জীব বৈচিত্র্য - ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান সমাধান ১ম অধ্যায় ২০২৪ পিডিএফ - Class 7 Science Solution 1st Chapter PDF 2024

Admin
0

Class Seven Science Inquiry Book Chapter 1 Solution 2024 PDF - সপ্তম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বই সমাধান ১ম অধ্যায় পিডিএফ ২০২৪

জীব বৈচিত্র্য - ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান সমাধান ১ম অধ্যায় ২০২৪ পিডিএফ - Class 7 Science Solution 2nd Chapter PDF 2024

মাধ্যমিক/দাখিল উভয় স্তরের শির্ক্ষাথীদের জন্য প্রযোজ্য

এই অধ্যায়ে নিচের বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে:
  • জীববৈচিত্র্য কী
  • জীববৈচিত্র্যের উদ্ভব
  • জীববৈচিত্র্যের স্বরূপ
  • জীবের পারস্পরিক সম্পর্ক
  • জীববৈচিত্র্য পরিমাপের উপায়
  • বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্য
  • জীববৈচিত্র্যের ঝুঁকি ও প্রতিকার
বিজ্ঞান অনুসন্ধানী বইটি সবার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বই। কারণ এই বইয়ে বিজ্ঞানের অসাধারণ কিছু তথ্য রয়েছে যা একজন শিক্ষার্থীকে বিজ্ঞানের নানাবিধ জ্ঞানের অধিকারী করে তুলবে। চলুন তাহলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমরা জেনে নিই।

জীববৈচিত্র্য কাকে বলে?

উত্তর: জীববৈচিত্র্য হল এই পৃথিবীতে জীবনের জৈবিক বৈচিত্র্য এবং পরিবর্তনশীলতা। বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীর মাটি, জল ও বায়ুতে বসবাসকারী সব উদ্ভিদ, প্রাণী ও অনুজীবদের মধ্যে যে জিনগত, প্রজাতিগত ও পরিবেশগত (বাস্তুতান্ত্রিক) বৈচিত্র্য দেখা যায় তাকেই জীববৈচিত্র্য বলে।

এক কথায় আমরা বলতে পারি যে, জীববৈচিত্র্য হলো সাধারণত একটি নির্দিষ্ট স্থানের বা অঞ্চলে বিভিন্ন প্রকার জীবেরেএকসঙ্গে বা একত্র মিলিত বা সমাবেশ কে বোঝানো হয়ে থাকে।

মঙ্গলগ্রহ কি? 

উত্তর: মঙ্গল গ্রহ হলো সূর্য থেকে (৪র্থ) চতুর্থ দূরবর্তী গ্রহ এবং বুধের পরেই সৌর জগতের (২য়) দ্বিতীয়-ক্ষুদ্রতম বা ছোট গ্রহ।

বৃহস্পতি কি? 

উত্তর: বৃহস্পতি হলো সৌরজগতের– একটি গ্রহ। এটি সৌরজগতের বৃহত্তম গ্রহ।

প্রজনন কাকে বলে? 

উত্তর: প্রজনন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যা দ্বারা উদ্ভিদ এবং প্রাণী তার প্রতিরুপ বা বংশধর সৃষ্টি করে। এই প্রক্রিয়াতে, জীবগুলি তাদের প্রজাতির বেঁচে থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে নিজের উত্তরসুরী উদ্ভিদ এবং প্রাণীর প্রতিরূপ তৈরি করে বা জন্ম দেয়।

পাঠ্যবইয়ের সমাধান

প্রথম অধ্যায়: জীব বৈচিত্র্য এর সমাধান বা উত্তর

জীববৈচিত্র্য কী?

উত্তর: জীববৈচিত্র্য বা Biodiversity শব্দ দ্বারা পৃথিবীতে জীবনের বিপুল বৈচিত্র্য বর্ণনা করা হয়। জীববৈচিত্র্য বলতে উদ্ভিদ, প্রাণী, অণু জীবসহ সকল জীবের মধ্যে বিদ্যমান বৈচিত্র্যকে বুঝায়। পৃথিবীতে ঠিক কত সংখ্যক ভিন্ন ভিন্ন জীব আছে তা নিশ্চিত করে এখানো আমাদের জানা নেই।

তবে বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন যে, প্রায় ৮-১৪ মিলিয়ন (৮০ থেকে ১৪০ লক্ষ) বিভিন্ন প্রজাতির জীব এই পৃথিবীতে রয়েছে। কারো কারো ধারণা মতে সংখ্যাটা আরো বেশি। তবে সংখ্যা যাই হোক না কেন, এসব জীবের বেশিরভাগই আমাদের অজানা।

এখন পর্যন্ত মাত্র ১.২ মিলিয়ন (১২ লক্ষ) প্রজাতি শনাক্ত এবং বর্ণনা করা হয়েছে, যার অধিকাংশই অবশ্য পোকামাকড়। এর অর্থদাড়ায় এই যে, কোটি কোটি অন্যান্য জীব এখনো আমাদের কাছে রহস্যময়, অজানা। 

বাস্তুতন্ত্র বা বায়োম কাকে বলে?

উত্তর: কোনো একটি পরিবেশের অজীব এবং জীব উপাদানসমূহের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়া, আদান-প্রদান ইত্যাদির মাধ্যমে পরিবেশে যে তন্ত্র গড়ে উঠে তাকেই বাস্তুতন্ত্র বলে।

অর্থাৎ বাস্তুতন্ত্র হলো একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের সমস্ত জীবন্ত জিনিস যেমন: উদ্ভিদ, প্রাণী এবং জীব যেখানে জীবিত প্রাণীরা একে অপরের সাথে এবং পার্শ্ববর্তী পরিবেশের সাথে যোগাযোগ করে। বাস্তুতন্ত্রকে আপনি বলতে পারেন জীব এবং তাদের পরিবেশের মধ্যে মিথস্ক্রিয়ার একটি শৃঙ্খল।

বাস্তুতন্ত্র কত প্রকার?

উত্তর: বাস্তুতন্ত্র দুই প্রকার। যথা:-

১। স্থলজ বাস্তুতন্ত্র– এটি আবার বিভিন্ন প্রকার হতে পারে যেমন: বনভূমির বাস্তুতন্ত্র, মরুভূমির বাস্তুতন্ত্র ইত্যাদি।

২। জলজ বাস্তুতন্ত্র– জলজ বাস্তুতন্ত্র আবার তিন প্রকার যথা: পুকুরের বাস্তুতন্ত্র, নদ-নদীর বাস্তুতন্ত্র এবং সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্র।

বাস্তুতন্ত্রের উপাদান কয়টি ও কি কি?

উত্তর: বাস্তুতন্ত্রের প্রধান উপাদান ২ টি। যথা:- 

১। অজীব উপাদান
২। জীব উপাদান

নাতিশীতোষ্ণ কাকে বলে বা নাতিশীতোষ্ণ কি?

উত্তর: সাধারনত শীত নয় গরম ও নয় এমন পরিবেশ নাতিশীতোষ্ণ বলা হয়ে থাকে।

বিষুবরেখা বা নিরক্ষরেখা কাকে বলে?

উত্তর: নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা বলতে কোন গ্রহের মেরুগুলো থেকে সমান দূরে অবস্থিত গ্রহপৃষ্ঠ প্রদক্ষিণকারী একটি কাল্পনিক বৃত্তকে বোঝায়। সহজ ভাষায় এটি একটি কাল্পনিক রেখা যা পৃথিবীর মাঝ বরাবর এবং উত্তর মেরু এবং দক্ষিণ মেরু থেকে দুরত্বে কল্পনা করা হয় এবং যা পৃথিবীকে দক্ষিণ গোলার্ধ এবং উত্তর গোলার্ধে ভাগ করে।


শৈবাল কি?
উত্তর: শৈবাল জলজ সুকেন্দ্রিক এককোষী বা বহুকোষী জীব, যারা সালোকসংশ্লেষনের মাধ্যমে শর্করা জাতীয় খাদ্য প্রস্তুত করতে পারে। এদের দেহ মূল, কাণ্ড ও পাতায় বিভক্ত নয়। এরা বাতাসের নাইট্রোজেন গ্যাস সংবন্ধন করতে সক্ষম।

জীব বৈচিত্র্য - ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান সমাধান ১ম অধ্যায় ২০২৪ পিডিএফ - Class 7 Science Solution 1st Chapter PDF 2024

জীব বৈচিত্র্য - ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান সমাধান ১ম অধ্যায় ২০২৪ পিডিএফ - Class 7 Science Solution 1st Chapter PDF 2024

জেনেটিক পরিবর্তন কি?

উত্তর: উচ্চতর জীবের ক্ষেত্রে এমন কোনো বৈশিষ্ট্য ধারক বংশাণু প্রবেশ করানো, যা আগে উক্ত জীবের দেহে ছিল না। একে বংশাণুগত পরিবর্তনসাধন (জেনেটিক পরিবর্তনসাধন) বলা হয়। উদ্ভিদ প্রজনন পদ্ধতি ব্যবহার করে ভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদদেহের মধ্যে বংশাণু স্থানান্তর করা সম্ভব।

সিন্ধু-গঙ্গা সমভূমি কি? 

উত্তর: একটি বিরাট উর্বর সমভূমি অঞ্চল যা পাকিস্তানের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা, উত্তর ও পূর্ব ভারতের অধিকাংশ এবং প্রায় সম্পূর্ণ বাংলাদেশ জুড়ে অবস্থিত। অঞ্চলটির মধ্য দিয়ে প্রবাহিত সিন্ধু নদ ও গঙ্গা নদীর নামে এই অঞ্চলটির নামকরণ করা হয়েছে।

অভয়ারণ্য কি?

উত্তর: অভয়ারণ্য (ইংরেজি: Animal sanctuary) হলো এমন বনাঞ্চল, যেখানে বন্যপ্রাণীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয় এবং তাদের প্রজনন ও আবাস নিরাপদ রাখতে শিকারিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

সপুষ্পক উদ্ভিদ কাকে বলে?

উত্তর: যেসকল উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয় এবং বীজ দ্বারা বংশবিস্তার করে তাকে সপুষ্পক উদ্ভিদ বলে। যেমন: গোলাপ, জবা, আম, শাপলা হলো সপুষ্পক উদ্ভিদ।

অপুষ্পক উদ্ভিদ কাকে বলে?

উত্তর: অপুষ্পক উদ্ভিদ: যেসব উদ্ভিদের ফুল ও ফল হয় না সেগুলিকে অপুষ্পক উদ্ভিদ বলে।

কাঠ উৎপাদনকারী উদ্ভিদ কি কি? 

উত্তর: চাপালিশ, গামারি, সিল করই, জারুল এবং সেগুন ইত্যাদি

আঁশ উৎপাদনকারী উদ্ভিদ কি কি?

উত্তর: আঁশ উৎপাদনকারী উদ্ভিদ হলো: পাট, মেসতা পাট, শন পাট, কার্পাস, শিমুল ইত্যাদি।

ঔষধি উদ্ভিদ কি কি?

তুলসী: সাধারণ সর্দি-কাশিতে এর রস বেশ উপকারী। 
কালোমেঘ: ছোট ছেলেমেয়েদের জ্বর, অজীর্ণ ও লিভার ভালো রাখতে এটি খাওয়ানো হয়। 
বাসক: কাশি নিরাময়ে অধিক ব্যবহৃত হয়। 
সর্পগন্ধা: সর্পগন্ধার মূলের বা ফলের রস উচ্চ রক্তচাপে ব্যবহৃত হয়।

স্তন্যপায়ী ‍প্রাণী কাকে বলে? 

উত্তর: যেসব প্রাণী মাতৃদুগ্ধ পান করে জীবনধারণ করে তাদেরকে স্তন্যপায়ী প্রাণী বলে। স্তন্যপায়ী প্রাণীদের দেহ পশম বা লোম দিয়ে ঢাকা থাকে। বাচ্চারা মায়ের দুধ পান করে বড় হয়।

সরীসৃপ প্রাণী কাকে বলে? 

উত্তর: সরীসৃপ শব্দের অর্থ "যারা বুকে ভর দিয়ে হেঁটে চলে"


উভচর প্রাণী কাকে বলে?

উত্তর: যেসমস্ত প্রাণীরা জীবনের কিছু সময় স্থলে এবং কিছু সময় জলে বসবাস করে তাদের উভচর প্রাণী বলে।

বন্যপ্রাণী কি? 

উত্তর: সাধারণত যে সকল প্রাণী মানুষের ওপর নির্ভর না করে বন বা অরণ্যে জীবনযাপন করে , তাদের বন্যপ্রাণী বলে।

জীব বৈচিত্রের প্রতিকার সমূহ কি কি?

উত্তর: নিচে কয়েকটি প্রতিকার দেয়া হলো-
  1. গাছ না কাটা এবং প্রচুর গাছ লাগানো।
  2. পাহাড় না কাটা।
  3. নদীর পানি দূষিত না করা।
  4. পাখি শিকার না করা।
  5. রাস্তা -ঘাটের কুকুর-বিড়াল না মারা।
  6. শখের বসে পাখি খাঁচায় আটকে না রেখে প্রকৃতি তে অবমুক্ত করা।
  7. প্রত্যেকে নিজ নিজ জায়গা পরিষ্কার -পরিচ্ছন্ন রাখা। ইত্যাদি।

বনবিজ্ঞানী কাকে বলে?

উত্তর: যিনি বনবিজ্ঞান অনুশীলনের সাথে যুক্ত থাকেন তাকে বনবিজ্ঞানী বা ফরেস্টার বলা হয়।

বিষুবরেখার কাছাকাছি অঞ্চলে জীব বৈচিত্র্য বেশি কেন?

উত্তর: বিভিন্ন কারণে বিষুবরেখার কাছাকাছি জীববৈচিত্র্য, বা প্রজাতি এবং বাস্তুতন্ত্রের বৈচিত্র্য সাধারণত বেশি হয়। নিচে কয়েকটি কারণ দেয়া হলো:

উচ্চ তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাত: বিষুবরেখা অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় উচ্চ তাপমাত্রা এবং অধিক বৃষ্টিপাত অনুভব করে, যা বিস্তৃত প্রজাতির উন্নতির জন্য আদর্শ পরিস্থিতি প্রদান করে।

দীর্ঘ ক্রমবর্ধমান ঋতু: বিষুবরেখার একটি দীর্ঘ ক্রমবর্ধমান ঋতু রয়েছে, যা বছরের বেশিরভাগ সময় গাছপালা বৃদ্ধি এবং প্রজনন করতে দেয়। এটি উদ্ভিদ প্রজাতির বৃহত্তর বৈচিত্র্যের দিকে পরিচালিত করে এবং তারা যে ইকোসিস্টেমগুলিকে সমর্থন করে।

পুরানো ইকোসিস্টেম: নিরক্ষীয় অঞ্চলগুলি অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় দীর্ঘকাল ধরে রয়েছে এবং তাই প্রজাতির বিকাশ এবং বৈচিত্র্যের জন্য আরও বেশি সময় পেয়েছে।

ঋতু পরিবর্তনের অভাব: বিষুবরেখার কাছাকাছি তাপমাত্রা এবং বৃষ্টিপাতের উল্লেখযোগ্য ঋতু পরিবর্তনের অভাব প্রজাতিগুলিকে সারা বছর সক্রিয় থাকতে এবং প্রজনন করতে দেয়, যা বৃহত্তর সামগ্রিক জীববৈচিত্র্যের দিকে পরিচালিত করে।

জটিল টপোগ্রাফি: নিরক্ষীয় অঞ্চলগুলি পাহাড়, রেইনফরেস্ট এবং নদী সহ জটিল টপোগ্রাফি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, যা বিভিন্ন প্রজাতির বসবাসের জন্য বিভিন্ন ধরনের আবাসস্থল প্রদান করে।

স্থিতিশীল জলবায়ু: পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় এই অঞ্চলের জলবায়ু স্থিতিশীল। বিভিন্ন ভূতাত্ত্বিক যুগেও এখানকার জলবায়ুর তেমন কোনও পরিবর্তন হয়নি। এর ফলে এখানে বিভিন্ন প্রজাতিগুলি দীর্ঘকাল ধরে তাদের অস্তিত্ব বজায় রেখেছে।

উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু: এখানকার উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ু বহু প্রাণী ও উদ্ভিদ জন্মানোর জন্য অনুকূল।

পর্যাপ্ত সূর্যালোক: সারাবছরই এখানে পর্যাপ্ত সূর্যালোক পাওয়া যায়। তাই এখানে উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া খুব ভালো হয় এবং অঙ্কুরোদগমও সহজ হয়। সেই কারণে এখানে বহুপ্রজাতি এবং বহুসংখ্যার উদ্ভিদ সমাবেশ দেখা যায়।

প্রজননের উচ্চ হার: এখানে বহু প্রজাতির জীবের একত্র সহবস্থান লক্ষ করা যায়। তা ছাড়া এক একটি প্রজাতির জীবের সংখ্যাও অনেক বেশি। সেই সমস্ত প্রজাতির মধ্যে মিলনের মাত্রাও বেশি হওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই জীববৈচিত্র্য অনেক বেশি।

এই কারণগুলি মিলিত হয়ে বিষুবরেখার কাছাকাছি একটি সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যময় বাস্তুতন্ত্র তৈরি করতে সাহায্য করে, যে কারণে এই অঞ্চলে জীববৈচিত্র্য সাধারণত বিশ্বের অন্যান্য অংশের তুলনায় বেশি।

Post a Comment

0Comments

Post a Comment (0)

#buttons=(Ok, Go it!) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Learn More
Ok, Go it!