রোদ, জল, বৃষ্টি- ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন বই এর ৬ষ্ঠ অধ্যায় সমাধান - Class 6 Science Solution Chapter 6 PDF
মাধ্যমিক/দাখিল ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন বই এর ৬ষ্ঠ অধ্যায়ের সকল সমাধান
Class 6 Science Practice Book Chapter 6 Solution (PDF)
৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন বই সমাধান ৬ষ্ঠ অধ্যায়: রোদ, জল, বৃষ্টি
এই অধ্যায়ের মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংবলিত প্রশ্নোত্তর রয়েছে। আমরা আগে সে গুলো সম্পকে জেনে নিই।
আবহাওয়া কাকে বলে?
উত্তর: আবহাওয়া কোনো স্থানের স্বল্প সময়ের বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থা। সাধারণত এক দিনের এমন রেকর্ডকেই আবহাওয়া বলে।
জলবায়ু কাকে বলে?
উত্তর: কোনো একটি বৃহৎ অঞ্চল জুড়ে আবহাওয়ার উপদানগুলো যেমন:- বায়ুর তাপ, চাপ, আদ্রতা, বৃষ্টিপাত ইত্যাদির অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ বছরের যে সাধারণ অবস্থা (গড় অবস্থা) দেখা যায় তাকে জলবায়ু বলে।
আবহাওয়া বিজ্ঞান কাকে বলে?
উত্তর: আবহাওয়া নিয়ত পরিবর্তনশীল একটি চলক। আবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখা আলোচনা করে তাকে আবহাওয়া বিজ্ঞান বলা হয়।
রোদ কি?
উত্তর: রোদ বা সূর্যের আলো বা সূর্যরশ্মি বা সূর্যালোক অথবা রোদের আলো হলো সূর্য হতে যে তড়িৎচৌম্বকীয় তরঙ্গ বা আলোকরশ্মি পৃথিবীতে এসে পড়ে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সূর্যরশ্মির অনেক অংশ শোষণ করে নেয়। বায়ুমণ্ডল ভেদ করে রোদের আলোকরশ্মি ও তাপ পৃথিবীর পৃষ্ঠে এসে পৌছায়।
গ্রিনহাউস কী?
উত্তর: বায়ুমন্ডলের যে সকল গ্যাস তাপীয় অবলোহিত সীমার মধ্যে বিকিরিত শক্তি শোষণ ও নির্গত করে সে সকল গ্যাসকে গ্রিনহাউস গ্যাস বলে। এটি গ্রিনহাউস প্রভাবের মৌলিক কারণ। পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রাথমিক গ্রিনহাউস গ্যাস গুলোর মধ্যে আছে জলীয় বাষ্প,কার্বন ডাই অক্সাইড,মিথেন,নাইট্রাস অক্সাইড এবং ওজোন।
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন কী?
উত্তর: পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার ঘটনাকেই বলা হয় বৈশ্বিক উষ্ণায়ন।
অ্যাসিড বৃষ্টি কী?
উত্তর: বৃষ্টির পানির সাথে অ্যাসিড জাতীয় উপাদান মিশ্রিত থাকলে তাকে অ্যাসিড বৃষ্টি বলে।
আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন:
১। আমাদের দেশের জলবায়ু কেমন?
উত্তর: উষ্ণ ও আর্দ্র
২। কোনো স্থানের বাতাসে জলীয়বাষ্প ধারণ করার ক্ষমাত কীসের উপর নির্ভর করে?
উত্তর: ঐ স্থানের তাপমাত্রার উপর
৩। বায়ুমন্ডলের স্বল্পকালীন অবস্থা কোনটি?
উত্তর: আবহাওয়া ।
৪। দীর্ঘদিনের আবহাওয়ার গড় অবস্থা কোনটি?
উত্তর: জলবায়ু।
৫। জলবায়ু সাধারণত কত বছরের আবহাওয়ার গড় অবস্থা?
উত্তর: কমপক্ষে ৩০ বছর।
৬। আবহাওয়া ও জলবায়ুর দুটি উপাদানের নাম বলে।
উত্তর: তাপমাত্রা ও বৃষ্টিপাত ।
৭। দুইটি গ্রিনহাউস গ্যাসের নাম লেখো।
উত্তর: কার্বন ডাইঅক্সাইড ও মিথেন।
৮। অ্যাসিড বৃষ্টির ফলে গাছের পাতার কী ক্ষতি হয়?
উত্তর: পাতার ওপর ছোপ ঠোপ দাগ দেখা যায় ।
৯। ওজোন স্তর কোন গ্যাস দ্বারা গঠিত?
উত্তর: ওজোন গ্যাস
১০। ওজোন স্তর কোন রশ্মি শোষণের মাধ্যমে জীবজগতকে রক্ষা করে?
উত্তর: অতিবেগুনি রশ্মি ।
১১। ওজোন স্তর ধ্বংসকারী প্রধান উপাদান কোনটি?
উত্তর: ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (CFC)
১২। কোনটির পরিববর্তনের গতি খুব ধীর?
উত্তর: জলবায়ু।
১৩। বাতাসে অবস্থিত ক্ষুদ্র কণার নাম কী?
উত্তর: এ্যারোসল।
১৪। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কোন অঞ্চলের বরফ গলে যাবে?
উত্তর:মেরু অঞ্চলের।
রোদ, জল, বৃষ্টি- ৬ষ্ঠ শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন বই এর ৬ষ্ঠ অধ্যায় সমাধান
আজকের আবহাওয়াটা কেমন? রোদ উঠেছে নাকি বৃষ্টি? কেমন আবহাওয়া তোমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ? সারাবছর কি আমাদের আবহাওয়া একই রকম থাকে? আবার এখন গরমকালে যেমন গরম থাকে, কয়েকশ বছর আগেও কি তেমনই ছিল? ভবিষ্যতেও কি সবসময় এমনই থাকবে? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই আমাদের এবারের কাজ-
প্রথম সেশন
আজকের আবহাওয়া কেমন? এই প্রশ্ন করলে আমরা কী বুঝি? রোদ, বৃষ্টি, বাতাস কেমন ইত্যাদিই তো? সকাল, বিকেল, সন্ধ্যা, রাত সবসময়ে কি আবহাওয়া একই রকম থাকে? দিনের কোন সময়ের আকাশ তোমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ? আকাশের রঙ যেমন দিনের বিভিন্ন সময়ে পাল্টায়, তেমনি আর কী কী পরিবর্তন আমরা সারাদিনে দেখি?
তোমার সবচেয়ে প্রিয় দিন কোনটা? কাঠফাটা রোদ, বৃষ্টির দিন, নাকি মেঘলা মেঘলা আবহাওয়া? বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে দেখো তো মিলে যায় কিনা। চাইলে এঁকেও দেখাতে পারো তোমার প্রিয় দিনের ছবি!
এসো আগামী এক সপ্তাহ বাসায় কাজ করি-
চলো এক সপ্তাহ একটু খেয়াল করে দেখি আমাদের আবহাওয়া কীভাবে দিনের বিভিন্ন সময়ে পাল্টাতে থাকে!
আগামী এক সপ্তাহ দিনের বিভিন্ন সময়ের আবহাওয়া খেয়াল করে নিচের ছকে নোট করো। দিনের কয়েকটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘর থেকে বের হয়ে খোলা পরিবেশে আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ করে পর্যবেক্ষণের সময়, তাপমাত্রার ধারণা, গরমের অনুভুতি কেমন, আকাশের অবস্থা, বৃষ্টির সম্ভাবনা ইত্যাদি সম্পর্কে মন্তব্য লিখে রাখবে।
৫৩ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
প্রতিদিন রেডিও ও টেলিভিশনে আবহাওয়ার খবর প্রচার করে শুনেছো নিশ্চয়ই। পত্রিকাতেও আবহাওয়ার খবর থাকে। রেডিও ও টেলিভিশনের খবর এবং পত্রিকা থেকেও এই এক সপ্তাহ আবহাওয়ার বিভিন্ন তথ্য নোট করো নিচের ছকে-
৫৪ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেশন
আবহাওয়ার তথ্য নোট রাখতে রাখতে এই একটা সপ্তাহ আমরা অন্য কাজে লাগানোর চেষ্টা করি না কেন! পত্রিকা বা টিভি থেকে প্রতিদিনের আবহাওয়ার তথ্য নিতে গিয়ে কিছু শব্দ প্রতিদিনই দেখবে, যেমন- বায়ুর তাপমাত্রা, বায়ুচাপ, বাতাসের আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাতের পরিমাণ, বায়ু প্রবাহের দিক ইত্যাদি। এই শব্দগুলো আমরা শুনে থাকলেও সবগুলোর অর্থ কি শুনলেই বোঝা যায়?
আবার এগুলো পরিমাপের উপায়ই বা কী? এই তিনটি সেশনে তোমরা অনুসন্ধানী পাঠ বই থেকে এই বিষয়গুলো পড়ে ক্লাসে আলোচনা করো, শিক্ষকের সহায়তা নাও। ক্লাসে বায়ুপ্রবাহের দিক পরীক্ষার জন্য উইন্ডভেন বানিয়ে দেখতে পারো। বায়ুচাপের পরীক্ষাও খুবই অল্প কিছু উপকরণ দিয়ে ক্লাসে করে দেখা যায়। তোমাদের অনুসন্ধানী পাঠ বইয়ে এই পরীক্ষাগুলোর বিস্তারিত দেয়া আছে।
চতুর্থ ও পঞ্চম সেশন
তোমার বন্ধুরাও নিশ্চয়ই গত এক সপ্তাহে উপরের কাজগুলো করেছে! প্রথমে উপরের দুইটি ছক মিলিয়ে দেখো তো তোমার নিজের অনুভূতির সাথে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে নেয়া আবহাওয়ার তথ্যের কী কী মিল আছে! এবার তোমার পাওয়া তথ্যের সাথে তোমার বন্ধুদের তথ্য মিলিয়ে দেখো, ওদের ছকে ওরা কীভাবে নোট রেখেছে?
গত এক সপ্তাহের আবহাওয়ার তথ্যগুলো আরেকটু খুঁটিয়ে দেখো তো, প্রথমদিনের সাথে শেষেরদিনের কেমন পার্থক্য দেখতে পাচ্ছ? গরম কি আস্তে আস্তে বাড়ছে নাকি কমে যাচ্ছে? আর বৃষ্টিপাতের পরিমাণ? এভাবে চলতে থাকলে আগামী এক সপ্তাহে আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে ধারণা করতে পারো?
দলে আলোচনা করে এবং আগের এক সপ্তাহ বা শিক্ষকের সহায়তায় আগের দুই সপ্তাহের আবহাওয়ার তথ্য বিশ্লেষণ করে দলীয়ভাবে পরবর্তী এক সপ্তাহের একটা আবহাওয়ার পূর্বাভাস তৈরি করার চেষ্টা করো।
টিভিতে যেভাবে আবহাওয়ার বুলেটিন প্রচারিত হয় সেভাবে তোমরাও ক্লাসের বাকিদের সামনে তোমাদের বুলেটিন উপস্থাপন করতে পারো, সাথে পাওয়ার পয়েন্ট স্লাইড বা হাতে আঁকা পোস্টার ব্যবহার করে উপস্থাপনটাকে আরো মজার করেও তুলতে পারো!
তোমার দলের তৈরি আবহাওয়ার পূর্বাভাসের সারসংক্ষেপ টুকে রাখো নিচের ছকে-
৫৫ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
কোন দলের আবহাওয়ার পূর্বাভাস সবচেয়ে বেশি সত্যি আবহাওয়ার সাথে মিলে গেল তা সপ্তাহ শেষে মিলিয়ে দেখতে ভুলো না যেন!
ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম সেশন
আবহাওয়া নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে একটা বিষয় নিশ্চয়ই বোঝা হয়ে গেছে যে, যেসব প্যারামিটারের সাহায্যে আমরা আবহাওয়া বুঝতে চেষ্টা করি সেগুলো নিয়মিত পরিবর্তিত হয়। দিনের বিভিন্ন সময়ে যেমন তোমরা এই পরিবর্তন দেখেছো, তেমনি এও দেখেছো যে প্রতিদিন একই সময়ে ঠিক একই রকম আবহাওয়া থাকেনা।
এমনকি বছরের সব সময়েও একইরকম গরম বা ঠাণ্ডা থাকেনা, বৃষ্টিপাতও একরকম হয় না। তবে আমরা কিন্তু আগে ভাগেই টের পাই যে বছরের কোন সময়ে ঠাণ্ডা বেশি পড়বে বা বৃষ্টি বেশি হবে। সেজন্য বর্ষাকাল এলেই ছাতা কেনার তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়, আবার শীত আসার আগেই বাসাবাড়িতে আলমারি থেকে লেপ-কম্বল নামিয়ে রোদে দেয়ার হিড়িক পড়ে!
বছরের একেক ঋতুতে কেন আবহাওয়া একেকরকম থাকে তা আমরা পরে আলোচনা করব। কিন্তু এটা নিশ্চয়ই স্পষ্ট যে, দিনের বিভিন্ন সময়ে বা বছরের বিভিন্ন ঋতুতে আমরা আবহাওয়া যতই পাল্টে যেতে দেখি না কেন- এই পাল্টানোরও একটা প্যাটার্ন আছে। যে কারণে আমরা আগে থেকেই আবহাওয়ার পূর্বাভাস করতে পারি, তা বেশিরভাগ সময়ে ফলেও যায়!
তোমরা ইতোমধ্যেই জেনে গেছো যে আবহাওয়ার এই সমস্ত উপাদান (যেমন- বায়ুচাপ, আর্দ্রতা, তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ইত্যাদি) হলো সূর্য, পৃথিবী এবং পৃথিবীকে ঘিরে যে বায়ুমণ্ডল- এদের ভিতরকার পরষ্পরের সাথে বিভিন্ন ক্রিয়ার ফল। তারমানে কী দাঁড়ালো?
এদের মধ্যকার যাবতীয় ক্রিয়া-বিক্রিয়ার ফলে সাদা চোখে আমরা যা পরিবর্তন দেখি সেটারও একটা প্যাটার্ন আছে। অর্থাৎ বছরের নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট জায়গায় আবহাওয়া একেবারে একই না হলেও মোটামুটি কাছাকাছি থাকে!
এই যে বছর বছর আমরা একই ঋতু, আর একইরকম আবহাওয়া ঘুরে ফিরে দেখি, লম্বা সময়ের ক্ষেত্রেও সবসময় কি ব্যাপারটা একই থাকে? নিচের ছকে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর কয়েকটি দেশের অনেক বছর পর পর তাপমাত্রা কী দাঁড়িয়েছে তা দেয়া হলো। তোমার বন্ধুর সাথে আলাপ করে দেখো তো, সময়ের সাথে এই কয়টা দেশের তাপমাত্রার কোনো পরিবর্তন দেখছো কি না? আর বিভিন্ন শহরের এই পরিবর্তনের মধ্যে কোনো মিল খুঁজে পাও কিনা!
৫৭ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
তোমাদের আলোচনার ফলাফল ক্লাসে বাকিদের সাথেও শেয়ার করো। দেখো, অন্যরা কী বলছে। এবার তোমাদের অনুসন্ধানী পাঠ বই থেকে জলবায়ুর অংশটা পড়ে নিয়ে আবার আলোচনায় যোগ দাও।
দেখতেই পাচ্ছ, যে আপাতদৃষ্টিতে প্রতি বছর বিভিন্ন ঋতুতে একইরকম আবহাওয়ার পুনরাবৃত্তি হয় বলে মনে হলেও, আসলে লম্বা সময় ধরে দেখলে পৃথিবী জুড়েই জলবায়ুর (নিশ্চয়ই জেনে গেছো, যে এইক্ষেত্রে আমরা আবহাওয়া না বলে জলবায়ু বলব) পরিবর্তন ঘটছে এবং সেটার পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ আছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের একটা বড় নির্দেশক হচ্ছে তাপমাত্রার পরিবর্তন। এখন তাপমাত্রা পরিবর্তন কেন হয়? বায়ুমণ্ডল তাপ ধরে রাখেই বা কীভাবে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে তোমাদের একটা ছোট্ট পরীক্ষা করতে হবে। এই পরীক্ষা তোমরা বাড়িতে বা ক্লাসে যেকোনো জায়গায় করতে পারো।
উপকরণ: তিনটি ঢাকনাসহ কাচের জার/কাচের বোতল, তিনটি থার্মোমিটার (থার্মোমিটারটি যেন কাচের জার বা কাচের বোতলে প্রবেশ করানো যায়।)
পরীক্ষণের জন্য নিচের কাজগুলো ধারাবাহিকভাবে সম্পন্ন করো-
তিনটি কাচের জার পরিষ্কার করে খোলা স্থানে সূর্যালোকে (রোদে) রেখে থার্মোমিটার দিয়ে জারের ভিতরের বায়ুর তাপমাত্রা মেপে নাও (প্রয়োজনে অনুসন্ধানী পাঠ বই থেকে তাপমাত্রা পরিমাপের প্রক্রিয়া দেখে নিতে পারো)। এরপর তিনটি জারের ভিতরের বায়ুর তাপমাত্রা নিচে নোট রাখো।
৫৮ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
৫৯ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
৬০ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
বাড়ির কাজ
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
৬১ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
৬২ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
৬৩ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর:
উত্তর নিচের পিডিএফ থেকে দেখে নিন।
পরিকল্পনামাফিক সব হয়ে গিয়েছে কি? নিচে নোট করে রাখো তোমার অনুভুতি!
তোমাদের দলের পরিকল্পনা কী ছিল? পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে তোমার অভিজ্ঞতা কেমন হলো?
উত্তর: আমাদের দলের পরিকণ্পনা যা ছিল তা নিচে বর্ণনা করা হলো এবং পরিল্পনা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে আমার যা অভিজ্ঞতা হলো তা বর্ণনা করা হলো:-
১। দলের পরিকল্পনা ছিল জলবায়ুর ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার পিছনের কারণ বের করা এবং পারলে তা সমাধানের উপায় খোঁজা।
২। বাতাসে বিভিন্ন গ্যাসের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়া বেড়ে যাচ্ছে। বায়ুমন্ডলের তাপমাত্রা ভয়ঙ্কর ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
কোনো চ্যালেঞ্জে কি পড়েছো? চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তোমার দল কী উদ্যোগ নিয়েছে?
উত্তর: এই রকম গুরুত্বপূর্ণ কোনো সমস্যা সমাধানে কিছু বাধা তৈরি হতে পারে। এজন্য প্রথমে কিছু পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। যেমন:-
১। সবাইকে শেখানোর মাধ্যমে সচেতন করা।
২। ছোট ছোট পরীক্ষণের মাধ্যমে গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়ার ভয়াবহতা বোঝানো।
৩ । অল্প করে কাজ ভাগ করে নিয়ে তা নিজেদের মধ্যে শেষ করা।
জলবায়ুর ভারসাম্য নষ্ট হয় এমন আর কোনো বিষয় কি তোমার চোখে পড়েছে? এর সমাধানে কী করা যায় বলে তুমি মনে করো?
উত্তর: মানুষের বিভিন্ন কর্মকান্ডের ফলে জলবায়ুর উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। বড় বড় কল-কারখানা নদীর তীরবর্তী স্থাপিত হওয়ায় নদী ও তার আশপাশের পরিবেশ নষ্ট করছে যা জলবায়ুর উপর প্রভাব ফেলে। এর সমাধানে সচেতন হতে হবে। আর যেসব কাজ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর তার বিকল্প উপায় খুঁজে বের করতে হবে। সব কাজ কতটা পরিবেশবানন্ধব কাজটি করার আগে সেটি খতিয়ে দেখতে হবে।
সম্পূর্ণ অধ্যায়ের ছকসহ উত্তর নিচের পিডিএফ প্রিভিউ থেকে দেখে নেন।