তি সত্ত্বার উপস্থিতিতে পরিপূর্ণ। পাঠকরা প্রকৃতপক্ষে ঘটনার দিকে নজর দেয়নি বরং তারা নায়কের আবেগ অনুভূতিকে পর্যবেক্ষণ করেছে, তাদের অভিব্যক্তিকে তাদের চিন্তায় প্রকাশিত করেছে। আর এই অনুভূতিটা গল্পে প্রশস্ত থেকে প্রশস্ততর হয়েছে, পাঠকরা অভ্যন্তরীণ ভুবনে ঝাপ দিয়েছে, নায়কের মনে যতগুলো পরিবর্তন সূচিত হয়েছে তা তারা প্রত্যক্ষ করেছে পাশাপাশি তার জীবনের গতিশীলতার সাথে সাথে বহিঃর্বিশ্বের গতিশীলতাকেও প্রত্যক্ষ করেছে পাঠক।
Loneliness
সমস্ত গল্প জুড়েই নিঃসঙ্গতার প্রবাহমানতা এবং লেখক বিভিন্ন চরিত্রের মধ্যে বিভিন্নভাবে তা প্রকাশ করেছেন। তিনি একে উন্মাত্ততার সাথে সম্পর্কিত করেছেন। এমনকি কথকের বিরক্তির সাথেও।
Nausea
এই বিষয়টি গল্পে সরাসরি খোলা হয়নি কিন্তু পাঠক বুঝতে পেরেছে লেখক কী বুঝাতে চেয়েছেন। এই নামের নিচেই কথক তার সমস্ত হতাশা, অপর্যাপ্ততা, এমনকি অনিয়ন্ত্রিততাকেও গোপন করেছেন। মাঝে মাঝে তিনি শান্ত, কোন কিছুই তাকে বিচলিত করতে পারে না। আবার, মাঝে মাঝে তিনি ভূমি হতে পাথরটা পর্যন্ত নিতে পারেন না অথবা বলতে পারেন না এই বিরক্তিটা তার কাছে আসে। একমাত্র অবশেষে সে এটা হতে মুক্তি পায়। গান তাকে সাহায্য করে নিজেকে প্রভাবিত করতে।
Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF - Nausea By Jean-Paul Sartre Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF