আগামীর স্বপ্ন ৭ম শ্রেণির জীবন ও জীবিকা বই এর ৩য় অধ্যায় সমাধান | Class 7 Jibon O Jibika Book Solution Chapter 3 PDF
মাধ্যমিক/দাখিল ৭ম শ্রেণির জীবন ও জীবিকা বই এর ৩য় অধ্যায়ের সকল সমাধান
Class 7 Jibon O Jibika Book Chapter 5 Solution (PDF)
মাধ্যমিক/দাখিল ৭ম শ্রেণির জন্য ৩য় অধ্যায়: আগামীর স্বপ্ন ছকসহ সম্পূর্ণ অধ্যায়ের সমাধান
৩য় অধ্যায়: আগামীর স্বপ্ন
পাখির মতো ডানা মেলে নীল আকাশে উড়ব
একপলকে বিশ্বটাকে মুঠোয় বন্দী করব।
সেদিন আর বেশি দূরে নয়! এলিয়েনের মতো আরও অনেক ভিনগ্রহবাসীদের ভাষার অনুবাদ করে নতুন বিশ্বে পা রেখে কর্ত্বতৃ ফলানোর দিন বোধ হয় এসেই গেল! কল্পবিলাসী মনের অনেক স্বপ্নই আজ বাস্তব। তাই চলো, আরও অনেক অনেক স্বপ্ন দেখি এবং নতুন বিশ্বে ভ্রমণ করার জন্য নিজেকে নতুনভাবে প্রস্তুত করি।
৪২ নং পৃষ্ঠার চিত্র ৩.৩/ছকের উত্তর
৪২ নং পৃষ্ঠার চিত্র ৩.৪/ছকের উত্তর
৪৩ নং পৃষ্ঠার চিত্র ৩.৫/ছকের উত্তর
৪৩ নং পৃষ্ঠার চিত্র ৩.৬/ছকের উত্তর
৪৩ নং পৃষ্ঠার চিত্র ৩.৭/ছকের উত্তর
সবকটি ছবি দেখে তুমি হয়তো বুঝতে পারছ না কোনোটির কী কাজ। তাই না? এখানে আমরা আসলে খুবই সাম্প্রতিক কিছু পেশার চিত্র তুলে ধরেছি, যেগুলোর সঙ্গে তোমার হয়তো আগে থেকে একদম পরিচয় নেই। তাই তোমাদের বুঝতে সমস্যা হতে পারে কোন ছবির মানুষ কোন পেশায় নিযুক্ত। চিন্তার কিছু নেই, এই পেশাগুলো সম্পর্কে আমরা এখনই প ম্পর্কে রিচিত হতে যাচ্ছি। চল আমরা নিচের গল্পটি পড়ি।ভবিষ্যতের প্রযুক্তির সন্ধান
দলগত কাজ
গল্পে এমন বেশ কয়েকটি প্রযুক্তির কথা আমরা জেনেছি যে প্রযুক্তিগুলো অদূর ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ হর্ণ য়ে উঠবে। এমন প্রযুক্তিগুলোর নাম নিচের ছকে লিখি। পাশাপাশি গল্প থেকে প্রযুক্তিটি সম্পর্কে যেটুকু ধারণা পেয়েছি, তার আলোকে মানবকল্যাণে কোন কোন ক্ষেত্রে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে তা কল্পনা করি এবং দলে আলোচনা করে এখানে সাজিয়ে লিখি।৫১ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর
এই ছকের উত্তরটা পিডিএফ থেকে দেখে নেন।
সবকটি ছবি দেখে তুমি হয়তো বুঝতে পারছ না কোনোটির কী কাজ। তাই না? এখানে আমরা আসলে খুবই সাম্প্রতিক কিছু পেশার চিত্র তুলে ধরেছি, যেগুলোর সঙ্গে তোমার হয়তো আগে থেকে একদম পরিচয় নেই। তাই তোমাদের বুঝতে সমস্যা হতে পারে কোন ছবির মানুষ কোন পেশায় নিযুক্ত। চিন্তার কিছু নেই, এই পেশাগুলো সম্পর্কে আমরা এখনই প ম্পর্কে রিচিত হতে যাচ্ছি। চল আমরা নিচের গল্পটি পড়ি।
ভবিষ্যতের প্রযুক্তির সন্ধান
দলগত কাজ
গল্পে এমন বেশ কয়েকটি প্রযুক্তির কথা আমরা জেনেছি যে প্রযুক্তিগুলো অদূর ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ হর্ণ য়ে উঠবে। এমন প্রযুক্তিগুলোর নাম নিচের ছকে লিখি। পাশাপাশি গল্প থেকে প্রযুক্তিটি সম্পর্কে যেটুকু ধারণা পেয়েছি, তার আলোকে মানবকল্যাণে কোন কোন ক্ষেত্রে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে তা কল্পনা করি এবং দলে আলোচনা করে এখানে সাজিয়ে লিখি।
৫১ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর
একক কাজ
এবারে কল্পনা করো তুমি নিজে ভবিষ্যতে পেশা হিসেবে এ রকম একটি প্রযুক্তি ক্ষেত্রকে বেছে নিয়েছ। তোমার নিজের পেশাকে কল্পনা করে নিজের একটি ছবি আঁকো এবং তুমি দেশের কল্যাণে সেই পেশায় কী কী অবদান রাখতে চাও সেটি নিজের কল্পনা অনুযায়ী লেখো।
৫২ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর
আমার পেশার নাম: সাইবার সিকিউরিটি
আমার পছন্দ করা প্রযুক্তি ক্ষেত্র: তথ্যের নিরাপত্তা
এই কাল্পনিক পেশায় আমার পালন করা বিভিন্ন দায়িত্ব:
এই কাল্পনিক পেশায় আমার পালন করা বিভিন্ন দায়িত্ব।
১। সরকারি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব সাইটে তথ্যের নিরাপত্তা প্রদান।
২। ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানে তথ্যের নিরাপত্তা প্রদানের মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতি থেকে বাঁচানো।
৩। National Security এবং দেশের Defense system সুরক্ষিত রাখছি।
৪। বর্তমানে বেশিরভাগ সরকারি এবং বেসরকারি দপ্তরে যেকোনো কাজ ইন্টারনেটের মাধ্যমেই করা হয়। এক্ষেত্রে দপ্তরের সিস্টেম গুলোতে থাক জুরুরি information এবং data গুলোকে সুরক্ষিত রাখার দায়িত্ব পালন করছি।
দলগত কাজ
প্রতিটি দল নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে একটি করে নাটকের স্ক্রিপ্ট তৈরি করো। ২০৪১ সালে এ রকম বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তির কারণে আমাদের সমাজে কীরকম পরিবর্তন আসবে তা নিয়ে সর্বোচ্চ ৫ মিনিটের নাটক তৈরি করো। নাটকে দলের সদস্যরা একেক জন একেক পেশায় অভিনয় করবে।
আমাদের অভিনয়ের মাধ্যমে ফুটে উঠবে উপরে উল্লিখিত বিভিন্ন পেশার মানুষেরা সমাজের কল্যাণে কী কী ভূমিকা রাখছেন। প্রতিটি দলের নাটক আমরা উপভোগ করব ও সম্ভব হলে সেগুলো ক্যামেরায় ভিডিও আকারে ধারণ করে রাখব।
বি:দ্র: অভিনয়টা তোমরা নিজেরা করে নিও। না পারলে যোগাযোগ করতে হবে এবং আমি বুঝিয়ে দিবো কিভাবে করতে হবে।
আজ থেকে শতবছর আগের দুনিয়ার সঙ্গে আজকের কত তফাৎ! তাই না? প্রযুক্তি বদলে দিয়েছে কত কিছু! আবার প্রযুক্তিকে মাঝে মাঝে খোরাক দিয়েছে আমাদের কল্পবিলাসী মন। এক সময়ের কল্পনার কত কিছুই তাই আজ বাস্তব হয়ে ধরা দিচ্ছে আমাদের সামনে। কাল্পনিক এ রকম আরেকটা সিনেমার গল্প আমরা খুঁজে পাই ১৯৬৮ সালের ‘২০০১: অ্যা স্পেস ‘ওডিসি’তে।
যেখানে দেখা যায়- মহাকাশযানে থাকা একটি বিশেষ কম্পিউটারের মাধ্যমে মহাকাশে বসেই এক লোক পৃথিবীতে তার মেয়েকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। আজ তো সেই কল্পনা একেবারেই বাস্তব হয়ে উঠেছে আমাদের ঘরে ঘরে।
এক টিপেই মুঠোয় থাকা ফোনের পর্দা য় ভেসে উঠছে পৃথিবীর আরেক প্রান্তে থাকা প্রিয়জনের হাসিমুখ! আর এই পর্দার পিছনে কাজ করছেন কতশত বিজ্ঞানী, গবেষক, প্রোগামার, সার্ভিস র্ভি প্রোভাইডারসহ আরও কত পেশাজীবী মেধাবী শ্রমিক ! আমরাও তাই আগামীর স্বপ্ন দেখি, স্বপ্নকে বাস্তব করার স্বপ্ন বুনি এবং নিজেকে সেভাবে গড়ে তুলি।
স্বমূল্যায়ন
১। আগামী দিনে তুমি কোন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করতে চাও? উক্ত প্রযুক্তি সম্পর্কে তুম্পর্কে মি কী কী জানো? উক্ত প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করার উপযোগী করে নিজেকে গড়ে তুলতে অন্যান্য আর কী কী যোগ্যতার অনুশীলন এখন থেকেই করা প্রয়োজন?
৫৪ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর
এই ছকের উত্তরটা পিডিএফ থেকে দেখে নেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কীভাবে কাজ করে?
উত্তরঃ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি সাধারণত অ্যালগরিদম ও মেশিন লার্নিং-সুবিধা কাজে লাগিয়ে বিশাল তথ্যভান্ডার বিশ্লেষণ করে ফলাফল ও অনুমান জানিয়ে থাকে। মানুষ বেশি কাজ করলে ক্লান্ত হয়ে যায়, বিরতির প্রয়োজন হয়। কিন্তু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির বিরতির প্রয়োজন নেই। একসঙ্গে হাজার হাজার কাজ দ্রুত করার পাশাপাশি খুব অল্প সময়ে নতুন অনেক বিষয় শিখতে পারে। মূলত আগের তথ্য বিশ্লেষণ করেই বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের ক্ষেত্রসমূহ:
উত্তরঃ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের ক্ষেত্রসমূহ হলো:-
১। মানুষ্যবিহী গাড়ি এবং বিমান চালনার ক্ষেত্রে।
২। বিভিন্ন ডিভাইসের সূক্ষ্ম ত্রুটি শনাক্তকরণে।
৩। ক্ষতিকর বিস্ফোরক শনাক্ত ও নিষ্ক্রিয় করার কাজে।
৪। চিকিৎসার ক্ষেত্রে।
৫। অনেক বড়, কঠিন ও জটিল কাজে।
৬। স্বয়ক্রিয়ভাবে তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে।
৭। প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ খুঁজে বের করার কাজে।
২. এই অধ্যায়ে আমরা যা যা করেছি ... ... (√ টিক চিহ্ন দাও)
৫৫ নং পৃষ্ঠার ছকের উত্তর
আমার প্রাপ্তি?
আমার বেশ ভালো লাগছে; লক্ষ্য পূরণে এখন থেকেই যোগ্যতা উন্নয়নের
নিয়মিত চর্চা আমি
অব্যাহত রাখবো।
৫৬ নং পৃষ্ঠার প্রশ্নের/ছকের উত্তর
এই অধ্যায়ের যেসব বিষয় আমাকে আরও ভালোভাবে জানাতে হবে তা লিখি-
উত্তর: এই অধ্যায়ের যেসব বিষয় আমাকে আরও ভালোভাবে জানাতে হবে তা হলো:- বিগ ডাটা, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ডিজিটাল মার্কেটিং, আইওটি প্রযুক্তি, আইওটি প্রযুক্তি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, সাইবার সিকিউরিটি।
যে কাজগুলোর নিয়মিত চর্চা আমাকে চালিয়ে যেতে হবে সেগুলো লিখি।
উত্তর: যে কাজগুলোর নিয়মিত চর্চা আমাকে চালিয়ে যেতে হবে সেগুলো হলো:-
১। নতুন প্রযুক্তি ও পেশার নাম অনুসন্ধান করা।
২। নতুন প্রযুক্তিগুলোর বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখা।
৩। মানবকল্যাণে আগামীর প্রযুক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জানা।
সম্পূর্ণ অধ্যায়ের ছকসহ উত্তর নিচের পিডিএফ প্রিভিউ থেকে দেখে নেন।