Class Six Silpo O Sanskrit Assignment/Assessment Guideline Answer Solution 2023 | ষষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর/সমাধান ২০২৩ -
প্রিয় শিক্ষার্থীরা বন্ধুরা তোমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছো যে, ৬ষ্ঠ শ্রেণির ষান্মাসিক/সামষ্টিক মূল্যায়ন এর এ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশিকা দেওয়া হয়ে গেছে। তারই ধারাবাহিকতাই আজ আমি তোমাদের ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিল্প ও সংস্কৃতি ষান্মাষিক/সামষ্টিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধানটির নমুনা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
শিল্প ও সংস্কৃতি অ্যাসাইনমেন্ট তোমাদের যে কাজ গুলো রয়েছে তার সব গুলো কাজের উত্তর দেওয়া হয়েছে। আমি এখন সেই কাজ গুলোর সমাধান নিচে বিশদভাবে বর্ণনা করবো ইনশাআল্লাহ।
প্রস্তুতিমূলক সেশন-১:
কাজ: এ যাবৎ করা কাজ ফিরে দেখা- “আনন্দধারা” থেকে “স্বাধীনতা তুমি” পর্যন্ত যা যা কাজ করেছ তা নিয়ে জোড়ায় আলোচনা করো এবং তালিকা তৈরি কর। এবং কাজগুলো দৃশ্যকলা ও পরিবেশনকলায় ভাগ করে নাও। এরপর সেই তালিকাকে নিচের ভাগ অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাস করতে হবে।
ক. প্রকৃতি ও ঋতু বৈচিত্র্য বিষয়ক কাজ
খ. পারিবারিক ঘটনা ও জাতীয় ঘটনা বিষয়ক কাজ
“আনন্দধারা” থেকে “স্বাধীনতা তুমি” পর্যন্ত যা যা কাজ করেছি তা নিচে দেওয়া হলো:
- ১। গাছ এঁকে অথবা পাতা এঁকে তাতে মনের মতো রং করেছি।
- ২। বিভিন্ন রঙের কাগজ কেটে আঠা দিয়ে কাগজে লাগিয়ে পছন্দমতো গাছের কোলাজচিত্র তৈরি করেছি।
- ৩। গাছ নিয়ে পছন্দের গান গেয়ে শুনিয়েছি।
- ৪। গাছের পাতায় রং লাগিয়ে তার ছাপ নিয়ে মনের মতো নকশা করেছি।
- ৫। গাছের দুলুনিটি মজা করে নেচে অথবা অভিনয় করে দেখিয়েছি।
- ৬ । রং বেরঙের কাগজ দিয়ে নকশা করে মলাট বনিয়ে বন্ধুখাতা তৈরি করেছি।
- ৭। নিজের পছন্দের ছড়া বা কবিতা বলে গাছ সম্পর্কে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছি।
- ৮। আম গাছের শুকনো পাতা, ডালপালা ও রঙবেরঙের কাগজ কেটে আঠা দিয়ে একটি কোলাজ তৈরি করেছি।
- ৯। বন্ধুখাতায় শীতের সময়ে ঝরে পড়া পাতা, শুকনো ডালপালা দিয়ে গাছ, পাখি প্রভৃতির নকশা/চিত্র তৈরি করেছি।
- ১০। গোলাপ, গাঁদা, শিউলি, রজনীগন্ধা ইত্যাদি ফুল জোগাড় করে সেগুলো দিয়ে ফুলের তোড়া তৈরি করেছি।
- ১১। শহিদ দিবসকে উপলক্ষ্য করে পছন্দের গান সহপাঠীদের সামনে উপস্থাপন করেছি।
- ১২। মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি এঁকেছি।
- ১৩। সহপাঠীরা দলে বিভক্ত হয়ে শহিদ দিবসকে উপলক্ষ্য করে নাট্যদৃশ্য/কবিতা/সংগীত পরিবেশন করেছি।
- ১৪। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কিত গান/নাচ/ছড়া/কবিতা/গল্প লিখেছি।
“আনন্দধারা” থেকে “স্বাধীনতা তুমি” পর্যন্ত যা যা কাজ করেছি সেগুলোকে দৃশ্যকলা ও পরিবেশনকলায় ভাগকরে নেওয়া হলো:
দৃশ্যকলা
- ১। গাছ এঁকে অথবা পাতা এঁকে তাতে মনের মতো রং করেছি।
- ২। বিভিন্ন রঙের কাগজ কেটে আঠা দিয়ে কাগজে লাগিয়ে পছন্দমতো গাছের কোলাজচিত্র তৈরি করেছি।
- ৩। গাছের পাতায় রং লাগিয়ে তার ছাপ নিয়ে মনের মতো নকশা করেছি।
- ৪। রং বেরঙের কাগজ দিয়ে নকশা করে মলাট বনিয়ে বন্ধুখাতা তৈরি করেছি।
- ৫। আম গাছের শুকনো পাতা, ডালপালা ও রঙবেরঙের কাগজ কেটে আঠা দিয়ে একটি কোলাজ তৈরি করেছি।
- ৬। বন্ধুখাতায় শীতের সময়ে ঝরে পড়া পাতা, | শুকনো ডালপালা দিয়ে গাছ, পাখি প্রভৃতির নকশা/চিত্র তৈরি করেছি।
- ৭। গোলাপ, গাঁদা, শিউলি, রজনীগন্ধা ইত্যাদি ফুল জোগাড় করে সেগুলো দিয়ে ফুলের তোড়া তৈরি করেছি।
- ৮। মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি এঁকেছি।
পরিবেশনকলা
- ১। গাছ নিয়ে পছন্দের গান গেয়ে শুনিয়েছি।
- ২। গাছের দুলুনিটি মজা করে নেচে অথবা অভিনয় করে দেখিয়েছি ।
- ৩। নিজের পছন্দের ছড়া বা কবিতা বলে গাছ সম্পর্কে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করেছি।
- ৪ । শহিদ দিবসকে উপলক্ষ্য করে পছন্দের গান সহপাঠীদের সামনে উপস্থাপন করেছি।
- ৫। সহপাঠীরা দলে বিভক্ত হয়ে শহিদ দিবসকে উপলক্ষ্য করে নাট্যদৃশ্য/কবিতা/সংগীত পরিবেশন করেছি।
- ৬ । মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কিত গান/নাচ/ছড়া/কবিতা/গল্প লিখেছি।
“আনন্দধারা” থেকে “স্বাধীনতা তুমি” পর্যন্ত যা যা কাজ করেছি তার তালিকার ভিত্তিতে প্রকৃতি ও ঋতু বৈচিত্র্য বিষয়ক কাজ এবং পারিবারিক ঘটনা ও জাতীয় ঘটনা বিষয়ক কাজ অনুযায়ী শ্রেণিবিন্যাস করা হলো:
প্রকৃতি ও ঋতু বৈচিত্র্য বিষয়ক কাজ
- ১। গাছ এঁকে অথবা পাতা এঁকে তাতে মনের মতো রং করেছি।
- ২। বিভিন্ন রঙের কাগজ কেটে আঠা দিয়ে কাগজে লাগিয়ে পছন্দমতো গাছের কোলাজচিত্র তৈরি করেছি।
- ৩। গাছের পাতায় রং লাগিয়ে তার ছাপ নিয়ে মনের মতো নকশা করেছি।
- ৪। গাছের দুলুনিটি মজা করে নেচে অথবা অভিনয় করে দেখিয়েছি।
- ৫। আম গাছের শুকনো পাতা,ডালপালা ও রঙবেরঙের কাগজ কেটে আঠা দিয়ে একটি কোলাজ তৈরি করেছি।
- ৬। বন্ধুখাতায় শীতের সময়ে ঝরে পড়া পাতা,শুকনো ডালপালা দিয়ে নকশা/চিত্র তৈরি করেছি।
- ৭। গোলাপ, গাঁদা, শিউলি রজনীগন্ধা ইত্যাদি ফুল জোগাড় করে সেগুলো দিয়ে ফুলের তোড়া তৈরি করেছি।
- ৮। গাছ নিয়ে পছন্দের গান গেয়ে শুনিয়েছি।
- ৯। নিজের পছন্দের ছড়া বা কবিতা বলে গাছ সম্পর্কে নিজের পছন্দের অনুভূতি প্রকাশ করেছি।
পারিবারিক ঘটনা ও জাতীয় ঘটনা বিষয়ক কাজ
- ১। শহিদ দিবসকে উপলক্ষ্য করে পছন্দের গান সহপাঠীদের সামনে উপস্থাপন করেছি।
- ২। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কিত গান/নাচ/ছড়া/কবিতা/গল্প লিখেছি।
- ৩। রং বেরঙের কাগজ দিয়ে নকশা করে মলাট বনিয়ে বন্ধুখাতা তৈরি করেছি
- ৪। সহপাঠীরা দলে বিভক্ত হয়ে শহিদ দিবসকে উপলক্ষ্য করে নাট্যদৃশ্য/কবিতা/ সংগীত পরিবেশন করেছি।
- ৫। মুক্তিযোদ্ধাদের ছবি এঁকেছি।
প্রস্তুতিমূলক সেশন-২:
গান:
একুশের গান
গানটি লিখেছেন: আবদুল গাফফার চৌধুরী
সুর করেছেন: আলতাফ মাহমুদ
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো, একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
ছেলে হারা শত মায়ের অশ্রু-গড়া এ ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি
আমার সোনার দেশের রক্তে রাঙানো ফেব্রুয়ারি
আমি কি ভুলিতে পারি।।
জাগো নাগিনীরা জাগো নাগিনীরা জাগো কালবোশেখিরা
শিশু-হত্যার বিক্ষোভে আজ কাঁপুক বসুন্ধরা,
দেশের সোনার ছেলে খুন করে রোখে মানুষের দাবী
দিন বদলের ক্রান্তি লগনে তবু তোরা পার পাবি?
না, না, না, না খুন-রাঙা ইতিহাসে শেষ রায় দেওয়া তারই
একুশে ফেব্রুয়ারি, একুশে ফেব্রুয়ারি।।
সেদিনও এমনি নীল গগনের বসনে শীতের শেষে
রাত জাগা চাঁদ চুমো খেয়েছিল হেসে;
পথে পথে ফোটে রজনীগন্ধা অলকনন্দা যেন,
এমন সময় ঝড় এলো এক ঝড় এলো খ্যাপা বুনো।।
সেই আঁধারের পশুদের মুখ চেনা
তাহাদের তরে মায়ের, বোনের, ভায়ের চরম ঘৃণা
ওরা গুলি ছোঁড়ে এদেশের প্রাণে দেশের দাবিকে রোখে
ওদের ঘৃণ্য পদাঘাত এই বাংলার বুকে
ওরা এদেশের নয়,
দেশের ভাগ্য ওরা করে বিক্রয়
ওরা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, শান্তি নিয়েছে কাড়ি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
তুমি আজ জাগো তুমি আজ জাগো একুশে ফেব্রুয়ারি
আজো জালিমের কারাগারে মরে বীর-ছেলে বীর-নারী
আমার শহিদ ভাইয়ের আত্মা ডাকে
জাগো মানুষের সুপ্ত শক্তি হাটে মাঠে ঘাটে বাঁকে
দারুণ ক্রোধের আগুনে আবার জ্বালব ফেব্রুয়ারি
একুশে ফেব্রুয়ারি একুশে ফেব্রুয়ারি।।
কবিতা:
কোন এক মাকে
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
“কুমড়ো ফুলে ফুলে
নুয়ে পরেছে লতাটা,
সজনে ডাঁটায়
ভরে গেছে গাছটা,
আর আমি
ডালের বড়ি শুকিয়ে রেখেছি।
খোকা তুই কবে আসবি ?
কবে ছুটি?”
চিঠিটা তার পকেটে ছিল
ছেঁড়া আর রক্তে ভেজা।
“মাগো, ওরা বলে
সবার কথা কেড়ে নেবে।
তোমার কোলে শুয়ে
গল্প শুনতে দেবে না।
বলো, মা,
তাই কি হয়?
তাইতো আমার দেরি হচ্ছে।
তোমার জন্যে
কথার ঝুরি নিয়ে
তবেই না বাড়ি ফিরবো।
লহ্মী মা,
রাগ ক’রো না,
মাত্রতো আর ক’টা দিন।”
“পাগল ছেলে,”
মা পড়ে আর হাসে,
“তোর ওপরে রাগ ক’রতে পারি !”
নারিকেলের চিড়ে কোটে,
উড়কি ধানের মুড়কি ভাজে,
এটা-সেটা
আর কত কী !
তার খোকা যে বাড়ি ফিরবে
ক্লান্ত খোকা।
কুমড়ো ফুল
শুকিয়ে গেছে,
ঝ'রে পড়েছে ডাঁটা,
পুঁই লতাটা নেতানো
“খোকা এলি ?”
ঝাপসা চোখে মা তাকায়
উঠানে উঠানে
যেখানে খোকার শব
শকুনীরা ব্যবচ্ছেদ করে।
এখন
মা’র চোখে চৈত্রের রোদ
পুরিয়ে দেয় শকুনীদের।
তারপর
দাওয়ায় ব’সে
মা আবার ধান ভানে,
বিন্নি ধানের খই ভাজে,
খোকা তার
কখন আসে কখন আসে!
এখন
মা’র চোখে শিশির-ভোর
স্নেহের রোদে ভিটে ভ’রেছে।
গান:
মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করিগানটি লিখেছেন: গোবিন্দ হালদারসুর করেছেন: আপেল মাহমুদ
মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি
মোরা একটি মুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি
যে মাটির চির মমতা আমার অঙ্গে মাখা
যার নদী জল ফুলে ফলে মোর স্বপ্ন আঁকা
যে দেশের নীল অম্বরে মন মেলছে পাখা
সারাটি জনম সে মাটির দানে বক্ষ ভরি
মোরা নতুন একটি কবিতা লিখতে যুদ্ধ করি
মোরা নতুন একটি গানের জন্য যুদ্ধ করি
মোরা একখানা ভালো ছবির জন্য যুদ্ধ করি
মোরা সারা বিশ্বের শান্তি বাঁচাতে আজকে লড়ি
যে নারীর মধু প্রেমেতে আমার রক্ত দোলে
যে শিশুর মায়া হাসিতে আমার বিশ্ব ভোলে
যে গৃহ কপোত সুখ স্বর্গের দুয়ার খোলে
সে শান্তির শিবির বাঁচাতে শপথ করি
মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি
মোরা একটি মুখের হাসির জন্য অস্ত্র ধরি
কবিতা:
স্বাধীনতা তুমিশামসুর রহমান
স্বাধীনতা তুমি
রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান।
স্বাধীনতা তুমি
কাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানো
মহান পুরুষ, সৃষ্টিসুখের উল্লাসে কাঁপা-
স্বাধীনতা তুমি
শহীদ মিনারে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির উজ্জ্বল সভা
স্বাধীনতা তুমি
পতাকা-শোভিত শ্লোগান-মুখর ঝাঁঝালো মিছিল।
স্বাধীনতা তুমি
ফসলের মাঠে কৃষকের হাসি।
স্বাধীনতা তুমি
রোদেলা দুপুরে মধ্যপুকুরে গ্রাম্য মেয়ের অবাধ সাঁতার।
স্বাধীনতা তুমি
মজুর যুবার রোদে ঝলসিত দক্ষ বাহুর গ্রন্থিল পেশী।
স্বাধীনতা তুমি
অন্ধকারের খাঁ খাঁ সীমান্তে মুক্তিসেনার চোখের ঝিলিক।
স্বাধীনতা তুমি
বটের ছায়ায় তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থীর
শানিত কথার ঝলসানি-লাগা সতেজ ভাষণ।
স্বাধীনতা তুমি
চা-খানায় আর মাঠে-ময়দানে ঝোড়ো সংলাপ।
স্বাধীনতা তুমি
কালবোশেখীর দিগন্তজোড়া মত্ত ঝাপটা।
স্বাধীনতা তুমি
শ্রাবণে অকূল মেঘনার বুক
স্বাধীনতা তুমি পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন।
স্বাধীনতা তুমি
উঠানে ছড়ানো মায়ের শুভ্র শাড়ির কাঁপন।
স্বাধীনতা তুমি
বোনের হাতের নম্র পাতায় মেহেদীর রঙ।
স্বাধীনতা তুমি বন্ধুর হাতে তারার মতন জ্বলজ্বলে এক রাঙা পোস্টার।
স্বাধীনতা তুমি
গৃহিণীর ঘন খোলা কালো চুল,
হাওয়ায় হাওয়ায় বুনো উদ্দাম।
স্বাধীনতা তুমি
খোকার গায়ের রঙিন কোর্তা,
খুকীর অমন তুলতুলে গালে
রৌদ্রের খেলা।
স্বাধীনতা তুমি
বাগানের ঘর, কোকিলের গান,
বয়েসী বটের ঝিলিমিলি পাতা,
যেমন ইচ্ছে লেখার আমার কবিতার খাতা।
সংস্কৃতি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, সংস্কৃতি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, সংস্কৃতি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, সংস্কৃতি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, সংস্কৃতি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন, সংস্কৃতি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন