পিকনিক - ৬ষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান অনুশীলন ৩য় অধ্যায় সমাধান (PDF) | Class 6 Science Chapter 3 Answer
পিকনিক! পিকনিক! - ৬ষ্ঠ শ্রেণি বিজ্ঞান অনুশীলন ৩য় অধ্যায় সমাধান (PDF) মাধ্যমিক/দাখিল উভয়ের জন্য প্রযোজ্য।
মাধ্যমিক/দাখিল ষষ্ঠ শ্রেণির নতুন বই ২০২৩ (নতুন শিক্ষার্বষ) - বিজ্ঞান অনুশীলন বই এর ৩য় অধ্যায় (পিকনিক! পিকনিক) সমাধান।
পিকনিক! পিকনিক!
পিকনিক বা বনভোজন শব্দটা শুনলেই মন চনমনে হয়ে ওঠে নিশ্চয়ই? তাহলে ক্লাসের সবাই মিলে একটা পিকনিক আয়োজন করলে কেমন হয় বলো তো? ঠিক ধরেছো, এবার এই কাজটাই করব আমরা; তবে পিকনিক আয়োজনের সমস্ত দায়িত্ব কিন্তু তোমাদের নিজেদেরকেই নিতে হবে।
রেসিপি-১
খাবারের নাম: সাদা পোলাও
কী কী উপকরণ লাগে?
- চাল ৫০০ গ্রাম
- কাঁচা মরিচ ৪/৫ টি
- পেঁয়াজকুচি ২/৩টি
- তেজপাতা ২/৩টি
- দারুচিনি ৪/৫ টুকরা
- এলাচ ৪/৫টি
- আদাবাটা ১চামচ
- জিরাবাটা ১ চামচ
- কিসমিস, গরম পানি
- লবণ, ঘি ও তেল পরিমান মত
কীভাবে তৈরি করতে হয়?
- চাল ভালভাবে ধুয়ে রেখে দিন ১০ মিনিট।
- পাতিল ভাল করে ধুয়ে তারপর চুলায় পাতিল দিন, ভালভাবে গরম হলে সেখানে তেল বা ঘি দিয়ে দিন।
- তেল ভালভাবে গরম হবার পর তেজপাতা, পেঁয়াজকুচি দিয়ে নাড়ুন, কিছুক্ষন পর চালগুলি ঢেলে দিয়ে ১০ মিনিট নাড়ুন।
- অন্য পাতিলে পানি গরম করুন।
- তারপর লবন, আদাবাটা, এলাচ, কিসমিস, দারুচিনি দিয়ে কিছুক্ষন নাড়ুন। এরপর গরম পানি পরিমাণ মত ঢেলে দিন একটু নাড়ুন তারপর ঢেকে দিন। অল্প আঁচে ১০/১৫মিনিট রাখুন।
- মাঝে মাঝে ঢাকনা খুলে নেড়ে দিন। ১০/১৫মিনিট পর জিরাবাটা | দিয়ে একটু নাড়ুন। চাল শক্ত থাকলে আরও ৫/৬মিনিট চুলায় রাখুন, এরপর নামিয়ে পরিবেশন করুন।
কতক্ষণ সময় লাগবে
- প্রায় ৪০/৪৫ মিনিট মত সময় লাগবে।
রেসিপি-২খাবারের নাম: মুরগির ঝাল রোস্ট
কী কী উপকরণ লাগে?
- মুরগির মাংস- দেড় কেজি I
- তেল- আধা কাপ
- পেঁয়াজ বাটা- আধা কাপ
- আদা-রসুন বাটা- ১ টেবিল চামচ
- তেজপাতা- ১টি
- কাঁচামরিচ- কয়েকটি
- ধনে গুঁড়া- ১ চা চামচ
- মরিচের গুঁড়া- ১ চা চামচ
- হলুদের গুঁড়া ১ চা চামচের ৪/১ ভাগ
- লবণ- প্রয়োজন মতো
- দুধ- আধা কাপ
- আলুবোখারা- ৫/৬টি
- কেওড়া জল- ১ টেবিল চামচ
- ঘি- ১ টেবিল চামচ
- পেঁয়াজ বেরেস্তা- ১ টেবিল
কীভাবে তৈরি করতে হয়?
- মসলা তৈরির উপকরণগুলো সব একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিন। গুঁড়া করার আগে টেলে নেওয়ার দরকার নেই। মুরগির মাংস চার টুকরা বা ছয় টুকরা করুন। মাংসের মাঝে ছুরি দিয়ে লম্বা করে চিরে নিন যেন ভেতরে মসলা যেতে পারে।
- ১ চা চামচ লবণ ও ১/৪ চা চামচ হলুদের গুঁড়া দিয়ে মাংস মেখে রাখুন। চুলায় মিডিয়াম হাই হিটে প্যান বা হাঁড়ি বসিয়ে তেল দিন।
- তেল খানিকটা গরম হলে ভেজে নিন মুরগির মাংস। খুব বেশি ভাজার দরকার নেই। ৫/৬ মিনিট ধরে দুই দিক ভেজে নিন। একই প্যানে রোস্ট রান্না করুন।
- চুলার আঁচ কমিয়ে মাঝারি করে গরম তেলে দিয়ে দিন পেঁয়াজ ও আদা-রসুন বাটা দিয়ে ২ মিনিট ভেজে নিন। তেজপাতা ছিঁড়ে দিন। কাঁচামরিচ দিন মাঝখান দিয়ে চিরে। তৈরি করা গুঁড়া মসলা থেকে অর্ধেক অংশ দিয়ে দিন প্যানে।
- এবার ধনে গুঁড়া, মরিচের গুঁড়া এবং টক দই দিয়ে তৈরি মসলার পেস্ট দিয়ে নেড়ে নিন। হালকা পানি দিয়ে ৫/৬ মিনিট কষিয়ে নেন মসলা গুলো।
- তেল উঠে আসলে আধা চা চামচ লবণ দিয়ে ভেজে রাখা মুরগির মাংসের টুকরা দিয়ে দিন। দুধ ও আধা কাপ পানি দিয়ে নেড়ে চুলার আঁচ কমিয়ে প্যান ঢেকে দিন। মাংস সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ঢেকে রাখুন প্যান।
- ১৫ মিনিট পর সেদ্ধ হয়ে গেলে ঢাকনা উঠিয়ে আলুবোখরা ও কয়েকটি আস্ত কাঁচামরিচ দিন। ঘি, পেঁয়াজ বেরেস্তা ও কেওয়া জল দিয়ে নেড়ে নিন। ২ মিনিটের জন্য ঢেকে রাখুন চুলার উপরে। ৮. চুলা বন্ধ করে আরও ৫ মিনিট প্যান রেখে দিন চুলায়। সাদা পোলাও এর সঙ্গে গরম গরম পরিবেশন করুন মুরগির মজাদার ঝাল রোস্ট।
কতক্ষণ সময় লাগবে
- প্রায় ৩০/৩৫ মিনিট মত সময় লাগবে।
রেসিপি-৩খাবারের নাম: বিরিয়ানি
কী কী উপকরণ লাগে?
- খাসির মাংস ২ কেজি
- চাল ১ কেজি (পোলাউর চাল বা বাসমতি)
- জয়ফল, জয়ত্রি, এলাচ ও দারচিনি ২ চা চামচ
- আদা বাটা ১২ (হাফ) কাপ
- রসুন বাটা ৪ চা চামচ
- টমেটো সস ১ কাপ
- মরিচ গুঁড়া ২ চা চামচ
- টক দই ২ কাপ
- সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ২
- জর্দার রং সামান্য
- গুড়া দুধ ও চা চামচ
- কেওড়া জল ৪ চা চামচ
- লবণ পরিমাণ মত
- আলু ১ কেজি
- শাহী জিরা ২ চা চামচ, তেজপাতা এবং লবস্
- চিনি ২ চা চামচ না দিলে সমস্যা নেই)
- পেঁয়াজ বেরেস্তা ২ কাপ
- এলাচ, দারচিনি ৫-৮টি
- আলু বোখারা ৮-১০টি
- মি হাফ কাপ
- ময়দা ময়াম প্রয়োজন মত
- জাফরান হাফ চা চামচ
- তেজপাতা এবং লবঙ্গ
- কাঁচা মরিচ
- তেল পরিমাণ মত
কীভাবে তৈরি করতে হয়?
- প্রথমে খাসির মাংস টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এবার একটি পাত্রে একে একে আদা বাটা, রসুন বাটা, পেঁয়াজ বাটা, লাল মরিচ গুঁড়া, জিরা, ধনিয়া, জয়ফল, জয়ত্রী লবণ, টকদই সবকিছু একসঙ্গে ভালো করে মাখিয়ে ম্যারিনেট করে আধাঘণ্টা ঢাকানা দিয়ে ঢেকে রেখে দিন।
- এবার অন্য আরেকটি পাতিলে তেল গরম দিন, গরম হলে সেখানে পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে হালকা বাদামি করে ভাঁজুন। অর্ধেক ভাঁজা পেঁয়াজ তুলে রাখুন এবার গোটা গরম মসলা দিয়ে ম্যারিনেট করা মাংস দিয়ে দিন। নেড়েচেড়ে কষিয়ে ঢেকে মাঝারি আঁচে রান্না করতে হবে। প্রয়োজনে অল্প পানি দেয়া যায়। খাসি রান্না হয়ে গেলে মাখা মাখা ঝোল থাকবে।
- এখন বিরিয়ানির চালগুলো ভালো করে ধুয়ে ১৫-২০ মিনিট ঝরিয়ে রাখুন। এবার অন্য পাত্রে বিরিয়ানির ভাত তৈরি করার জন্য পরিমাণ মত পানি নিয়ে এতে দারুচিনি, তেজপাতা, শাহী জিরা, গুঁড়া দুধ ২-৩ চা চামচ দিয়ে পানি ফুটিয়ে নিন। ফুটন্ত পানি থেকে ১ মগ পানি রেখে দিন এবং এতে গুড়া দুধ, ঘি, কেওড়া জল দিয়ে নেড়ে রেখে দিন। এখন চালগুলো আধা সিদ্ধ করে নামিয়ে ঝরিয়ে নিন।
- এবার যেই পাত্রে মাংস রাখা হয়েছে তার উপর গরম ভাতটা | সুন্দর করে বিছিয়ে দিন। তারপর রেখে দেয়া মগের পানিটা ভালো করে চারদিকে ছড়িয়ে দিন এবং আলু বোখারা, জাফরান, বেরেস্তা, কাঁচা মরিচ, জর্দা রং দিয়ে ঢেকে দিন। এখন ময়দার ময়াম দিয়ে পাত্রের চারদিকে আটকিয়ে দিন যাতে কোন দিক খোলা না থাকে। এবার চুলায় পাত্রটি | বসিয়ে প্রথম ১০ মিনিট একটু বেশি আঁচে এবং পরবর্তী ৩০- ৪০ মিনিট কম আঁচে প্রয়োজনে নিচে একটি তাওয়া দিয়ে দমে রাখুন। এখন পরিবেশন করুন গরম গরম মজাদার কাচ্চি বিরিয়ানি।
কতক্ষণ সময় লাগবে?
- প্রায় ৫০ মিনিট সময় লাগবে
রেসিপি-৪ (খাবারের নাম: সালাদ)
কী কী উপকরণ লাগে?
- সালাদের জন্য কচি শসা নিতে হবে ৩টি।
- সাদা সিরকা ২ টিবিল চমচ।
- সয়াসস নিতে হবে ১ চা চামচ।
- চিনি ২ চা চামচ ।
- শুকনা মরিচ কচি নিতে হবে হাফ চা চামচ ।
- তিলের তেল নিতে হবে ১ চা চামচ
কীভাবে তৈরি করতে হয়?
- শসার সালাদ বানানোর জন্য প্রথমে শসার সমস্ত খোসা ছাড়িয়ে ২ চা চামচ লবণ মাখিয়ে নিতে হবে।
- এরপর পাতলা পাতলা স্লাইস করে শসা কেঁটে নিতে হবে।
- শসার সালাদ বানানোর জন্য অন্যান্য সকল উপাদান একসাথে মিশাতে হবে।
- বাটিতে শসা নিয়ে উপরে ড্রেসিং ঢেলে দিতে হবে এবং ড্রেসিং এর সাথে শসা নেড়েচেড়ে মিশিয়ে দিতে হবে।
- এরপর ৩০ মিনিট একটা পাত্রে ঢেকে রেখে দিতে হবে। এভাবেই তৈরি হয়ে যাবে মজাদার সালাদ।
কতক্ষণ সময় লাগবে?
- প্রায় ৪৫ মিনিট সময় লাগবে
রেসিপি - ৫ (খাবারের নাম: লেবুর শরবত)
কী কী উপকরণ লাগে?
- ফ্রেশ লেবু।
- বিট লবণ।
- চিনি।
- গোলমরিচ।
- পুদিনা পাতা।
- ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি৷
কীভাবে তৈরি করতে হয়?
- প্রথমে লেবুগুলো ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন।
- এরপর লেবুগুলো কেটে রস বের করে নিন।
- একটি জগে ঠাণ্ডা পানির মধ্যে রসগুলো নিয়ে নিন।
- পরিমাণ মতো বিট লবণ, গোলমরিচ এবং চিনি মিশিয়ে নিন।
- এরপর পুদিনা পাতা দিয়ে পরিবেশন করুন।
কতক্ষণ সময় লাগবে?
- প্রায় ১০ মিনিট সময় লাগবে।
২৯ পৃষ্ঠার তৃতীয় সেশন এর ছক এর উত্তর পিডিএফ থেকে পড়ে নিন।
৩২ পৃষ্টার উত্তর।
প্রশ্ন: আমরা কীভাবে গন্ধ পাই?
উত্তর:- আমাদের নাকের মধ্যে থাকে এক ধরনের স্নায়ু যা গন্ধের অণুগুলোকে গ্রহণ করে বৈদ্যুতিক সিগন্যলে রূপান্তর করে মস্তিষ্কে পাঠিয়ে দেয় ফলে আমরা গন্ধ পাই।
প্রশ্নঃ দূর থেকে কীভাবে গন্ধ আমাদের নাক পর্যন্ত আসে?
উত্তর:- প্রকৃতপক্ষে আবর্জনা বা পচা খাবার ছোট একটা জায়গায় অনেক পরিমাণে থাকায় এর ঘনত্ব অনেক বেশি থাকে। তাই দুর্গন্ধযুক্ত অণুসমূহ গ্যাসীয় অবস্থায় চারিদিকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়তে থাকে । দুর্গন্ধযুক্ত গ্যাসীয় অণুগুলো উচ্চ ঘনত্বের স্থান থেকে নিম্ন ঘনত্বের স্থানে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে অর্থাৎ গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে ব্যাপন ঘটে এবং কিছু অণু নাকে প্রবেশ করলে আমরা সেই গন্ধ অনুভব করতে পারি।
প্রকৃতপক্ষে সুগন্ধযুক্ত বস্তু একটি বোতল বা ছোট আয়তনের পাত্রে আবদ্ধ থাকায় এর ঘনত্ব অনেক বেশি থাকে। তাই পাত্রে মুখ খোলার সাথে সাথে সুগন্ধির অণুসমূহ গ্যাসীয় অবস্থায় চারিদিকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়তে থাকে | সুগন্ধির গ্যাসীয় অণুগুলো উচ্চ ঘনত্বের স্থান থেকে নিম্ন ঘনত্বের স্থানে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে অর্থাৎ গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে ব্যাপন ঘটে এবং কিছু অণু নাকে প্রবেশ করলে আমরা সেই গন্ধ অনুভব করতে পারি।
ভৌত পরিবর্তন কি?
উত্তরঃ- ভৌত পরিবর্তন: ভৌত পরিবর্তন বলতে কোন একটি পদার্থের গঠনগত এবং বাহ্যিক পরিবর্তনকে বুঝায়। যেমন: শসা, গাজর, টমোটো, শরবত।
নোট: কাটা, ছিড়ে ফেলা, পিষে ফেলা এবং মিশ্রিত করা হলো ভৌত পরিবর্তন।
রাসায়নিক পরিবর্তন কি?
উত্তরঃ- রাসায়নিক পরিবর্তন: রাসায়নিক পরিবর্তন বলতে কোন একটি পদার্থের রাসায়নিক বিক্রিয়ায় গঠনগত পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন একটি পদার্থে পরিবর্তন হওয়া। যেমন: রান্না করা মুরগির মাংস, বিরিয়ানি।
ব্যাপন কি?
উত্তরঃ- ব্যাপন: ব্যাপন হল উচ্চ ঘনত্বের অঞ্চল থেকে নিম্ন ঘনত্বের অঞ্চলে পদার্থের অণুগুলো ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতা।
৩৩ পৃষ্ঠার উত্তর
সব বস্তু বা পদার্থেরই তাপমাত্রা থাকে। পদার্থের এ তাপমাত্রা যেমন বাড়তে পারে, তেমন কমতেও পারে। বরফ দেওয়ার আগে পানির তাপমাত্রা ছিল 20°C কিন্তু বরফ দেওয়ার পর পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রা বরফ থেকে বেশি হওয়ায় বরফ গলে যায়। বরফ পুরো গ্লাসের পানিকে ঠান্ডা বা কম তাপমাত্রা 10°C এ নিয়ে যায়। পরবর্তীতে পারিপার্শিক তামপাত্রা বেশি থাকায় গ্লাসের পানির তাপমাত্রা আরো বাড়তে থাকে এবং 14°C এ পৌঁছায়।
ভৌত পরিবর্তন
১। মোমের দহন
২। চিনির দানা গুড়া করা
৩। লোহার টুকরাকে চৌম্বক দ্বারা ঘর্ষণ
৪। বরফ গলা
৫। শরবত
রাসায়নিক পরিবর্তন
১। মরিচা
২। রান্না করা পদার্থ
৩। দিয়াশলাই কাঠির দহন
৪। কাঠ পেড়ানো
৫। খাবার হজম হওয়া
৩৪ পৃষ্ঠার উত্তর
প্রশ্ন: আশেপাশে কোন কোন পরিবর্তন তোমার এখন চোখে পড়ছে যা আগে কখনো খেয়াল করো নি?
উত্তরঃ- আমার উত্তর নিচে দেওয়া হলো।
১। কাঁচ ভাঙ্গা- ভৌত পরিবর্তন
২। সালোকসংশ্লেষণ - রাসায়নিক পরিবর্তন
৩। পানি ফোঁটানো- ভৌত পরিবর্তন
তোমার বাসার রান্নাঘরে বিভিন্ন বস্তুর আর কী কী ভৌত ও রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটছে তা এখন খুঁজে বের করো তো!
আমার উত্তরঃ-
১। শাকসব্জি কাঁটা - ভৌত পরিবর্তন
২। মাছ-মাংস কাঁটা - ভৌত পরিবর্তন
৩। দুধ টক হওয়া - রাসায়নিক পরিবর্তন
8। লোহার জিনিসপত্রে মরিচা ধরা - রাসায়নিক পরিবর্তন
৫। রান্না করা পদার্থ - রাসায়নিক পরিবর্তন
৬। ফল পঁচে যাওয়া- রাসায়নিক পরিবর্তন।