Traditional and Individual Talent by T.S. Eliot Bangla Summary & Analysis
Traditional and Individual Talent by T.S. Eliot Bangla Summary & Analysis
ঐতিহ্য এবং ব্যক্তি প্রতিভা সামারি ও বিশ্লেষণ
M.A Final Year (Department of English)
Course Name: Prose
Enclouded Life and Literary Work
Topics: Shakespeare's Sister by Virginia Woolf
About T.S Eliot
T.S. Eliot (1888-1965)
T.S. Eliot is one of the greatest figures in the history of literary criticism during the 20th century criticism of poetry, drama, art and society. Born in St. Louis, Missouri, T.S. Eliot grew up to become arguably the most prominent poet and literary critic in the nineteenth-century English-speaking world.
Known widely for such poems as "The Love Song of J. Alfred Prufrock," "The Waste Land," and "The Hollow Men," Eliot was a pioneer of the Modernist movement in literature. He received his bachelor's degree in philosophy from Harvard University in 1909, and, after a period of travel and attending graduate school at Harvard, Eliot settled in England in 1914.
There, he encountered the poetry of fellow literary giant Ezra Pound, who encouraged and helped him to publish his poems in several magazines. By 1930, Eliot had achieved his own fame as a poetic genius, and would remain in the literary spotlight for the following thirty years, writing poems as well as seven works for the theatre, and winning the Nobel Prize for Literature in 1948. He died on January 4, 1965, in London.
জীবন ও কর্ম (টি.এস এলিয়ট)
জন্ম: Thomas Sterns Eliot ২৬শে সেপ্টেম্বর ১৮৮৮ সালে আমেরিকার মিসৌরির St. Louis d জন্মগ্রহণ করেন। পরিচয় ও কর্মজীবন: বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান কবি তিনি। তিনি প্রবন্ধ লেখক, প্রকাশক, নাট্যকার এবং সাহিত্যিক এবং সামাজিক সমালোচকও ছিলেন। সেন্ট লুইতে জন্মগ্রহণকারী ইলিয়ট ব্রাহ্মণ পারিবারিক মিসৌরির বিশিষ্ট একজন ব্যক্তি ছিলেন।
তিনি ১৯১৪ সালে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান। যখন তিনি ইংল্যান্ডে পাড়ি জমান তখন তার বয়স ছিল ২৫ বছর। তার ইচ্ছা ছিল সেখানে তিনি বসতি স্থাপন করবেন, চাকুরী করবেন এবং বিয়ে করবেন। তিনি ১৯২৭ সালে ৩৯ বছর বয়সে ব্রিটিশ নাগরিকে পরিণত হন। পরবর্তীতে তিনি আমেরিকান পাসপোর্ট ত্যাগ করেন। মৃত্যু: তিনি ১৯৬৫ সালের ৪ জানুয়ারি Kensington এ মৃত্যুবরণ করেন।
সাহিত্যকর্ম: Literary Work
কবিতা: Poems
- The Waste Land (বর্জ্য জমি)
- The Love Song of J. Alfred Prufrock (জে. আলফ্রেড প্রুফ্রকের প্রেমের গান)
- The Hollow Men (ফাঁপা পুরুষ)
- Introduction (ভূমিকা)
- "Journey of the Magi"
Traditional and Individual Talent - ঐতিহ্য এবং ব্যক্তি প্রতিভা
বাংলা সামারি বা সারাংশ (Bangla Summary)
Manifesto of Eliot's Critical Creed "Tradition and the Individual Talent' রচনাটি ১৯১৯ সালে একটি সমালোচনামূলক আর্টিকেল হিসাবে প্রকাশিত হয়। রচনাটি ইলিয়টের একটি অলিখিত ধর্মবিশ্বাসের উপর সমালোচনার ইস্তেহার হিসেবেই পরিচিত। এখানে সে বীজ বপন করা হয় যা তার পরবর্তীতে অন্যান্য রচনায় সিদ্ধি লাভ করে। এটা ইলিয়টের সমালোচনামূলক ধর্মবিশ্বাসের একটি ঘোষণা মাত্র। এই নীতিমালাগুলো পরবর্তী সমালোচনামূলক কাজের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Its Three Parts রচনাটিকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম ভাগ আমাদেরকে ইলিয়টের ঐতিহ্যের ধারণা প্রদান করে। দ্বিতীয় ভাগে তার রচনার উদাসীনতার দিকটি প্রকাশিত হয়েছে। সংক্ষেপে, লেখক শেষের অংশে সম্পূর্ণ আলোচনার সমাপ্তি টেনেছেন। ঐতিহ্যগত উপাদান এবং তাদের গুরুত্ব : ইলিয়ট তার রচনার শুরুতে 'ঐতিহ্যের' উপর দৃষ্টিপাত দেন যেখানে তিনি বলেন, ঐতিহ্য মূলত একটি ভর্ৎসনামূলক শব্দ। এটি এমন একটি শব্দ যা ইংরেজদের সুরবোধের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ।
যখন ইংরেজরা কোন কবির প্রশংসা করে, তার তার প্রশংসা করে তার রচনার সেসব নিকের জন্য যেগুলো 'স্বতন্ত্র" এবং "বাটি'। এটা মান করা হয় যে তার প্রধান মেধা এখানেই নিহিত আছে। ব্যক্তিত্বের উপর তাদের এই অযৌক্তিক দখল এটাই বলে যে তাদের চিন্তাশীল, সমালোচনামূলক মনের অভাব।
তারা কবির ভুল বিষয়ের জন্য প্রশংসা করে। যদি তারা নিরপেক্ষভাবে এবং সূক্ষ্মভাবে এই ব্যাপারটা পর্যবেক্ষণ করত তবে তারা অনুধাবন করতে পারত যে, একজন কবির কাজের সর্বোত্তম এবং স্বতন্ত্র অংশ হচ্ছে লেখকের অতীতের সে অংশ যে তার লেখায় প্রভাবিত করে।
সাহিত্যিক ঐতিহ্য : যার মাধ্যমে এটা অর্জন করা যাবে তা ইলিয়টকে ঐতিহ্যের গুরুত্ব সম্পর্কে একটি বিবেচনায় নিয়ে আসে। ঐতিহ্য মানে অন্ধভাবে পূর্বের প্রজন্য কিংবা প্রজন্মগুলোর সাথে লেগে থাকাকে বোঝায় না। এটা কেবল দাসসুলভ অনুকরণ হতে পারে, যা ইতিমধ্যে অর্জিত হয়ে গেছে কেবল তার পুনরাবৃত্তি হতে পারে এবং নতুনত্ব পুনরাবৃত্তির চেয়ে উত্তম।
পরোক্ষ পুনরাবৃত্তির ভিত্তিতে ঐতিহ্যকে অনুৎসাহিত করা হয়েছে। ইলিয়টের কাছে ঐতিহ্যের আরো গভীর, বিশাল গুরুত্ব রয়েছে। ঐতিহ্য প্রকৃতপক্ষে উত্তরাধিকার সূত্রে লাভ করা যায় না বরং শ্রমের মাধ্যমে তা অর্জন করতে হয়।
এই শ্রমটা হচ্ছে অতীতের লেখকদেরকে জানা। এটা হচ্ছে খারাপ হতে ভালটা এবং কোনটি ভাল ও উপকারি তা সূক্ষ্ম শ্রমের মাধ্যমে আলাদা করা। যাদের ইতিহাসভিত্তিক অনুভূতি আছে কেবল তারাই ঐতিহ্য অর্জন করতে পারে। ঐতিহাসিক অনুভূতি কেবল অতীতের অতীত সম্পর্কে অনুমানকে বোঝায় না বরং এর একটি বর্তমানের রূপও রয়েছে।
যার ঐতিহাসিক অনুভূতি রয়েছে সে অনুভব করে যে, হোমার থেকে তার নিজের জীবন পর্যন্ত ইউরোপের সমস্ত সাহিত্য এবং তার নিজের দেশের সাহিত্য পর্যন্ত একটি মাত্র সাহিত্যিক ঐতিহ্য গঠন করে। সে বুঝাতে পারে যে, বর্তমানেই অতীত বিরাজমান এবং অতীত-বর্তমান এক হয়েই একটি সম্পূর্ণ একক গঠন করে। এই অনুভূতিটিই অসীমতা এবং সম-সাময়িকের অনুভূতি এবং অসীম ও সমসাময়িকের একত্রিত রূপ।
এটাই ঐতিহাসিক বোধ যা একজন লেখককে ঐতিহ্যে পরিণত করে। ঐতিহাসিক বোধসম্পন্ন একজন লেখক তার প্রজন্ম, তার বর্তমান অবস্থান পাশাপাশি তার পূর্ববর্তী লেখকদের সম্পর্কে সচেতন থাকে। ঐতিহ্যের গতিশীল ধারণা এর মূল্য ঐতিহ্যের মূল্যকে গুরুত্ব দিয়ে ইলিয়ট পুনরায় বলেন যে, কোন লেখকেরই নির্লভগতায় তার মূল্য এবং গুরুত্ব নেই।
কোন কবি কিংবা শিল্পীর কাজকে বিচার করতে হলে আমাদেরকে তাদের কাজকে অতীতের কবি কিংবা শিল্পীদের কাজের সাথে তুলনা করতে হবে। এই ধরনের তুলনা কোন নতুন লেখকের কাজ ও লেখক তৈরিতে এবং সেই সাথে তাদের প্রকৃত মূল্যের ধারণা পেতে খুবই জরুরি। ইলিয়টের ঐতিহ্যের ধারণা একটি গতিশীল ধারণা। তার মতে, ঐতিহ্য কোন নির্ধারিত কিংবা স্থির কোন কিছু নয়; এটা সর্বদা পরিবর্তিত হচ্ছে বেড়ে উঠছে এবং এটা যা তার থেকে পৃথক হচ্ছে।
বর্তমানের একজন লেখককে অবশ্যই অতীতের লেখকের পরামর্শ নিতে হবে। কিন্তু অতীত যেভাবে বর্তমানকে নির্দেশনা দেয় বর্তমানের কাজ হবে তা বিকল্পভাবে এবং অতীতের ধারণাকে পরিমার্জিত করে, প্রকাশ করা। যখন একটি নতুন শৈল্পিক কাজ প্রকাশিত হয় যদি তা আসলেই নতুন এবং প্রাকৃতিক হয় তবে সম্পূর্ণ সাহিত্যিক ঐতিহ্য সংরক্ষিত হয়। অতীত এবং বর্তমানের যে সম্পর্ক তা কখনো এক পাক্ষিক নয় বরং এটা একটি পারস্পরিক সম্পর্ক। অতীত বর্তমানকে নির্দেশনা দেয় এবং নিজে বর্তমানের দ্বারা পরিমাত্রিক হয়।
ঐতিহ্যের কাজ (Work of Tradition)
বর্তমান সময়ের একজন কবির কাজ হচ্ছে অতীতের কবিদের কাজের সাথে বর্তমানের কাজের তুলনা করার মাধ্যমে পার্থক্য দেখানো এবং অতীতের মানের ভিত্তিতে বর্তমানকে বিচার করা। কিন্তু এই বিচারের মানে এই নয় যে তারা ভাল-মন্দ নির্ধারণ করবে। এর মানে এই নয় যে বর্তমানের কাজ ভাল কিংবা অতীতের কাজ খারাপ। বর্তমানের একজন লেখক অবশ্যই অতীতের মান এবং নীতির দ্বারা বিবেচিত হবেন না।
তুলনার মূল লক্ষ্য হচ্ছে বিষয়গুলো জানার জন্য, শিল্পের নতুন কাজ সম্পর্কে জানার জন্য। তুলনাটি করা হয় একটি সুন্দর বিশ্লেষণের জন্য, এটি বর্তমানকে বা নতুনকে ভালোভাবে বোঝার জন্য। অধিকন্তু এই তুলনা পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত। অতীত আমাদের বর্তমানকে জানতে সাহায্য করে এবং বর্তমান অতীতের উপর আলোকপাত করে। এইভাবেই আমরা একটি সত্য-সুন্দর নতুনের জন্ম দিতে পারি।
ঐতিহ্যবোধ (Sense of Tradition)
ইহার প্রকৃত অর্থ : ইলিয়ট আবারো ঐতিহ্যবোধ বলতে কি বুঝিয়েছে তার ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন। ঐতিহ্যবোধের অর্থ এই নয় যে, কবির অতীতকে সম্পূর্ণরূপে জানতে হবে, একে একটি দলা কিংবা ভর হিসাবে নেওয়া কোন প্রকার বৈষম্য ছাড়াই। এই ধরনের একটি পর্যায় অসম্ভব এবং অপ্রত্যাশিত।
অতীতকে সূক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করে শুধুমাত্র গুরুত্বপূর্ণটা এর থেকে নিতে হবে। এর মানে এই নয় যে একজন কবি যাদেরকে পছন্দ করেন শুধু তাদের সম্পর্কে জানবেন। এটা অসম্পূর্ণতা এবং অনভিজ্ঞতার পরিচায়ক। একজন লেখকের শুধুমাত্র নির্দিষ্ট একটা সময় সম্পর্কে জানলেই হবে না কেননা তা কখনো পূর্ণাঙ্গবোধ প্রকাশ করতে পারে না। প্রকৃত ঐতিহ্যবোধ হচ্ছে প্রধান স্রোত সম্পর্কে সচেতনতা যা কিনা অপরিবর্তনীয়ভাবে ঘুরে না স্বতন্ত্র ক্ষতির মধ্য দিয়ে ঘোরে।
শিল্পের কাজ (work of art)
কবি বুঝতে পারেন যে, শিল্প কখনো উন্নতি লাভ করে না যদিও এর উপাদানগুলো সর্বদা এক হয় না। ইউরোপীয়ানদের মনের পরিবর্তন হতে পারে কিন্তু এর মানে এই নয় যে শেক্সপিয়র কিংবা হোমারের মত মহৎ লেখকরা আধুনিক হয়ে যাবেন বা তাদের কাজের গুরুত্ব কমে যাবে। শিল্পের মহৎ কাজের মান কখনো কমে না। সেখানে সম্ভবত পরিশোধন সম্ভব। কিংবা ক্রমবিকাশ থাকতে পারে কিন্তু একজন আর্টিস্ট এর কাছে কোন মানউন্নয়ন নেই।
অতীতের ব্যাপারে সচেতনতা (Awareness of the past)
কবির দায়িত্ব তা অর্জন করা। ইলিয়ট তার ঐতিহ্য তথ্যের উপরে যে সমালোচনা করা হবে তা সম্পর্কে সচেতন। বলা হবে যে, তার ঐতিহ্যের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিতে অসম্ভব ধরনের পাণ্ডিত্য রয়েছে। এটা খুঁজে বের করা হবে যে, সেখানে অনেক কবিই ছিলেন যারা শিক্ষিত নন এবং অতিরিক্ত শিক্ষা সহনশীলতাকে হত্যা করে। যাহোক, জ্ঞান শুধুমাত্র বইয়ের জ্ঞানকে বোঝায় না বরং তা ব্যক্তি হতে ব্যক্তিতে পার্থক্য করে।
যেখানে অনেকে খুব সহজে জ্ঞান আহরণ করতে পারে সেখানে আবার অনেকে অনেক কষ্ট করে তা অর্জন করে। প্রত্যেকটি কবির দায়িত্ব তা অর্জন করা তার সাধ্যের সর্বোচ্চ দিয়ে এবং অতীতের এই জ্ঞান যেন সে তার সমস্ত জীবন ধরে আহরণ করে। এই ধরনের ঐতিহ্য সচেতনতা কবি সত্ত্বাকে তীক্ষ্ণ করে।
কাব্য অলংকার প্রক্রিয়া (Poetic Genres)
অনুঘটকের জন্য উপমা রচনাটির দ্বিতীয় অংশে আবারো কবি তার উদাসীনতা ফুটিয়ে তুলেছেন। তিনি একজন কবির মনকে একটি অনুঘটকের সাথে তুলনা করেছেন। সেই সাথে কবিসুলভ সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে ক্যামিকেলের প্রতিক্রিয়ার প্রণালীর সাথে তুলনা করেছেন। যেভাবে শুধুমাত্র অনুঘটকের উপস্থিতিতে পদার্থগুলো প্রতিক্রিয়া দেখায় তেমনি একজন কবির মনও একটি অনুঘটনিক প্রতিনিধি যে বিভিন্ন আবেগকে একত্রিত করে নতুন কিছু সৃষ্টি করে।
ধরো একটি পাত্রে কিছু অক্সিজেন এবং সালফার ডাই অক্সাইড আছে। যখন এই পাত্রে প্লাটিনামের একটি ফিলামেন্ট প্রবেশ করানো হয় তখন অক্সিজেন এবং সালফার ডাইঅক্সাইডের মিশ্রণে সালফিউরাস এসিডের সৃষ্টি করে। সংমিশ্রণটা সংগঠিত হয় কেবল যখন প্লাটিনাম এর উপস্থিতি হয় কিন্তু ধাতুটির নিজের পরিবর্তন হয় না। এটা নিরপেক্ষ, প্রভাবমুক্ত থাকে।
কবির মনও ঠিক অনুঘটকের প্রতিনিধির মত। এর নতুন নতুন আবেগ এবং অভিজ্ঞতার সংমিশ্রণ দরকার নতুন কিছু তৈরি করতে। একজন অপ্রাপ্ত বয়স্ক, অনভিজ কবির কবিতায় তার ব্যক্তিগত আবেগ, মন, অভিজ্ঞতারা কিছু অভিব্যক্তি পেতে পারে তাদের সৃষ্ট কর্মে। কিন্তু ইলিয়ট বলেন, "শিল্পী যত দক্ষ, তার মধ্যে তত বেশি তফাৎ বিদ্যমান।”
আবেগ অনুভূতি (Emotion Feeling(
কাব্য অলংকারে যেসব অভিজ্ঞতা প্রবেশ করে ইলিয়টের মতে তা দু প্রকার। তারা আবেগ এবং অনুভূতি। আবেগের বাহিরে গিয়ে কিংবা অনুভূতির বাহিরে গিয়ে অথবা দুটোর বাহিরে গিয়েও কবিতা রচনা করা যায়। এখানে ইলিয়ট আবেগ এবং অনুভূতির মধ্যে পার্থক্য করেছেন। কিন্তু কী সেই পার্থক্য তা তিনি বলেননি।
সংগঠন হিসেবে কবিতা (Poetry as organization)
ইলিয়ট পরবর্তীতে কবি মনকে বয়ামের সাথে তুলনা করেছে যার মধ্যে। জমা করে রাখা হয় অসংখ্য আবেগ, অনুভূতি ইত্যাদি যা কিনা সেখানে একটি অসংগঠিত এবং বিশৃংখল অবস্থায় থাকে যতক্ষণ না পর্যন্ত একটি নতুন উপাদান সেখানে আসে যা সবগুলো উপদানকে একত্রিত করে নতুন কিছু সৃষ্টি করে। এইভাবে কবিতা উৎসাহের পরিবর্তে সংগঠন হিসেবে পরিচিত।
কবিতার মহিমা তার বিশালতা কিংবা আবেগের তীব্রতা যা কিনা কবিতার উপাদান এসবের উপর নির্ভরশীল নয় বরং কবিতার মহিমা তার কাব্য অলংকারের সংকলনের প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে। শৈল্পিক আবেগ এবং কবির নিজস্ব আবেগের মধ্যে সর্বদা একটা তফাৎ বিরাজমান। উদাহরণ স্বরূপ কীটসের “Ode to the Nightingale" এ অসংখ্য আবেগের উপস্থিতি রয়েছে যা কিনা পাপিয়া পাখির সাথে কোন সম্পর্ক রাখে না।
শৈল্পিক আবেগ (Artistic passion)
মনোযোগীতার মূল্য: কবির আবেগের মধ্যে এবং কবিতার আবেগের মধ্যে অনেক তফাৎ। তার আবেগ সাধারণ কিংবা অশোষিত হতে পারে কিন্তু কবিতার আবেগ জটিল এবং শোধিত। নতুন নতুন আবেগ খুঁজে বের করা কবির কাজ নয়। সে চাইলে সাধারণ আবেগ প্রকাশ করতে পারে কিন্তু তাকে তাতে অবশ্যই নতুন গুরুত্ব এবং নতুন অর্থ প্রদান করতে হবে। এবং এটা দরকারি নয় যে, এইসব আবেগকে তার ব্যক্তিগত হতে হবে। এমনকি যেসব আবেগের সে কখনো মুখোমুখী হয়নি, সেগুলোও কবির কবিতার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে।
একজন ভাল এবং খারাপ কবির মধ্যে পার্থক্য এইখানে যে, খারাপ কবি তার যেখানে সচেতন হওয়া দরকার সেখানে সে অসচেতন এবং অসচেতনের জায়গায় সচেতন থাকে। আর এটাই সেই ভুল সচেতনতা যা একটি কবিতা ব্যক্তিগত বানিয়ে দেয় যেখানে পরিপন্ন শিল্প সব সময়। ব্যক্তিসত্তাহীন হয়ে থাকে। কিন্তু ইলিয়ট আমাদেরকে বলেন নি কখন একজন কবির সচেতন হওয়া উচিত আবার কখন অনুচিত।
কবিতা, ব্যক্তি সত্ত্বা এবং ব্যক্তির আবেগ হতে একটি মুক্তি (Poetry is a liberation from individuality and individual emotion)
কবি এইভাবে শেষ করেন যে, কবিতা আবেগ হারানোকে বুঝায় না বরং আবেগ হতে মুক্তিকে বোঝায়। এটা ব্যক্তিত্বের কোন অভিব্যক্তি নয় বরং ব্যক্তিত্ব হতে বেরিয়ে আসা। এইভাবে ইলিয়ট কবির কাছে আবেগ এবং ব্যক্তিত্বকে অস্বীকার করেননি। শুধুমাত্র তাকে তার আবেগকে ব্যক্তিকেন্দ্রীকতা হতে বাহিরে নিয়ে আসতে হবে। সেখানে তার ব্যক্তিত্বের অস্তিত্ব এর বিলোপ থাকতে হবে। এই নৈর্ব্যক্তিকতা তখনই অর্জন করা সম্ভব যখন কবি তার কাজে যা সম্পন্ন করার কথা তাতে সম্পূর্ণ মনোযোগ দেন। কবি তখনই জানবে কি করতে হবে যখন তার ঐতিহ্যবোধ থাকবে।
English Summary and Analysis
Tradition and the Individual Talent' was first published in 1919 in the literary magazine The Egoist. It was published in two parts, in the September and December issues. The essay was written by a young American poet named T. S. Eliot (1888-1965), who had been living in London for the last few years, and who had published his first volume of poems, Prufrock and Other Observations, in 1917. You can read Tradition and the Individual Talent' here.
Tradition and the Individual Talent' (1919) sees Eliot defending the role of tradition in helping new writers to be modern. This is one of the central paradoxes of Eliot's writing - indeed, of much modernism - that in order to move forward it often looks to the past, even more directly and more pointedly than previous poets had.
This theory of tradition also highlights Eliot's anti-Romanticism. Unlike the Romantics' idea of original creation and inspiration, Eliot's concept of tradition foregrounds how important older writers are to contemporary writers: Homer and Dante are Eliot's contemporaries because they inform his work as much as those alive in the twentieth century do.
James Joyce looked back to ancient Greek myth (the story of Odysseus) for his novel set in modern Dublin, Ulysses (1922). Ezra Pound often looked back to the troubadours and poets of the Middle Ages. H. D.'s Imagist poetry was steeped in Greek references and ideas. As Eliot puts it, 'Some one said: "The dead writers are remote from us because we know so much more than they did." Precisely, and they are that which we know.'
He goes on to argue that a modern poet should write with the literature of all previous ages in his bones', as though Homer and Shakespeare were his (or her) contemporaries: 'This historical sense, which is a sense of the timeless as well as of the temporal T. S. Eliot 2and of the timeless and of the temporal together, is what makes a writer traditional. And it is at the same time what makes a writer most acutely conscious of his place in time, of his contemporaneity."
In short, knowledge of writers of the past makes contemporary writers both part of that tradition and part of the contemporary scene. Eliot's own poetry, for instance, is simultaneously in the tradition of Homer and Dante and the work of a modern poet, and it is because of his debt to Homer and Dante that he is both modern and traditional.
If this sounds like a paradox, consider how Shakespeare is often considered both a 'timeless' poet ("Not of an age, but for all time', as his friend Ben Jonson said) whose work is constantly being reinvented, but is also understood in the context of Elizabethan and Jacobean social and political attitudes. Similarly, in using Dante in his own poetry, Eliot at once makes Dante 'modern' and contemporary, and himself - by association - part of the wider poetic tradition.
Eliot's essay goes on to champion impersonality over personality. That is, the poet's personality does not matter, as it's the poetry that s/he produces that is important. Famously, he observes: 'Poetry is not a turning loose of emotion, but an escape from emotion; it is not the expression of personality, but an escape from personality. But, of course, only those who have personality and emotions know what it means to want to escape from these things.'
This is more or less a direct riposte to William Wordsworth's statement (in the 'Preface' to Lyrical Ballads in 1800) that 'poetry is the spontaneous overflow of powerful feelings'. Once again, Eliot sets himself apart from such a Romantic notion of poetry. This is in keeping with his earlier argument about the importance of tradition: the poet's personality does not matter, only how their work responds to, and fits into, the poetic tradition.
Eliot's example of Homer is pertinent here: we know nothing of the poet who wrote The Odyssey for certain, but we don't need to. The Odyssey itself is what matters, not the man (or men or woman!) who wrote it. Poetry should be timeless and universal, transcending the circumstances out of which it grew, and transcending the poet's own generation and lifetime. (Eliot's argument raises an interesting question: can self-evidently personal poetry e.g. by confessional poets like Sylvia Plath, or Romantics like Wordsworth-not also be timeless and universal? Evidently it can, as these poets' works have outlived the poets who wrote them.) -
We might also bear in mind that Eliot knew that great poets often incorporated part of themselves into their work - he would do it himself, so that, although it would be naive to read The Waste Land as being 'about' Eliot's failed marriage to his first wife, we can nevertheless see aspects of his marriage informing the poem.
And in 'Shakespeare and the Stoicism of Seneca', Eliot would acknowledge that the poet of poets, Shakespeare, must have done such a thing: the Bard 'was occupied with the struggle - which alone constitutes life for a poet to transmute his personal and private agonies into something rich and strange, something universal and impersonal'.
For Eliot, great poets turn personal experience into impersonal poetry, but this nevertheless means that their poetry often stems from the personal. It is the poet's task to transmute personal feelings into something more universal. Eliot is rather vague about how a poet is to do this - leaving others to ponder it at length.
Continue to explore Eliot's work with our short summary of Eliot's life, our introduction to his poem The Waste Land, our exploration of what makes his poem 'The Love Song of J. Alfred Prufrock' so ground-breaking, and our pick of the best biographies and critical studies of Eliot. If you're studying poetry, we recommend these five helpful guides for the poetry student.
Below is a short video written and presented by Dr Oliver Tearle of Loughborough University, which introduces a few of the key themes of Eliot's most famous poem, The Waste Land. It explores how Eliot's poem puts his theory of 'tradition' into action through using lines from Shakespeare and classical antiquity.