৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি সামষ্টিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান/উত্তর - Class 6 Digital Technology Summative Assessment Solution/Answer 2023
প্রিয় শিক্ষার্থীরা বন্ধুরা তোমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছো যে, ৬ষ্ঠ শ্রেণির ষান্মাসিক/সামষ্টিক মূল্যায়ন এর এ্যাসাইনমেন্ট নির্দেশিকা দেওয়া হয়ে গেছে। তারই ধারাবাহিকতাই আজ আমি তোমাদের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ষান্মাষিক/সামষ্টিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্ট এর সমাধানটির নমুনা উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।
আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে প্রোফাইল তৈরি
৬ষ্ঠ শ্রেণি ডিজিটাল প্রযুক্তি সামষ্টিক মূল্যায়ন অ্যাসাইনমেন্ট এর উত্তর
ষান্মাসিক মূল্যায়ন প্রজেক্ট:
- আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে প্রোফাইল তৈরি
দল ১:-
বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যারা নিজেদের মেধা এবং সৃজনশীলতার প্রমাণ করে পেশাক্ষেত্রে - সফলতা অর্জন করেছেন/করছেন।
উত্তর: বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যারা নিজেদের মেধা এবং সৃজনশীলতার প্রমাণ করে পেশাক্ষেত্রে সফলতা অজর্ন করেছেন তাদের তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
১। নাদিয়া সুলতানা (ব্যবসায়ী) - এস.এস.সি ব্যাচ ১৯৮৮।
২। জাকির আহমেদ (ডাক্তার) - এস.এস.সি ব্যাচ ১৯৭৮।
৩। কিবরিয়া চৌধুরী (শিক্ষক) - এস.এস.সি ব্যাচ ১৯৯৮।
৪। আছিয়া খাতুন (সেনাবাহিনীর অফিসার) -এস.সি.ব্যাচ ২০০৬।
৫ । প্রিয়াল (ইঞ্জিনিয়ার) - এস.সি ব্যাচ ২০০৯।
দল ২:-
বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক যারা আন্তরিকতার সাথে শিক্ষকতা করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের প্রিয় শিক্ষক ছিলেন।
উত্তর: বিদ্যালয়ের এমন কয়েকজন প্রাক্তন শিক্ষকের নাম দেওয়া হলো যারা আন্তরিকতার সাথে শিক্ষকতা করেছেন এবং সবার প্রিয় শিক্ষক ছিলেন:-
১। নজরুল চৌধুরী (অবসর- ২০১৪)
২। হাফিসা বেগম (অবসর- ২০১৫)
৩। মাইনুল হক স্যার (অবসর - ২০১৭ )
৪। খন্দকার জাবেদ ওয়াসিম (অবসর - ২০১৮)
৫। জমির উদ্দীন (অবসর - ২০২২)
৬। মোহাম্মদ জসিম আযহারী। (অবসর - ২০২৩)
৭। মাওলানা জালাল উদ্দীন আলকাদেরী (অবসর - ২০১৪)
দল ৩:-
শিল্প- সংস্কৃতি, খেলাধুলা বা অন্যান্য ক্ষেত্রে অবদানের জন্য প্রতিষ্ঠানের অর্জিত স্বীকৃতি
উত্তর: শিল্প-সংস্কৃতি, খেলাধুলা বা অন্যান্য ক্ষেত্রে অবদানের জন্য প্রতিষ্ঠানের জন্য অর্জিত স্বীকৃতি সমূহ নিম্নরূপ:
১। নৃত্য (দলীয়) - বিভাগ পর্যায়ে ১ম।
২। কবিতা আবৃত্তি - জেলা পর্যায়ে ১ম।
৩। দলগত অভিনয় - বিভাগ পর্যায়ে ২য়।
৪। তর্ক-বিতর্ক প্রতিযোগিতা - জেলা পর্যায়ে ১ম।
৫। ফুটবল (বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্ট) - বিভাগ পর্যায়ে চ্যাম্পীয়ন। -
৬। ক্রিকেট (বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ক্রিকেট টুর্নামেন্ট) - জেলা পর্যায়ে চ্যাম্পীয়ন।
৭ । সেরা শিক্ষক - জেলা পর্যায়ে ১ম।
৮। সেরা স্কুল - বিভাগীয় পর্যায়ে ২য়।
দল ৪:-
বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের স্মৃতি বিজড়িত গল্প
উত্তর:
দল ৫:-
বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের স্মৃতি বিজড়িত ছবি
উত্তর:
দল ৬:-
বিদ্যালয় সম্পর্কে স্থানীয় বা জাতীয় পত্রিকায়, ম্যাগাজিন, প্রকাশনায়, ইন্টারনেটে কোন তথ্য, খবর, ছবি ইত্যাদি যে কোন উৎস থেকে সংগৃহীত তথ্য।
উত্তর: ১।
পত্রিকা থেকে তথ্য সংগ্ৰহ:
অষ্টগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়টি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তালশহর ইউনিয়ন এর অন্তর্গত অষ্টগ্রাম গ্রামে অবস্থিত। প্রাচীন এই বিদ্যালয়টি প্রায় ৫৮ বছর ধরে সুনামের সাথে শিক্ষাকার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। শিক্ষক এবং ছাত্রদের মধ্যে রয়েছে বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ক যার দরুন প্রতিবছরই ভালো রেজাল্ট করে ছাত্র/ছাত্রীরার। প্রতিবছরই বৃত্তি পরীক্ষায় বেশ কয়েকজন ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়ে আসছে। লেখাপড়া ও খেলাধুলার দিক থেকে এই বিদ্যালয় অত্র জেলার মধ্যে একটি আদর্শ বিদ্যালয়। আমাদের পক্ষ থেকে এই বিদ্যালয়ের প্রতি থাকল প্রাণাধিক ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছ।
২।
ইন্টারনেট থেকে ছবি সংগৃহীত:-
দলীয়ভাবে কনটেন্ট উপস্থাপন:-
আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ইতিহাস ও ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ একটি প্রাচীন বিদ্যাপীঠ। এই বিদ্যালয়ের সুনাম কেবল নিজ জেলায় নয়; পুরো বাংলাদেশে বিস্তৃত। এই বিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষার্থী প্রতিবছর দেশ এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন উচ্চপদস্থ চাকরিতে নিয়োগ প্রাপ্ত হয়।
বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী যারা নিজেদের মেধা এবং সৃজনশীলতার প্রমাণ করে পেশাক্ষেত্রে সফলতা অজন করেছেন তাদের তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
১। নাদিয়া সুলতানা (ব্যবসায়ী) - এস.এস.সি ব্যাচ ১৯৮৮।
২। জাকির আহমেদ (ডাক্তার) - এস.এস.সি ব্যাচ ১৯৭৮।
৩। কিবরিয়া চৌধুরী (শিক্ষক) - এস.এস.সি ব্যাচ ১৯৯৮।
৪। আছিয়া খাতুন (সেনাবাহিনীর অফিসার) -এস.সি.ব্যাচ ২০০৬।
৫ । প্রিয়াল (ইঞ্জিনিয়ার) - এস.সি ব্যাচ ২০০৯।
পুরো সেশনে কাজে নিজের অভিজ্ঞতা, কাজে নিজের ভূমিকা এবং নিজের অনুভূতি:
ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের পুরো কাজটি সফলভাবে করতে পেরে আমার খুব ভালো লাগছে। প্রথমে একটু অস্বস্তি লাগলেও পরে শিক্ষকের আন্তরিকতা এবং সহযোগিতায় বিষয়টা ঠিক হয়ে যায়। এই কাজটি করার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতি এবং নানারকম মানুষের সাথে পরিচিত হয়। শিক্ষকরা খুব সাহায্য করেছে কাজগুলো সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করার জন্য।
তাছাড়া আমাদের প্রতিবেশিরা বিভিন্ন তথ্য প্রদানে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছে বিভিন্ন থিম অনুসন্ধানে পরিবার, প্রতিবেশি এবং শিক্ষকদের পাশাপাশি ইন্টারনেট থেকে কিভাবে তথ্য সংগ্রহ বিভিন্ন ওয়েব সাইট ভুয়া তথ্য দিয়ে রেখেছে। তখন বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করে একাধিক ওয়োবসাইটে যেয়ে কাঙ্ক্ষিত তথ্যটি সংগ্রহ করার চেষ্টা করি। যার দরুন অনলাইন বা ইন্টারনেট থেকে কিভাবে তথ্য সংগ্রহ এবং করতে হয় সেই সম্পর্কে প্রচুর অভিজ্ঞতার সঞ্চার হয়।
ইন্টারনেট থেকে তথ্য সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে লক্ষ্য করি, সংরক্ষণ করতে হয়; এই বিষয়ে বিস্তর অভিজ্ঞতা তৈরি হয়েছে। যাইহোক দলগত কাজের দিন লক্ষ্য করি, আমার টিমমেট যেই স্থান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে; তথ্যের মধ্যে সেই স্থানের নাম উল্লেখ করে নি যা এক ধরনের খারাপ কাজের মধ্যে পড়ে।
বিষয়টি তাকে বুঝিয়ে বললে, তার ভুলটি শুধরে নেই। আমি সবসময় চেষ্টা করেছি যখন কন্টেন্ট তৈরি করি, যেই সফ্টওয়্যার দিয়ে কাজটি করি; ঐ সফ্টওয়্যারটি যেন ক্রয় করে ব্যবহার করি এবং প্রত্যেকটি তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে, তথ্যের মালিকানার নাম উল্লেখ করা। এর ফলে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের দায়িত্বশীল ব্যবহার হয়।
Thank you for your help. This website is most helpful for all student's.
ReplyDelete