The Scarlet Letter By Nathaniel Hawthorne Bangla - English Summary, Themes, Characters and Review PDF
M.A Final Year
Department of English
Course Name: Modern Novel
Life & Work of Nathaniel Hawthorne
Topics: The Scarlet Letter By Nathaniel Hawthorne
The Scarlet Letter By Nathaniel Hawthorne
Nathaniel Hawthorne (1804-1864 )
লেখকের জীবনী ও কর্ম
ন্যাথানিয়েল হথর্ন একজন আমেরিকান উপন্যাসিক, ডার্ক রোম্যান্টিক এবং ছোটগল্প লেখক। যখন ১৮০৪ সালে ম্যাসাচুসেটসের সালেম গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ন্যাথানিয়েল হথর্ন এবং মাতা এলিজাবেথ ক্লার্ক ম্যানিং। তার পূর্বপুরুষদের মধ্যে রয়েছে জন হথর্ন, । যিনি সালেম উইচ ট্রায়ালের একজন বিচারক ছিলেন এবং তিনি কখনো তার এই কাজের জন্য অনুতপ্ত হননি। ন্যাথানিয়েল পরবর্তিতে তার নামের সাথে w যোগ করে Hathorne থেকে Hawthorne করেন তার পূর্বপুরুষদের সাথে সম্পর্ক গোপন করতে। হথর্ন ১৮২১ সালে বাউডিন কলেজে ভর্তি হন।
১৮২৪ সালে তিনি ফি বিটা কাপ্পা নির্বাচিত হন। এবং ১৮২৫ সালে স্নাতক সম্পন্ন করেন। হখন সর্ব প্রথম ফ্যানস নামে ১৮২৮ সালে একটি উপন্যাস প্রকাশ করেন। সে পরবর্তিতে এটি বাদ দেয়ার চেষ্টা করেন এটি মনে করে যে তার এই কর্মের মান তার পরবর্তী কাজ গুলোর মত মান সম্পন্ন নয়। তখন সাময়িকিতে কতিপয় ছোটগল্প প্রকাশ করেন, যেগুলো ১৮৩৭ সালে টুয়াইস ওল্ড টেইল এ সংগৃহীত করেন। পরের বছর তিনি সোফিয়া পিবডির সাথে বাগদত্ত হন। সে বোস্টন কাস্টম হাউজে কাজ করতেন এবং ব্রুক ফার্ম নামে অতীন্দ্রিয়বাদী সম্প্রদায়ে যোগ দেন।
১৮৪২ তিনি পিবডিকে বিয়ে করেন। এই দম্পত্তি প্রথমে ম্যাসাচুসেটসের কনকর্ডের দ্য ওল্ড ম্যান্স চলে আসেন এবং পরবর্তীতে দ্য বার্কশায়ারের সালেম এ আসেন। সেখান থেকে তারা কনকর্ডের দ্য ওয়েসাইডে চলে আসেন। ১৮৫০ সালে তিনি দ্য স্কারলেট লেটার প্রকাশ করেন এর ধারাবাহিকতায় তার পরবর্তী উপন্যাস গুলোও সফল হয়। একজন দূত হিসেবে। একটি রাজনৈতিক নিয়োগ হথর্ন এবং তার পরিবারকে ইউরোপে নিয়ে যায়। ১৮৬০ সালে তারা ইউরোপ থেকে কনকর্ড ফিরে আসেন। হথর্ন ১৮৬৪ সালের ১৯ শে মে মারা যান। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী এবং তিন সন্তান রেখে যান।
Life and Work of Nathaniel Hawthorne
Nathaniel Hawthorne (July 4, 1804 - May 19, 1864) was an American novelist, dark romantic, and short story writer.
He was born in 1804 in Salem, Massachusetts, to Nathaniel Hathorne and the former Elizabeth Clarke Manning. His ancestors include John Hathorne, the only judge involved in the Salem witch trials who never repented of his actions. He entered Bowdoin College in 1821, was elected to Phi Beta Kappa in 1824, and graduated in 1825.
He published his first work in 1828 the novel Fanshawe; he later tried to suppress it, feeling that it was not equal to the standard of his later work. He published several short stories in periodicals, which he collected in 1837 as Twice-Told Tales. The next year he became engaged to Sophia Peabody. He worked at the Boston Custom House and joined Brook Farm, a transcendentalist community, before marrying Peabody in 1842.
The couple moved to The Old Manse in Concord, Massachusetts, later moving to Salem, the Berkshires, then to The Wayside in Concord. The Scarlet Letter was published in 1850, followed by a succession of other novels. A political appointment as consul took Hawthorne and family to Europe before their return to Concord in 1860 Hawthorne died on May 19, 1864, and was survived by his wife and their three children.
Much of Hawthorne's writing centers on New England, many works featuring moral metaphors with an anti-Puritan inspiration. His fiction works are considered part of the Romantic movement and, more specifically, dark romanticism. His themes often center on the inherent evil and sin of humanity, and his works often have moral messages and deep psychological complexity. His published works include novels, short stories, and a biography of his college friend Franklin Pierce, the 14th President of the United States. he died in his sleep on May 19, 1864, in Plymouth, New Hampshire.
ন্যাথানিয়েল হথর্ন এর সাহিত্যকর্ম
উপন্যাস:
1. The House of the Seven Galels
2. Twice Told Tales
3. The Scarlet Letter
The Scarlet Letter By Nathaniel Hawthorne
Perspective and Narrator:
উপন্যাসটি নাম পুরুষ এবং উত্তম পুরুষের মাধ্যমে বর্ণিত হয়েছে। প্রারম্ভিকার বর্ণনা উত্তম পুরুষ এর মাধ্যমে বর্ণিত হয়েছে যা কিনা আত্মজীবনীমূলকের পাশাপাশি অত্যন্ত আবেগপূর্ণ। আবার, The Scarlet Letter এর পরবর্তী অংশ নাম পুরুষের মাধ্যমে বর্ণনা করা হয়েছে যার মাধ্যমে সব চরিত্রের চিন্তা এবং অনুভূতিকে গভীরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
About the Title:
The Scarlet Letter হচ্ছে উপন্যাসটির প্রাথমিক প্রতীক। শুরুতে পত্রটি যৌতুককে বোঝায় কিন্তু উপন্যাসের ক্রমবিকাশের সাথে সাথে পত্রটির অর্থের বহুরূপীতা প্রকাশ পায়। হেস্টার্সের শাস্তিতে উৎপন্ন হওয়ায় তাকে অবশ্যই রক্তিম পত্রকে তার রহস্যময় পাপের পুনরাবৃত্তি ঘটার জন্য তা পরিধান করতে হয় যা কিনা একটি ঐশ্বর্যবান, কল্পনাপ্রসূত সূচিকর্ম যা তার মেধা, সংবেদনশীল স্পৃহা এবং যারা তাকে তিরস্কার করে তাদের কাছ হতে দূরে থাকার যে পছন্দ তাকে প্রদর্শন করে। প্রকৃতপক্ষে, পত্রটি হেস্টার্সের মুক্তির একটি পত্র হয়ে যায়।
Setting:
'The Scarlet Letter" উপন্যাসটি সতেরো শতাব্দিতে ম্যাসাচুসেটস এর কলোনি গোঁড়া নিউ ইংল্যান্ডে পরিবেশন করা হয়। সমস্ত উপন্যাসটির দৃশ্যের পর দৃশ্য বোস্টন শহরের মধ্যে ধারন করা হয়। উঁচু মচের অংশটুকু ধারণ করা হয় বিভিন্ন মার্কেটে যেখানে হেস্টার ও টিমসভেলের চূড়ান্ত সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় জঙ্গলে। যাহোক, উপন্যাসটি একটি কারাগারের চিত্র দিয়ে শুরু হয় যা মূলত নায়কের ভবিষ্যৎ নিঃসঙ্গতার পূর্বাভাস দেওয়ার জন্যই ব্যবহার করা হয়।
Historical Background:
"The Scarlet Letter' উপন্যাসটি সতেরো শতকে নিউ ইংল্যান্ডে ধারণ করা হয় যেখানে হাথোর্ন অত্যন্ত সাফল্যের সাথে সেখানে বিবাদমান অনৈতিকতাকে চিত্রায়িত করেছেন। অনৈতিকতার শুরু হয় মূলত ইংল্যান্ড হতে এবং এটা চার্চের আঁকজমকপূর্ণতা ও দূর্নীতির চিত্রকে শুদ্ধিকরণের জন্য লক্ষ্য স্থির করে। সমাজে প্রভাব বিস্তারকারী নীতিহীনরাও এই পিউরিটানদের আক্রমনের বস্তুতে পরিণত হয়।
আমেরিকাতে এই মতবাদের প্রচলন হয় শুরুতে যেসব ইংলিশরা আমেরিকাতে স্থায়ী হয় যারা কিনা ইংল্যান্ডে ধর্মীয় অত্যাচারকে বর্জন করতে চেয়েছিল তাদের মাধ্যমে। নিউ ইংল্যান্ডে স্থায়ী হয়ে তারা নীতিপরায়ণতার আইন প্রয়োগ করতে থাকে সাথে সাথে তারা কলোনি প্রতিষ্ঠা করে। ধর্মীয় মতবাদের বাইরে তারা বলতে থাকে যে, প্রত্যেককে চার্চের দেওয়া আইন-কানুন মানতে হবে । নাথানিয়াল ঐ সময়ের প্রকৃত একটি চিত্র তার বাস্তবিক বিন্যাসের মাধ্যমে প্রদর্শনের চেষ্টা করেছেন পাশাপাশি তিনি গোঁড়া, আচারনিষ্ঠ দর্শনকে তুলে ধরেছেন। এমনকি তিনি প্রকৃত ঐতিহাসিক চরিত্রকে তুলে ধরেছেন যাদের মধ্যে শাসক বেলিংহাম, উইনথ্রপ, জন উইলসন প্রমূখের নাম উল্লেখযোগ্য।
Content of the Novel:
নাথানিয়েল মূলত নিউইংল্যান্ড সম্পর্কিত একটি সংক্ষিপ্ত গল্প লিখতে চেয়েছিলেন। তার প্রকাশক তাকে প্রলুব্ধ করে যেন তার গল্পের প্রকাশ ছাড়াই তিনি তার উপন্যাসটিকে প্রকাশ করে। যদিও তিনি চিন্তা করেন যে তার এই উপন্যাস খুব ভালভাবে গৃহিত হবে। তার এই চিন্তাকে ভুল প্রমাণিত করা হয় যখন তিনি তার উপন্যাস প্রকাশিত করে তিনি। উপন্যাসটি তার প্রথম এবং সবচেয়ে সাফল্য পাওয়ার খ্যাতি বয়ে আনে সেই সাথে তার সবচেয়ে অসামান্য কাজের স্বীকৃতি লাভ করে। ১৮৫০ সালে এর প্রকাশনার সময় হতে এই উপন্যাস সর্বোচ্চ বিক্রিতের তালিকায় জায়গা করে নেয়। প্রকাশিত হবার দু সপ্তাহের মধ্যেই দু হাজার পাঁচশত কপি বিক্রি হয়ে যায়।
Characters (চরিত্রসমূহ)
Hester Prynne
হেস্টার উপন্যাসের মূল চরিত্র যে জাতিতে একজন ইংলিশ। সে রজার চিলংউর্থের স্ত্রী। ডিমসাডলের সাথে তার ব্যভিচারের জন্য তাকে তিরস্কার করা হয় এবং তার পাপের শাস্তিস্বরূপ তাকে এই রক্তিম পত্রটি পরিধান করতে হয়। সে পত্রে “A” একটি সংকেত যা ব্যভিচারকে প্রতীকায়ন করে তার তাকে তার গাউনের উপর সারাজীবনের জন্য পরিধান করতে হয়। এমনকি বৈবাহিক জীবনের বাহিরেও তার একটি কন্যা রয়েছে যার পিতা কে তাও সে প্রকাশ করতে দ্বিধাবোধ করে। একজন তরুণী নারী হিসাবে তার যৌবন, সৌন্দর্য, মনোমুগ্ধকর চুল এবং চমৎকার বৈশিষ্ট্য তার আত্মবিলোপী অনৈতিক উপায়ে কাপড় পরিধান করায় অনেকটা কমে যায়। একজন বুড়ো মহিলা হিসেবে সে বোস্টনে ফিরে আসে যেখানে তাকে তার সেবা এবং দানশীলতার জন্য গ্রহণ করা হয়।
Arthur Dimmsdala:
তরুণ, সুদর্শন এবং অবিবাহিত ডিমসভেল হেস্টার এর চার্চের যাজক। হেস্টারের সাথে ব্যভিচারের পাশাপাশি সে তার পাপ, অপরাধ গোপন রাখার দায়েও অপরাধী। যাহোক তার তীব্র যন্ত্রণা ও অনুশোচনা তার ভগ্ন চেহারায় প্রতিফলিত হয়। উপন্যাসে সে করুণ ভাগ্যের অধিকারী হিসেবেই বর্ণিত হয়েছে। আর এ কারণে সে পাঠকদের দৃষ্টি হেস্টার এর মতই লাভ করে যা তাকে নায়কের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত ঠিক হেস্টারের মত।
Roger Chillongworth:
বিদ্বান একজন চিকিৎসাবিদ যে তার স্ত্রীকে নিজের আগে আমেরিকায় পাঠায়। ইন্ডিয়ানদের দ্বারা আটক হওয়ায় যাদেরকে সে বনজ ঔষধ নিয়ে তথ্য দেয় তার জন্য সে খুব অল্প সময়ের মধ্যে তার স্ত্রীর সাথে যোগ দিতে পারেনি। সে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক, কুৎসিত, পঙ্কিল, অঙ্গবিহীন মানুষ।
Pearl:
হেস্টার এবং ডিমাসডেলের সুন্দর কন্যা। সে হচ্ছে রক্তিম পত্রের জীবিত প্রতীক। তার কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যা মাঝে মাঝে তাকে দৈত্যের মতো তুলে ধরে, মনে হবে সে কোন অপদেবতা। প্রকৃতির প্রতি ভালবাসা, স্বাধীনতা, উৎফুর স্পৃহা, তার উন্মত্ততা, তার বিদ্রোহীতা, তার কৌতূহলী মনোভাব, তার সরলতা কিন্তু তার প্রতিকী মন্তব্য তার স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্বের পরিচয় বহন করে।
বাংলা সামারি বা সারাংশ (Bangla Summary)
'The Scarlet Letter' উপন্যাসটি ১৬৪২-১৬৪৯ সাল পর্যন্ত ম্যাসাচুসেটস এর বোস্টনে সংঘটিত হয়। ঐ সময়ে বোস্টন ম্যাসাচুসেটসের কলোনির অধীনে ছিল যা কিনা পিউরিটান নামক প্রোটেস্ট্যান দলের মাধ্যমে পরিচালিত হতো। পরবর্তে নিষ্ঠাবানরা পিউরিট্যানদের তুলনায় অধিকতর দমনমূলক ধর্মশাসনের শুরু করে সমস্ত কানেক্টিকাট এবং রোড দ্বীপে। দেবতার ইচ্ছার বাহিরে সকল অপরাধকে পোপকে সমাজের বিরুদ্ধে অপরাধি হিসেবে বিবেচনা করা হত। ব্যাভিচারের অপরাধকে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে শাস্তি দেওয়ার বিধান দেয় কেননা, এটা সপ্তম উপদেশকে ভঙ্গ করে।
উপন্যাসের প্রথম অংশ ম্যাসাচুসেটস এর সালেমে ১৮৫০ সালে ধারণ করা হয় যা “The Custom House” নামে পরিচিত। ৩০ পৃষ্ঠার একটি প্রারম্ভিকার এই অংশে নাথানিয়ারের একজন কাস্টম ইন্সপেক্টর হিসেবে তার ভাগ্য পরীক্ষার দিকটি প্রকাশিত হয় যা এই উপন্যাসটিকে অনেক আত্মজীবনীমূলক উপন্যাসের পদমর্যাদা প্রদান করে।
প্রথম পর্বটি যা “The Prison Door" নামে পরিচিত তা ১৬৪২ সালে বোস্টনে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এবং পরবর্তীতে সমস্ত উপন্যাসজুড়ে বিরাজমান থাকে। একদল লোকের শহরের বন্দিশালায় জটলা পাকানোর দৃশ্য দিয়ে এটা শুরু হয়। তারা হেস্টার নামক একজন এর আবির্ভাবের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। হেস্টার একজন সুন্দরী নারী যে তার স্বামীর আগে উপস্থিতি হয়েছে যে কিনা একজন কদাকার বিদ্বান; যে সদা মানুষের মন পর্যবেক্ষণে ব্রত।
প্রারম্ভের দৃশ্যে হেস্টার কারাগার হতে তার হাতে একটি শিশুকে নিয়ে আবির্ভূত হয়। তাকে ব্যাভিচারের জন্য দোষি করা হয়েছে। তার শাস্তি হচ্ছে কয়েক মাসের জন্য কারাবরণ সেই সাথে জনসম্মুখে উঁচু ঘরের উপর দাঁড় করিয়ে অপমান যা কিনা বাজারে করা হবে। তারা জামার উপর বিস্তৃতভাবে “A” সেলাই করা হয়। যদিও হেস্টারকে রক্তিম পত্রটি পরিধান করতে হয়েছিল জনগণের কাছে নিত্য সমর চিহ্ন হিসেবে যে সে ব্যভিচারে দায়ী, প্রত্যেকে তার শৈল্পিক সূচিকর্ম দেখে অবাক হয়। সাথে সাথে সোনালী সুতায় তৈরি প্রাণবন্ত নকশাকে মনে হচ্ছে যেন তা পিউরিটানদের উগ্রতাকে বিদ্রুপ করছে।
হেস্টার তার বাচ্চা মেয়েকে মুষ্টিতে ধরে উঁচু মঁচে এসে উপস্থিত হয় তার অবৈধ সম্পর্কের প্রমাণস্বরূপ। দর্শকদের অনেক এই তার সম্ভ্রম এবং জাঁকালো সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে তার প্রেমিক এর পরিচয় জানতে চায়। সে প্রত্যাখ্যান করে। তার দুঃখের তীব্রতা বেড়ে যায় যখন সে জনতার মধ্যে তার হারানো স্বামীকে দেখতে পায়। সে আরো কষ্ট পায় যখন ডিমসডেল তাকে তার সহকর্মী পাপী এবং সমকর্মী ভুক্তভোগীর নাম পরিচয় প্রকাশের কথা বলে। হেস্টার অস্বীকৃতি জানায় এবং কারাগারে চলে যায়।
সেখানে তার স্বামী তার সাথে যুক্ত হয়। সে একজন ডাক্তার যে কিনা হিস্টিরিয়া আক্রান্ত হেস্টার। এবং তার বাচ্চা শান্ত হওয়ার জন্য ঔষধ দেয়। হেস্টারের স্বামী তার নাম পরিবর্তন করে। রজার চিলরওয়ার্থ নাম ধারণ করে আর তাই সে তার স্ত্রীর প্রেমিকের পরিচয় জানতে পারে এবং এভাবে সে তার উপর প্রতিশোধ নেয়।
জেল হতে বের হয়ে হেস্টার নিজে নিজেকে ও পার্লকে সমর্থন দেয় এবং সুন্দর সুন্দর সূচিকর্ম বিক্রি করে। যদিও সে তার খুশিমত যেখানে ইচ্ছে সেখানে যাবার স্বাধীনতা রাখে তবু সে শহরের প্রান্তদেশে একটি ছোট বাড়িতে স্থায়ী হয়। পার্ল খুবই অবাধ্য এমনকি বর্বর। কিছু বছর পর পার্লের কঠোর নীতি মানাতে অস্বীকৃতি জানালে তা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে এবং কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় যে, বাচ্চাটিকে হেস্টারের যত্ন থেকে দূরে সরিয়ে নেওয়া হবে। হেস্টার শাসক বেলিংহামকে অনুরোধ করে যেন তা না করা হয়। যখন ডিমসডেন কথা বলে, হেস্টারকে তার বাচ্চাকে সাথে রাখার জন্য ', সম্মতি দেওয়া হয়।
চিলংওয়ার্থ তার প্রতিশোধ স্পৃহাকে সাথে নিয়েই, ডিমসডেলের সাথে যায় এবং তার স্বাস্থ্যের উন্নতির মিনিস্টারকে সাহায্যের হাত বাড়ানোর দাবি জানায়। প্রকৃতপক্ষে, চিলংওয়ার্থ ডিমসডেলকে সুক্ষ্মভাবে নির্যাতন করছিল যাকে সে হেস্টারের প্রেমিক ধরে নিয়েছে। একদিন সন্ধ্যায় হেস্টার, পার্ল ও ডিমসডেল উঁচু মঞ্চের উপর সাক্ষাৎ করে যেখানে হেস্টার সাত বছর পূর্বে দাঁড়িয়েছিল। ডিমসডেল তার অপরাধ স্বীকার করে কেননা, ঐদিন ঐ ঘটনায় সে তার ভূমিকা সে পালন করতে পারেনি কিন্তু সমস্ত শহরবাসীর সামনে দাঁড়িয়ে তার অপরাধ স্বীকার করার সাহস তার নেই। হেস্টার এখন সমাজের প্রত্যেকের দ্বারা প্রশংসিত তার স্বার্থহীন সাহায্যের জন্য। এক সময়ের ঘৃণিত চিহ্ন “A” এখন একটি স্বাগত দৃশ্যের পথে। অনেকেই এখন বলে ইহা সক্ষমতার সমার্থক। হেস্টার বেশ্যা এবং সাজসজ্জাহীনে পরিণত হয়েছে। ডিমসডেল অবাক হওয়ার মত ভঙ্গুর ও চিকন হয়েছে।
ডিমসডেলের পতনের কথা চিন্তা করে হেস্টার চিলংওয়ার্থকে বোঝাতে সম্মত হয় যেন সে তার প্রকৃত পরিচয় প্রকাশ করতে পারে। হেস্টার, ডিমসডেল এবং পার্ল জঙ্গলে সাক্ষাৎ করে। হেস্টার ডিমসডেলকে জানায় চিলংওয়ার্থ প্রকৃতপক্ষকে কে এবং তারা পরিকল্পনা করে গোপনীয়ভাবে তারা ইংল্যান্ড ত্যাগ করবে। তিনদিন পর নির্বাচনের দিন ডিমসডেল তার জীবনের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ বক্তৃতা প্রদান করে। জনগণ তার পোপ অ্যাখ্যাকে উৎযাপন শুরু করে কিন্তু তারা বুঝতে পারে না যে, সে একজন পাপী। সবাইকে অবাক করে দিয়ে সে উঁচু মঞ্চে উঠে তার অপরাধের কথা স্বীকার করে তাও সমস্ত সম্প্রদায়ের সামনে। সে তার শার্ট সরিয়ে বুক নগ্ন করে তারপর হেস্টারের হাতের উপর মারা যায়।
শেষ চাপ্টারে কথক গবেষণা করেন ডিমসডেল তার বুকের উপর কি প্রকাশ করেছিল। এটা কি “A” ছিল কিনা? অথবা সেখানে কিছুই ছিল না কিনা। চিলংওয়ার্থ তাঁর বেঁচে থাকার কোন অর্থ খুঁজে না পেয়ে কয়েক মাসের মধ্যে মারা যায়। সে তার সমস্ত সম্পত্তি পার্লের কাছে রেখে যায় যা তাকে নতুন বিশ্বে সবচেয়ে ধনী উত্তরাধিকারীতে রূপান্তর করে। হেস্টার বোস্টন ত্যাগ করে পরবর্তীতে আবার ফিরে আসে এবং তার জীবনের বাকী সময় তার ছোট ঘরের মধ্যেই ঘটায়। তাকে ডিমসডেলের পাশেই সমাহিত করা হয় যেখানে তার কবরের শীর্ষদেশে একটি “A” চিহ্ন খোদাই করা হয়।
English Summary ( ইংরেজি সামারি বা সারাংশ)
Nathanial Hawthorne is a great psychological novelist in the nineteenth century. He is an explorer of the dark side of human soul and observer of human life. He has written many novels but The Scarlet Letter is a masterpiece. The writer got the source of this story from an ancient document. He served as an officer in the customhouse. He found a document of real story from the store room.
In The Scarlet Letter "The Scarlet" means 'red' and "Letter" means 'A' and 'A' 'Adultery'. So "The Scarlet Letter" means 'red A'.Hawthorne has preserved in his story the truth of life and truth of human nature. This novel is a story of puritanical crimes, punishment and redemption, which is based on the personal and social level. The greatness of a novelist is primarily judged by his portrayal of human characters.
Hester Prynne is the center character as well as heroine; she is tall young woman having an elegant figure. She has dark, abundant and glossy hair, a face which is beautiful with regular features, and deep black eyes. She looks like a young beautiful lady, with mesmerizing and voluptuous beauty just like Hellenic beauty. She had been prevailed upon to marry an old man:
Roger Chillingworth, the husband of Hester Prynne, a medical doctor and a cold, intellectual scientist, who has no passion and emotion for his wife. He was fifty-five years old, who proved to be an unmatched husband. On the other hand, Herter was only twenty-three years old. So she was very much passionate and emotional. Hester has no love for her husband, and then she falls in love with the brilliant, popular, young church Author Dimmesdale.
Hester Prynne is a 'fallen' woman, who does not have any profound or sense of guilt. She is aware of having injured her husband and of having violated the moral code of society, but she does not believe that she has committed sin against God or against herself. She is a passionate, sensual type of woman, who is able to keep her sensuality under control.
Dimmesdale is a priest, a representative figure of Puritanism. He is respected by all classes of people because of he has spiritual and divine quality. When Chillingworth was abroad, Hester would go to church and get spiritual comfort from Dimmesdale. Here adultery was committed. Hester becomes pregnant by the priest Dimmesdale.
Pearl is the illegal daughter of Hester Prynne and Dimmesdale. She is the product of an adulterous union. She is at time gentle and at time affectionate and violent. Actually pearl is the symbol of sin.
The first scaffold scene takes place at mid-day. Hester stand on the platform of the pillory carrying her baby in her arms, while people stand below. The leaders of the community stand above on a balcony and Dimmesdale also. Hester knows Dimmesdale is a man of honour, dignity and status. So she wanted to save the prestige of Dimmesdale very tacked fully and sympathetically. We can easily realize that both Dimmesdale and Hester love each other cordially. Chillingworth requested Hester to express the name of guilty person but she says→→→→
"My child will not get an earthly fathe
She will get a heavenly father"
The second scaffold scene in the story comes precisely at its middle. This is scene of Dimmesdale's mockery of penitence. This scene has been staged at midnight, when everybody is very busy to sleep very soundly and peacefully. Suddenly Hester and Pearl were coming beside the stage. Dimmesdale called on them to help him in his expressing penitence. Pearl advised him to arrange this scaffold scene at midday instead of midnight. Now Dimmesdale is really very shocked to hear the speech of Pearl because he is trying to hide his crime.
The third and final scaffold scene comes at the end of the story. During the seven years that have passed, then Hester was wearing the scarlet letter on her bosom. At that moment Dimmesdale had understood that he is a guilty man like Hester. Then he reveals his own scarlet letter to the astonished people and dies a spiritual death by keeping his head on the hands of Hester.
So we can say that Hester is the most focusing character in The Scarlet Letter. She has been drawn by Hawthorne on a large scale not only in body but also in heart. We feel that we are close to her all the time and we are completely convinced of her flesh and blood, of her heart and mind.
Or
Ultimately we can comment that Hawthorne's The Scarlet Letter is an artistic and brilliant novel which reflects puritanical intolerance and punishment. Actually it is the focal and realistic picture of the age, where lies the greatness of Hawthorne.
Well as a poet of his age. He was the representing figure of 20th century in the field of modern English literature.
Themes of the Novel
- Public Guilt vs Private Guilt
- Punishment vs Forgiveness
- The Scarlet Letter
- Sin and Judgement
- Civilization vs Wilderness
- The Town vs The woods
- Memories vs The Present
Others Important Data From This Novel
Symbolism of the Novel:
'The Scarlet Letter প্রতিকীবাদে পরিপূর্ণ একটি উপন্যাস। নাথানিয়েল এসব প্রতীকি ব্যবহারের মাধ্যমে উপন্যাসে কি সাধন করেছে সেই সাথে গল্পের অর্থে একটি নতুন গভীর অর্থ প্রদান করে। সবচেয়ে বড় প্রতীকি এই উপন্যাসে রক্তিম পাত্র “A” যা উন্মুক্তভাবে হেস্টারের ব্যভিচারের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে। রক্তিম পত্রটি ডিমসডেল এবং হেস্টারের জন্য নিদারুন যন্ত্রণার প্রতীক হয়ে
The Scarlet Letter "A":
আছে যা হেস্টার তার একাকিত্ব জীবনের প্রদর্শন করে এবং যা ডিমসডেল তার স্বাস্থ্যের অবনমনে প্রকাশ করে। উপন্যাসের শেষের দিকে রক্তিম পত্র "A" টি সক্ষমতার প্রতীকে পরিণত হয় যার জন্য সে গরীব মানুষদের কাছে এক মহৎ সাহায্যকারীতে পরিণত হয়। উঁচু মঞ্চটি অনুতাপের প্রতীক হয়ে আছে সেই সাথে দেবতার বিচারের মাঁচা হিসেবে প্রতীক হয়ে আছে। এটা প্রতিফলনস্বরূপ সৃষ্টিকর্তার সামনে খাবার। তুলনার কারণে ডিমসডেল এর অনেক সমস্যা হয় এতে উঠে তার অপরাধের কথা জনসম্মুখে স্বীকার করতে। প্রথমে সে পর্দার আড়াল হতে করে যেন কেউ তার মুখমণ্ডল না দেখতে পারে। যা কিনা মনে হবে সে দেবতার কাছ থেকে নিজেকে গোপন করছে। অবশেষে, যাহোক সে তার অপরাধের কথা দিনের আলোতে মঞ্চে উঠে। স্বীকার করে। যা তাকে সবশেষে একটি শান্তির অনুভূতি প্রদান করে। কারাগার যা উপন্যাসের শুরুতে প্রদর্শন করা হয় তা নিঃসঙ্গতা, বাতুলতার প্রতীক হয়ে আছে এমন কি তা হেস্টার চার দেয়ালের বাহিরেও যে জীবন যাপন করবে তার পূর্বাভাস প্রদান করে এই
The Forest:
জঙ্গল মূলত এর অন্ধকার কিংবা আলোক উভয় দিক হতেই প্রকৃতিকে প্রতীকিকায়ন করে। যখন সূর্যের রশ্মিগুলো পার্লের উপর পড়ছিল কিন্তু তা হেস্টারের কাছে পৌছাতে পারেনি যা কিনা তার সুখের সন্ধান ও উষ্ণতা পাবার অক্ষমতাকে প্রতীকিকায়ন করে। যখন হেস্টার ডিমসডেলের সাথে দেখা করে এবং ইংল্যান্ডে পালিয়ে যাবার পরিকল্পনা করে এই সময় অন্ধকার দূর হয়ে যায়।
Puritanism in the Novel:
নাথানিয়েলের The Scarlet Letter' উপন্যাসটি সতেরো শতকে নিউ ইংল্যান্ডের বোস্টন শহরে ধারণ করা হয়। এটা একটি নীতি সম্পন্ন এবং তমসাবৃত্ত জায়গা যেখানে নাগরিকরা ম্যাটমেটে বাদামী রং এর জামা পরিধান করে এবং প্রাণবন্ততার খুবই অভাব। এমনকি নির্বাচনের দিনও তারা আরাম করতে পারে না, নিজেদেরকে উপভোগ করতে পারে না। নীতিবানরা খুব সহজেই অন্যের দূর্বলতা খুঁজে বেড়ায়। প্রমাণস্বরূপ আমরা দেখি যে, তারা উঁচু মচে হেস্টারের হেনস্থা দেখার জন্য একত্রিত হয়। তারা এমনকি মনে করে যে, তার শাস্তি শান্তিদায়ক।
তারা পুনরায় হেস্টার ও পার্লকে নির্বাসনের মাধ্যমে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করে। হেস্টারের অপরাধ, লজ্জা, দোষ আরো বেশি তীব্রতর হয় এই কারণে যে, সে একটি কঠোর গোড়া নীতিবান সমাজে বাস করে যা তার অপরাধকে ক্ষমা করতে অক্ষম এমনকি অনিচ্ছুক। উপন্যাসের বিদ্রূপটা এখানে নিহিত যে, এই সমাজের সবচেয়ে সম্মানিত ব্যক্তি ডিমসডেল হেস্টরের অপরাধের সাথে জড়িত অথচ সে এই গোঁড়া সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি।