বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ (সঃ)/রাসুল (সঃ) এর গুণে গুণান্বিত হও - Be Smart With Muhammed (SM) PDF Download Free
(toc)
সূচীপত্র (Table of Content)
মুহাম্মদ (সঃ) - এর শিশুকাল ----------------------------------------------- ১৭
ছয় বছরের নিচে বাচ্চারা
ভালোবাসার চাহিদা পূরণ
সন্তানের ওপর ভালোবাসার প্রভাব
কীভাবে শিশুর মানসিক চাহিদা পূরণ করবেন?
সন্তানের জন্য বাঁচা
কীভাবে নিজের সন্তানকে অগ্রাধিকার দেবেন?
বাচ্চার সাথে সময় কাটানোর মানে কী?
মরু শিক্ষা
মরুজীবন
মরুভূমি থেকে নিয়ে আসা মূল্যবোধ
আত্মশৃঙ্খলার মূল্য
বাচ্চাকাচ্চাদের শৃঙ্খলা শেখাবেন কীভাবে?
সামাজিক দক্ষতা শেখা
খেলাধুলার গুরুত্ব
ভাষা দক্ষতা
শিশুর ভাষাদক্ষতা কীভাবে বাড়াবেন?
মা'র মৃত্যু
কীভাবে মোকাবিলা করবেন?
মা হারানো পর
অপূর্ব বালক
বাচ্চাকাচ্চাদের আত্মবিশ্বাস কীভাবে বাড়াবেন?
নবি মুহাম্মাদ -এর শৈশব থেকে পাওয়া শিক্ষা
রাসূল (সঃ) এর পরিবার ----------------------------------------------- ৩৪
বর্ধিত পরিবার
রাসূল -এর পরিবার
কুসাই
আবদু মানাফ
হাশিম
আবদুল মুত্তালিব
যমযম আবিষ্কার
হস্তীবর্ষ
শেষ বিন্দু দিয়ে লড়াই করুন
রাসূল -এর পরিবারের নারী সদস্যা
রাসূল -এর মা-বাবা
আমিনা
আবদুল্লাহ
পরিবারের সুব্যবহার সস্তানকে বর্ধিত পরিবারের সাথে জুড়বেন কীভাবে?
বর্ধিত পরিবারের বিকল্প
রাসূল এ -এর পরিবারের সদস্যগণদের থেকে শিক্ষা
রাসূল (সঃ) এর চারপাশ ----------------------------------------------- ৪৯
নিজের পরিবেশকে ছাঁচ দেওয়া
মক্কা
সমাজ
নারী
বিদেশিরা
অর্থনীতি
বাজার
সুক উকাজ
বাজারে রাসূল
প্রভাব বলয়
মূর্তিপূজা
আল্লাহর উপাসনাকারীরা
নিজের পরিবেশকে নিয়ন্ত্রণ
প্রকৃতি বনাম পরিচর্যা
রাসূল -এর পরিবেশ থেকে আমাদের কী লাভ
মুহাম্মাদ (সঃ) এর কৈশোর ----------------------------------------------- ৬৫
টিনএজ
ঘরে ভালোবাসা ও সম্মান
কিশোরদের সমর্থন দরকার
আপনি কীভাবে টিনএজদের ভালোবাসবেন?
সম্মান
কিশোর রাসূল -এর সাথে আবু তালিব
আপনার টিনএজের সাথে আপনার ব্যবহার
টিনএজ বয়সীদের কীভাবে সম্মান দেখাবেন
ঘরের বাইরে
পিয়ার প্রেশার
বিবেক
উদাহরণ দিয়ে প্যারেন্টিং
কীভাবে টিনএজদের বিবেক গড়ে তুলবেন
বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ
কাজ
সফর
রাসূল -এর কিশোর বয়স থেকে ফায়দা
তরুণ মুহাম্মাদ (সঃ) ----------------------------------------------- ৮২
বাস্তব মডেল
রাসূল দেখতে কেমন ছিলেন?
রাসূল -এর ব্যক্তিত্ব
সৃজনশীলতা
কীভাবে সৃজনশীল হবেন ?
সংঘাত নিরসন
কীভাবে সংঘাত নিরসন করবেন?
কাজ
নিজের সমাজের সাথে মিশুন
বন্ধুবান্ধব
বন্ধু নির্বাচনের সময় যা খেয়াল রাখবেন
বিয়ে ও পরিবার
বিশ্বাস ও মূল্যবোধ
ধর্মচর্চা
চিন্তাভাবন ও ব্যস্ত জীবন
নিজের জন্য সময়
যুবক-তরুণ বয়সে রাসূল -এর জীবন থেকে শিক্ষা
চল্লিশের কোঠায় রাসূল (সঃ) ----------------------------------------------- ৯৯
৪০ বছরে পরিবর্তন
আমর আস সুলামী (রা)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা)
মানুষ কীভাবে বদলায়?
পরিবর্তনের সাথে মানিয়ে নেওয়া
কুরআনে পরিবর্তন
মক্কার সংখ্যাগরিষ্ঠরা এই পরিবর্তনকে কীভাবে দেখেছে?
মক্কাবাসী যেভাবে পরিবর্তনে বাধা দিয়েছে
প্রশিক্ষণের গুরুত্ব
নিরাপদ পরিবেশ
নিজের পরিস্থিতি বদলান
ইথিয়োপিয়া
দৃষ্টিভঙ্গি বদলান
রাসূল -এর জীবনের মূল ঘটনা
দ্বন্দ্ব
যোগাযোগের মাধ্যমে বদল
পরিবর্তনের উপকরণ
হিজরত
নবিজির চল্লিশের কোঠার জীবন থেকে আমরা কী শিখতে পারি?
পঞ্চাশের কোঠায় রাসূল (সঃ) ----------------------------------------------- ১১৭
মদিনা
যোগ্য নেতৃত্ব
বাস্তব নেতৃত্বের ভিত্তি
মদিনাবাসী
সম্পর্ক বদল
পরিবর্তনের পথে
কীভাবে পরিবর্তনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবেন?
নেতৃত্বের চ্যালেঞ্জ
বাগাড়া-বাধানো দল
ভিন্নমতাবলম্বী লোকজন
দ্বন্দ্ব নিরসন
বদরের যুদ্ধ
উহুদ পাহাড়
নেতৃত্ব শিক্ষা (এক)
পরিখার যুদ্ধ
নেতৃত্ব শিক্ষা (দুই)
অবরোধ
শান্তি
কীভাবে অন্যদের রাজি করাবেন?
অচলাবস্থা নিরসন
প্রতিপক্ষকে কীভাবে বুঝাবেন?
মক্কায় প্রবেশ
নিজের প্রভাব বাড়ান
নবি জীবনের শেষ
রাসূল -এর নেতৃত্বগুণ থেকে ফায়দা
রাসূল -এর মৃত্যু
পঞ্চাশের কোঠায় রাসূল (সঃ) ----------------------------------------------- ১৩৭
বিবলিওগ্রাফি
বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ (সঃ)
মুহাম্মদ (সঃ) - এর শিশুকাল
সাধারণত বাচ্চাদের ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠে প্রথম ছয় মাসে। এ সময়টাতে তাদের যথেষ্ট ভালোবাসা আর মনোযোগ প্রয়োজন । 'কোয়ালিটি টাইম' বা মানসম্পন্ন সময় বলে আমরা একটা বিষয় জানি। আমাদের ব্যস্ত জীবন আর ক্রমাগত সব মনোযোগ বিঘ্ন করা বিষয়ের মাঝে শিশুদেরকে আরও বেশি সময় দিতে হবে। যত্ন নিতে হবে।
বিধবা মা আমিনার আলিঙ্গন, চুমু আর মায়াভরা হাসির মধ্য দিয়ে শিশু মুহাম্মাদ -এর আবেগি প্রয়োজনগুলো পূরণ হয়েছে। শিশুদের জন্য এমন আনন্দ- উত্তেজনাময় পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তারা জীবনের জরুরি দক্ষতা অর্জন করতে পারে। রাসূলুল্লাহ -এর ক্ষেত্রে সেটা ছিল মরুপ্রান্তর । আমাদের জন্য তা হতে পারে স্কুল, দিবা সেবাকেন্দ্র, রিডিং ক্লাব, আত্মীয়স্বজনের বাসা বা শিশুকেন্দ্রিক ফিটনেস সেন্টার।
মানসিক বিকাশ
ছয় বছর বয়স পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ তাঁর মায়ের সঙ্গে ছিলেন। মা মারা যাওয়ার পর প্রথমে দাদা আবদুল মুত্তালিব এবং পরে চাচা আবু তালিবের সাথে থাকেন। একটি শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য যে ধরনের আদর, ভালোবাসা ও যত্ন দরকার ছিল, তার সবই তিনি তাঁদের কাছে পেয়েছিলেন। অন্যদিকে মরুভূমির কঠিন পরিবেশ তাঁকে দিয়েছে জীবনমুখী নানা দক্ষতা অর্জনের উৎসাহ।
শিশুর ব্যক্তিত্ব গড়ে ওঠে প্রথম ছয় বছরে। প্রথম বছরে শিশুর মধ্যে অনুভূতি জন্মলাভ করে । দ্বিতীয় বছর থেকে তার শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ হতে থাকে । তৃতীয় বছরে বাচ্চারা অন্যের সাথে ভাববিনিময় করতে শেখে। চতুর্থ বছর থেকে ধীরে ধীরে তারা হয়ে ওঠে আত্ম-নির্ভরশীল।
পঞ্চম আর ষষ্ঠ বছরে তারা নিজেদের চাওয়া-পাওয়াগুলো তুলে ধরতে শেখে। এসময় নিজেদের আবেগ- অনুভূতিগুলো আরও ভালোভাবে প্রকাশ করতে শেখে। শিশুদের এই ছয় বছরের ব্যাপারগুলো একটি চার্টে আমরা দেখব ।
প্রথম বছর ----------------------------------------------- অনুভূতি জন্মলাভ করে ।
দ্বিতীয় বছর ----------------------------------------------- শব্দভাণ্ডার সমৃদ্ধ হতে থাকে ।
তৃতীয় বছর ----------------------------------------------- অন্যের সাথে ভাববিনিময় করতে শেখে ।
চতুর্থ বছর ----------------------------------------------- আত্ম-নির্ভরশীল হওয়ার চেষ্টা করে।
পঞ্চম বছর ----------------------------------------------- চাওয়া-পাওয়া তুলে ধরতে শেখে ।
ষষ্ঠ বছর ----------------------------------------------- চাওয়া-পাওয়া তুলে ধরতে শেখে ।
এই অধ্যায়ে আমরা ছয় বছর বয়স পর্যন্ত রাসূলুল্লাহ -এর বাল্যকালকে দেখব। তাঁকে বড় করতে যেয়ে তাঁর মা ও দুধ-মা কী বিশাল ভূমিকা রেখেছিলেন, তা দেখব। এরপর দেখব, তাঁর শিশুকালের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমরা কীভাবে শিশুদের বড় করতে পারি।
ছয় বছরের নিচে বাচ্চারা
পরিবেশ আর ব্যক্তিত্ব ভেদে শিশুদের বেড়ে ওঠার গতি কমবেশি হয়ে থাকে । সে হিসেবে বলতে গেলে রাসূলুল্লাহ (সঃ) তাঁর বয়সের তুলনায় একটু বেশিই বড় ছিলেন। তাঁর বয়স যখন দু'বছরের নিচে, তখন তাঁর এনার্জি দেখে অনেকেই অবাক হতেন। তারপরও শিশুদের মাঝে এমন কিছু ব্যাপার থাকে যা মোটামুটি সবার জন্য এক। ছয় বছর পর্যন্ত একজন শিশুর বেড়ে ওঠার ব্যাপারগুলো আমরা আরেকটি চার্টে দেখব!
ছয় মাস ---------- শিশু তার মায়ের কণ্ঠ চিনতে পারে। পরিচিত চেহারা দেখে হেসে ওঠে।
নয় মাস ---------- তাদের মধ্যে প্রথম কৌতূহলের ছাপ পাওয়া যায়। মাঝে মাঝে উদ্বেগও দেখা যায় ।
এক বছর ---------- চারপাশ ঘুরে ঘুরে দেখার ইচ্ছে জাগে। সাধারণ নির্দেশনাগুলো বুঝতে শেখে।
দুই বছর ---------- প্রায় দু'শ শব্দের মতো শব্দভাণ্ডার জমা হয়।
তিন বছর ---------- এটা কেন, ওটা কেন- এমন প্রশ্ন করতেই থাকে। অন্যদের সাথে খেলাধুলা ও সাহায্যের মনোভাব গড়ে ওঠে। অন্যকে খুশি করতে চায়।
চার বছর ---------- কিছুটা আত্মনির্ভরশীল হয়ে ওঠে । মজা করে । এক থেকে বিশ গুণতে শেখে ।
পাঁচ বছর ---------- শব্দভাণ্ডার আরও সমৃদ্ধ হয়। সময়ের ব্যাপারে সজাগ হয়।
ষষ্ঠ বছর ---------- কথাবার্তা বলায় আস্থাশীল হয় এবং কৌতূহল আরও বৃদ্ধি পায়।
শিশুরা সাধারণত প্রথম পর্যায়গুলো মায়ের সাথে বেশি কাটায়। অনুভূতি সংক্রান্ত চাহিদাগুলো তিনিই পূরণ করেন। আর পরবর্তী পর্যায়গুলো সামাজিক আর ভাষাগত দক্ষতা অর্জনে কেটে যায়। আমরা দেখি যে, আল্লাহর রাসূল -এর জীবনেও এমনটা হয়েছে। অন্য আর দশটা শিশুর মতো তাঁর ঐ সময়টাও কেটেছে একান্তে মায়ের সাথে।
ভালোবাসার চাহিদা পূরণ
বাবা মারা যাওয়ার পর পরিবারের আর্থিক দায়দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেন দাদা আবদুল মুত্তালিব। সংসার খরচের চিন্তা না-থাকায় মা আমিনা তার পুরো সময়টা ছেলের পেছনে দিতে পেরেছিলেন। চাচা হিসেবে বাবা না থাকার কষ্ট কিছুটা হলেও পুষিয়ে দিতে পেরেছিলেন।
কখনো আদরঘন আলিঙ্গন, কখনো মমতামাখা চুমু, কখনো-বা শিশু মুহাম্মাদ-এর দিকে তাকিয়ে ভালোবাসার হাসি, এভাবেই তাঁকে আগলে রেখেছিলেন মা আমিনা। শিশুকালে রাসূল তাঁর মায়ের সঙ্গে খুব বেশি একটা সময় কাটাতে পারেননি। অনেক শিশুরা এ বয়সে মায়ের সাথে অনেক সময় কাটায়। কিন্তু তারপরও শিশু মুহাম্মাদ যে ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছিলেন, সেটা আজকাল অনেক শিশুর ভাগ্যেই জোটে না।
আজকালকার মা'রা অনেক বেশি ব্যস্ত। অনেক দায়িত্ব; ঘর সামলানো, চাকরি, স্বামীসেবা, অন্যান্য বাচ্চাদের দেখভাল ইত্যাদি। মা আমিনার কাঁধে এত বোঝা ছিল না। সংসার খরচের দায়ভার নিয়েছিলেন দাদা। কুঁড়ি বছর বয়সেই বিধবা আমিনাকে এসব নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা করতে হয়নি। মুহাম্মাদ যে তাঁর একমাত্র সন্তান ছিল, এটাও বেশ কাজে এসেছে।
তখনকার সমাজে সন্তানের বেড়ে ওঠায় বাবারাই মূল ভূমিকা পালন করতেন । কিন্তু পরিস্থিতির দাবি মেনে মা আমিনা তাঁর মাতৃসুলভ ভালোবাসা আর আদরের পুরোটাই একমাত্র সন্তান মুহাম্মাদ -এর ওপর ঢেলে দিয়েছিলেন।
সন্তানের ওপর ভালোবাসার প্রভাব শিশুর মানসিক বিকাশে ভালোবাসা আর আদরের প্রভাব অনেক। এতে তার নিজের ব্যাপারে আস্থা জাগে, আত্মবিশ্বাস জন্মে। আবেগ-অনুভূতি গড়ে ওঠে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, এতে করে শিশুরা নিজেদের নিরাপদ মনে করে।
পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা বাড়ে। আপনিও আপনার বাচ্চাকে জড়িয়ে ধরুন। ঘুম থেকে ওঠার পর কিংবা বাইরে থেকে বাসায় এসে তাকে সালাম দিন। চুমু দিন। তার সাথে খেলুন । এগুলো ওর মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখবে। আত্মমর্যাদা বাড়াবে।
আপনার অবস্থা হয়ত এমন না যে, আপনি পারফেক্ট বাবা-মা হবেন। কিন্তু যতটুকু পারুন ওকে সময় দিন, আদর করুন। মনোযোগ দিন। মাঝেমধ্যে বা কেবল বিশেষ কোনো ঘটনায় ওর প্রতি আদর না-দেখিয়ে নিয়মিত দেখান ।
কীভাবে শিশুর মানসিক চাহিদা পূরণ করবেন ?
- প্রতিদিন চুমু দিন, জড়িয়ে ধরুন।
- ওর কথা মন দিয়ে শুনুন। বাধা দেবেন না।
- বাসার বাইরে থাকলে ফোন দিয়ে কথা বলুন।
- ওর সাথে খেলুন। নিজের পোশাক ময়লা হওয়া নিয়ে চিন্তার দরকার নেই।
- ভালোবাসা দিয়ে দিন শুরু করুন। আর অখুশি হয়ে কখনো দিন শেষ করবেন না।
বই সম্পর্কে তথ্য
বিস্তারিত বইটি পড়ার জন্য নিচের পিডিএফ ফাইলটি এখনই ডাউনলোড করে রাখেন আপনার মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার অথবা আপনার ট্যাব বা ল্যাপটপে। তারপর যখন ইচ্ছা হয় পড়বেন বা মন খারাপ থাকলে পড়তে শুরু করবেন দেখবেন মন ভালো হয়ে গেছে। ধন্যবাদ।
আপনাদের বহুল কাঙ্খিত বই বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ (সঃ) এর পিডিএফ ফাইল দেওয়া হলো:-
(getButton) #text=(Read Online) #icon=(link) #color=(#2339bd)
(getButton) #text=(Download বি স্মার্ট উইথ মুহাম্মদ (সঃ) PDF) #icon=(download)